১. কাঁচা দুধে তুলা ভিজিয়ে ঠোটে ঘষুন,
কালা দাগতো উঠবেই সাথে ঠোটে গোলাপী
ভাব আসবে।
.
২. কনুইয়ের কালো দাগ দূর করতে
লেবুর খোসায় চিনি দিয়ে ভালো করে ঘষুন ।চলে যাবে।
.
৩. ব্রনের উপর রসুনের
কোঁয়া ঘষে নিন, তাড়াতাড়ি
মিলিয়ে গ্যারান্টি।
.
৪. পেডিকিউর মেনিকিউর আপনার
কাছে ঝামেলা লাগে? আরে আমি আছি না ?
আজ থেকে যখনই আপেল খাবেন
তখনই আপেলের খোসাটা হাত
পায়ে ঢলে নিন। ফর্সা হবে
পরিস্কার হবে
.
৫. পায়ের গোড়ালী ফাটলে, পেয়াজ
বেটে প্রলেপ দিন। ক্রীম কিংবা
স্ক্রাব এর ঝামেলায় যেতে হবেনা।
.
৬. প্রতিদিন টুথপেষ্ট দিয়ে দাত মাজেন কুলি করেন তবুও মুখে
দুর্গন্ধ সৃষ্টি হয়?
ব্যাপার না, নিঃশ্বাসের দুর্গন্ধ
থেকে মুক্তি পেতে টানা দুইমাস
নিয়মিত দুই কোঁয়া করে
কমলালেবু খান।
.
পেয়ারা সম্পর্কে কিছু জেনে রাখুনঃকালা দাগতো উঠবেই সাথে ঠোটে গোলাপী
ভাব আসবে।
.
২. কনুইয়ের কালো দাগ দূর করতে
লেবুর খোসায় চিনি দিয়ে ভালো করে ঘষুন ।চলে যাবে।
.
৩. ব্রনের উপর রসুনের
কোঁয়া ঘষে নিন, তাড়াতাড়ি
মিলিয়ে গ্যারান্টি।
.
৪. পেডিকিউর মেনিকিউর আপনার
কাছে ঝামেলা লাগে? আরে আমি আছি না ?
আজ থেকে যখনই আপেল খাবেন
তখনই আপেলের খোসাটা হাত
পায়ে ঢলে নিন। ফর্সা হবে
পরিস্কার হবে
.
৫. পায়ের গোড়ালী ফাটলে, পেয়াজ
বেটে প্রলেপ দিন। ক্রীম কিংবা
স্ক্রাব এর ঝামেলায় যেতে হবেনা।
.
৬. প্রতিদিন টুথপেষ্ট দিয়ে দাত মাজেন কুলি করেন তবুও মুখে
দুর্গন্ধ সৃষ্টি হয়?
ব্যাপার না, নিঃশ্বাসের দুর্গন্ধ
থেকে মুক্তি পেতে টানা দুইমাস
নিয়মিত দুই কোঁয়া করে
কমলালেবু খান।
.
///////////////////////////////////////////////////
১/ কাঁচা পেয়ারা হৃদ রোগের উপকার।
২/ কাঁচা পেয়ারা লবন দিয়ে খান কাশের ভাল উপকার হবে।
৩/ কাঁচা পেয়ারা রক্ত বর্ধক।
৪/ পেয়ারা বাত পিত্ত কফ নাশক।
৫/ শরীর ঠান্ডা রাখার জন্য কাঁচা পেয়ারা অত্যন্ত উপকারী।
৬/ যাদের হাতে পায়ে জ্বালা কাঁচা পেয়ারায় উপকার পাবেন।
৭/ পেয়ারা পাতা দাঁতের মাড়ি ব্যথায় উপকার।
৮/ তুলশি গিলই এবং পেয়ারা পাতা সেদ্ধ জল জ্বরের জন্য অত্যন্ত উপকারী।
৯/ কাঁচা পেয়ারা আনন্দ দায়ক।
১০/ নেশা মুক্তির জন্য কাঁচা পেয়ারার পাতা সেদ্ধ জল খাওয়ান।
স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখুন।
নিয়মিত কিসমিস খাওয়ার উপকারিতাঃ
,.,.,.,.,.,.,.,.,.,.,.,.,.,.,.,.,.,.,.,,.,.,.,.,.,.,.,,,,
,.,.,.,.,.,.,.,.,.,.,.,.,.,.,.,.,.,.,.,,.,.,.,.,.,.,.,,,,
১। দাঁতের ক্ষয় রোধ করে।
২। এর অলিনলিক এসিড যা মুখের দুর্গন্ধ দূর
করে।
৩। মুখের ব্যাকটেরিয়া কমাতে সহায়তা করে।
৪। নিয়মিত কিসমিস খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।
৫। শরীরের রক্ত বৃদ্ধি করে।
৬। এর পলিফেনোলিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে
টিউমার কোষ গঠন রোধ করে।
৭। এর ফিটোনারিয়েন্টেএবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট
চোখের জন্য খুবই উপকারী।
৮। আয়রন এবং ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ হওয়ায় হাড়
মজবুত করে।
৯। হজম শক্তিবৃদ্ধি করে।
১০। অনিদ্রা ও মাথাব্যথা দূর করতে সহায়তা
করে।
১১। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে৷
২। এর অলিনলিক এসিড যা মুখের দুর্গন্ধ দূর
করে।
৩। মুখের ব্যাকটেরিয়া কমাতে সহায়তা করে।
৪। নিয়মিত কিসমিস খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।
৫। শরীরের রক্ত বৃদ্ধি করে।
৬। এর পলিফেনোলিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে
টিউমার কোষ গঠন রোধ করে।
৭। এর ফিটোনারিয়েন্টেএবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট
চোখের জন্য খুবই উপকারী।
৮। আয়রন এবং ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ হওয়ায় হাড়
মজবুত করে।
৯। হজম শক্তিবৃদ্ধি করে।
১০। অনিদ্রা ও মাথাব্যথা দূর করতে সহায়তা
করে।
১১। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে৷
কাঁচা মরিচের গুনাগুনঃ
ভাতের স্বাদ বাড়ায় কাঁচা মরিচ। এ দেশের শ্রমজীবী মানুষ কাঁচা মরিচ ছাড়া ভাত খাওয়ার কথা ভাবতেই পারেন না। তবে সালাদে কিংবা তরকারিতে কাঁচা মরিচ ব্যবহার করেন না, এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া ভার। সব শ্রেণি-পেশার মানুষ কাঁচা মরিচ ব্যবহার করলেও অনেকে এর উপকারী দিকগুলো জানেন না
১। চোখ ভালো রাখে :
ভিটামিন এ থাকায় এটি সব বয়সী ব্যক্তির দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখে ও চোখব্যথা দূর করে।
২। ত্বক উজ্জ্বল করে :
কাঁচা মরিচের অণুজীব প্রতিরোধক্ষমতা শরীরে জীবাণু সংক্রমণ রুখতে সাহায্য করে। এ ছাড়া এতে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। ফলে তা ত্বককে স্বাস্থ্যোজ্জ্বল রাখে।
৩। রোগপ্রতিরোধে
শরীরের রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থা মজবুত করতে সাহায্য করে কাঁচা মরিচ।
৪। হজমশক্তি বাড়ায়:
কাঁচা মরিচ খেলে খাবার ভালো হজম হয়।
৫। ফুসফুস সুস্থ রাখে :
প্রতিদিন কাঁচা মরিচ খেয়ে ঠান্ডা, কাশি এমনকি ফুসফুসের ক্যানসার প্রতিরোধ করা সম্ভব।
৬। হাড় শক্তিশালী করে:
কাঁচা মরিচ টিস্যু পুনর্গঠন করে, নতুন রক্তকোষ তৈরি করে, এতে আছে ভিটামিন এ যা হাড়, দাঁত ও মিউকাস মেমব্রেনকে ভালো রাখতে সহায়তা করে। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি আছে যা মাড়ি ও চুলের সুরক্ষা করে।
৭। বয়স ধরে রাখে:
যারা নিয়মিত কাঁচা মরিচ খান, তাদের ত্বক থাকে বলিরেখামুক্ত। এটি বয়স ধরে রাখতে জাদুকরি একটি উপাদান।
৮। ওজন কমায় :
কাঁচা মরিচ বাড়তি মেদ ঝরায়। বিপাকক্রিয়ার উন্নতি করে ওজন কমানোতে সাহায্য করে।
৯। মন ভালো রাখে :
এটি মস্তিষ্কে এনডোরফিন হরমোন বাড়ায়। এই হরমোন উদ্দীপক। ফলে মন ভালো রাখতে কাঁচা মরিচ দারুণ ভালো!
১০। পাকস্থলীর ক্যানসার রোধ করে:
এতে ক্যাপসাইসিন রয়েছে। তাই এটি পাকস্থলীর ক্যানসার ও পাকস্থলীর যেকোনো রোগ নিরাময় করে।
১১। লালা গ্রন্থিকে সক্রিয় রাখে :
কাঁচা মরিচ খেলে লালা উৎপন্ন হয়, যা খাবার ভালোভাবে চিবানোতে ও হজমে সাহায্য করে।
১২। শরির ঠাণ্ডা রাখে : গ্রীষ্ম কালে মসলা জাতীয় খাবারের সাথে কাঁচা মরিচ খেলে তা ঘামের সাথে বেড়িয়ে যায় ফলে শরীর ঠাণ্ডা থাকে।
১৩। অতিরিক্ত চর্বি কমায় :
চর্বি জাতীয় খাবারের সঙ্গে কাঁচা মরিচ খেলে মোটা হওয়ার কোনা ভয় থাকে না। কারণ কাঁচা মরিচ খাদ্যের সঙ্গে থাকা চর্বিকে ধ্বংস করে । ফলে স্লিম থাকা যায়। কাঁচা মরিচে অবস্থিত ক্যাপসাইসিন খাদ্যে থাকা উচ্চমাত্রার চর্বি শুষে নিয়ে শরীরে মেদ রোধ করতে সাহায্য করে।
১৪। রক্ত জমাট বাধার ঝুঁকি কমে :
প্রতিদিন একটি করে কাঁচা মরিচ খেলে রক্ত জমাট বাধার ঝুঁকি কমে যায়। ও হৃদপিণ্ডের বিভিন্ন সমস্যা কমে যায়।
কাঁচা মরিচের ঝালের কারনে অনেকেই একে কাঁচা খেতে সাহস পায় না। তাই সবার মনেই প্রশ্ন জাগে, কাঁচা মরিচ কাঁচা খাওয়া ভালো, নাকি রান্নার সাথে খাওয়া ভালো। এর উত্তর হল, কাঁচা মরিচ কাচা খাওয়া ভালো। ৩৭০ ডিগ্রি তাপমাত্রার বেশি তাপমাত্রায় কাঁচামরিচ সেদ্ধ করলে কিংবা ভেজে খেলে, তাতে বিদ্যমান ভিটামিন সি নষ্ট হয়ে যায়। তাই এর আসল উপকারিতা পেতে প্রতিদিন খাবারের সঙ্গে কাঁচা মরিচ কাঁচা খেতে অভ্যাস করুণ।
ভাতের স্বাদ বাড়ায় কাঁচা মরিচ। এ দেশের শ্রমজীবী মানুষ কাঁচা মরিচ ছাড়া ভাত খাওয়ার কথা ভাবতেই পারেন না। তবে সালাদে কিংবা তরকারিতে কাঁচা মরিচ ব্যবহার করেন না, এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া ভার। সব শ্রেণি-পেশার মানুষ কাঁচা মরিচ ব্যবহার করলেও অনেকে এর উপকারী দিকগুলো জানেন না
১। চোখ ভালো রাখে :
ভিটামিন এ থাকায় এটি সব বয়সী ব্যক্তির দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখে ও চোখব্যথা দূর করে।
২। ত্বক উজ্জ্বল করে :
কাঁচা মরিচের অণুজীব প্রতিরোধক্ষমতা শরীরে জীবাণু সংক্রমণ রুখতে সাহায্য করে। এ ছাড়া এতে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। ফলে তা ত্বককে স্বাস্থ্যোজ্জ্বল রাখে।
৩। রোগপ্রতিরোধে
শরীরের রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থা মজবুত করতে সাহায্য করে কাঁচা মরিচ।
৪। হজমশক্তি বাড়ায়:
কাঁচা মরিচ খেলে খাবার ভালো হজম হয়।
৫। ফুসফুস সুস্থ রাখে :
প্রতিদিন কাঁচা মরিচ খেয়ে ঠান্ডা, কাশি এমনকি ফুসফুসের ক্যানসার প্রতিরোধ করা সম্ভব।
৬। হাড় শক্তিশালী করে:
কাঁচা মরিচ টিস্যু পুনর্গঠন করে, নতুন রক্তকোষ তৈরি করে, এতে আছে ভিটামিন এ যা হাড়, দাঁত ও মিউকাস মেমব্রেনকে ভালো রাখতে সহায়তা করে। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি আছে যা মাড়ি ও চুলের সুরক্ষা করে।
৭। বয়স ধরে রাখে:
যারা নিয়মিত কাঁচা মরিচ খান, তাদের ত্বক থাকে বলিরেখামুক্ত। এটি বয়স ধরে রাখতে জাদুকরি একটি উপাদান।
৮। ওজন কমায় :
কাঁচা মরিচ বাড়তি মেদ ঝরায়। বিপাকক্রিয়ার উন্নতি করে ওজন কমানোতে সাহায্য করে।
৯। মন ভালো রাখে :
এটি মস্তিষ্কে এনডোরফিন হরমোন বাড়ায়। এই হরমোন উদ্দীপক। ফলে মন ভালো রাখতে কাঁচা মরিচ দারুণ ভালো!
১০। পাকস্থলীর ক্যানসার রোধ করে:
এতে ক্যাপসাইসিন রয়েছে। তাই এটি পাকস্থলীর ক্যানসার ও পাকস্থলীর যেকোনো রোগ নিরাময় করে।
১১। লালা গ্রন্থিকে সক্রিয় রাখে :
কাঁচা মরিচ খেলে লালা উৎপন্ন হয়, যা খাবার ভালোভাবে চিবানোতে ও হজমে সাহায্য করে।
১২। শরির ঠাণ্ডা রাখে : গ্রীষ্ম কালে মসলা জাতীয় খাবারের সাথে কাঁচা মরিচ খেলে তা ঘামের সাথে বেড়িয়ে যায় ফলে শরীর ঠাণ্ডা থাকে।
১৩। অতিরিক্ত চর্বি কমায় :
চর্বি জাতীয় খাবারের সঙ্গে কাঁচা মরিচ খেলে মোটা হওয়ার কোনা ভয় থাকে না। কারণ কাঁচা মরিচ খাদ্যের সঙ্গে থাকা চর্বিকে ধ্বংস করে । ফলে স্লিম থাকা যায়। কাঁচা মরিচে অবস্থিত ক্যাপসাইসিন খাদ্যে থাকা উচ্চমাত্রার চর্বি শুষে নিয়ে শরীরে মেদ রোধ করতে সাহায্য করে।
১৪। রক্ত জমাট বাধার ঝুঁকি কমে :
প্রতিদিন একটি করে কাঁচা মরিচ খেলে রক্ত জমাট বাধার ঝুঁকি কমে যায়। ও হৃদপিণ্ডের বিভিন্ন সমস্যা কমে যায়।
কাঁচা মরিচের ঝালের কারনে অনেকেই একে কাঁচা খেতে সাহস পায় না। তাই সবার মনেই প্রশ্ন জাগে, কাঁচা মরিচ কাঁচা খাওয়া ভালো, নাকি রান্নার সাথে খাওয়া ভালো। এর উত্তর হল, কাঁচা মরিচ কাচা খাওয়া ভালো। ৩৭০ ডিগ্রি তাপমাত্রার বেশি তাপমাত্রায় কাঁচামরিচ সেদ্ধ করলে কিংবা ভেজে খেলে, তাতে বিদ্যমান ভিটামিন সি নষ্ট হয়ে যায়। তাই এর আসল উপকারিতা পেতে প্রতিদিন খাবারের সঙ্গে কাঁচা মরিচ কাঁচা খেতে অভ্যাস করুণ।
→ → → → → → →
পানিশূন্যতা দূর করে। সারাদিন কাজের ব্যস্ততা থাকার কারণে পর্যাপ্ত পানি পান করা হয় না অনেকেরই। এই পানি ঘাটতি দূর করতে শশার তুলনা হয় না। শশায় ৯০ ভাগ পানি থাকায় শরীরের প্রয়োজনীয় পানির অভাব দূর করে শরীর সুস্থ রাখে। শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। নিয়মিত শশা খেলে শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। এছাড়া যাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা আছে তাদের জন্য খুবই উপকারী শশা। শরীরে জমে থাকা ক্ষতিকর পদার্থ দূর করে শরীর ভালো রাখে, সেইসঙ্গে কিডনি থাকে সুস্থ। শশা শরীরের ভিটামিনের চাহিদা পূরণ করে। ভিটামিন ‘এ’ ‘বি’ এবং ‘সি’র চাহিদা পূরণ করে শরীরকে শক্তিশালী করে তোলে। শশার সবচেয়ে ভালো পুষ্টি পেতে হলে সবুজ শাক এবং গাজরের সঙ্গে খাওয়া ভালো। ত্বকের বন্ধু শশায় উচ্চমানের পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং সিলিকন রয়েছে, যা ত্বকের জন্য খুবই ভালো। শশা নখ ও চুলের উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে দেয়। চুল তাড়াতাড়ি বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে থাকে। হজমে সহায়তা করে ও ওজন কমায় শশাতে রয়েছে প্রচুর পানি এবং অল্প পরিমান ক্যালরি। যারা ওজন কমাতে চান তাদের জন্য শশা আদর্শ খাবার। শশা খেলে খাবার দ্রুত হজম হয়। প্রতিদিন শশা খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। চোখ ভালো রাখবে শশা গোল গোল করে কেটে চোখের ওপর ১০ থেকে ১৫ মিনিট রাখলে চোখের কান্তি দূর হয়, এবং চোখের জ্বালাপোড়া দূর করে চোখ ভালো রাখে। মুখের দুর্গন্ধ দূর করে শশা মুখের জীবানুর বিরুদ্ধে লড়াই করে । শশায় বিদ্যমান ফাইটোক্যামিকেলস মুখের ভেতরের জীবানুকে ধ্বংস করে এবং মুখের দুর্গন্ধ দূর করে। মাথাব্যথা দূর করে যাদের সকাল বেলা মাথাব্যথা হয় তারা যদি সকালে উঠেই কয়েক টুকরা শশা খান তাহলে আর মাথা ব্যাথা করবে না।।
কিভাবে বুঝবেন হৃদরোগ হয়েছে!
:) বুকের ব্যথা :- হৃদরোগ জনিত বুকের ব্যথা সাধারণত তীব্র ধরনের হয়ে থাকে। পরিশ্রম কালীন সময় ব্যথা শুরু হয় এবং বিশ্রাম গ্রহণ করলে খুব অল্প সময়েই ব্যথা নিরাময় হয়ে যায়। এ ধরনের বুকের ব্যথার সঙ্গে বুক ধড়ফড় করা, শ্বাস-প্রশ্বাস ঘন হতে পারে। ব্যথা বুকের চারপাশে ছড়িয়ে যেতে পারে যেমন : গলা, চোয়াল, বাহু, হাত, পেটের উপরিভাগে। কখনো কখনো পিঠের দিকেও ব্যথা ছড়িয়ে পরতে পারে। কারও কারও বুকে ব্যথা অনুভূত না হয়ে বুকে প্রচণ্ড চাপ, জ্বালা-জ্বালা ভাব, বুক খুব বেশি ভারী মনে হতে পারে। আপনি খুব বেশি উত্তেজিত হলে এ ধরনের বুকের ব্যথা হতে পারে।
খুব বেশি দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হলে, কোনো দুঃস্বপ্ন দেখার পর, কোনো হৃদয়বিদারক ঘটনা অবলোকন করা বা জানার পর, ভরা পেটে অথবা খুব ঠাণ্ডা আবহাওয়ায় হাঁটার সময় কিংবা পাহাড় বেয়ে উপরে উঠার সময়, সিঁড়িতে উঠার সময়, খুব বেশি তাড়াহুড়া করে স্বাভাবিক কার্যসম্পাদন করার সময়ও এ জাতীয় ব্যথা অনুভূত হতে পারে। তীব্র বুকের ব্যথার সঙ্গে শরীর অত্যধিক ঘেমে যাওয়া, শ্বাসকষ্ট হওয়া, বুক ধড়ফড় করা, বমি বমি ভাব হওয়া বা বমি হওয়া ইত্যাদি হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ। এক্ষেত্রে খুব তাড়াতাড়ি অভিজ্ঞ চিকিৎসক অথবা হাসপাতালের শরণাপন্ন হওয়া উচিত।
:) শ্বাসকষ্ট হওয়া :- অল্প পরিশ্রমে হাঁপিয়ে যাওয়া, শ্বাসকষ্টের সঙ্গে বুকে ব্যথা অনুভূত হওয়া বা বুক ধড়ফড় করা হৃদরোগের লক্ষণ। শ্বাসকষ্টের সঙ্গে শুকনো কাশি থাকতে পারে। বিছানায় শুতে গেলে শ্বাসকষ্ট ও কাশি হওয়া, মধ্যরাতে শ্বাসকষ্টের জন্য ঘুম ভেঙে যাওয়া, শ্বাসকষ্টের সঙ্গে বুকের ভেতর চাপ অনুভব করা, পরিশ্রমের সময় শ্বাসকষ্ট হওয়া এবং বিশ্রাম গ্রহণ করলে তা কমে যাওয়া। শয়ন অবস্থায় শ্বাসকষ্ট হওয়া এবং উঠে বসে গেলে শ্বাসকষ্ট কমে যাওয়া হৃদরোগ জনিত শ্বাসকষ্টের ধরন। এসব ধরনের শ্বাসকষ্ট হলে বুঝতে হবে আপনার হৃদরোগের মাত্রা অনেক বেড়ে গেছে। তার জন্য আপনার সুচিকিৎসা গ্রহণ করা অত্যাবশ্যক।
:) বুক ধড়ফড় করা :- আমরা সাধারণত হার্টবিট বা হৃদস্পন্দন অনুভব করি না। আমাদের অজান্তেই প্রতি মিনিটে ৬০ থেকে ১০০ বার আমাদের হার্টবিট হচ্ছে কিন্তু যদি কখনো আমরা বুকের হার্টবিট অনুভব করি, এ অবস্থায় হার্টবিট বুঝতে পারাকেই চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় প্যালপিটিশন বা বুক ধড়ফড় করা বলা হয়। প্যালপিটিশনের সঙ্গে হৃদরোগের অন্যান্য লক্ষণ একসঙ্গে থাকতে পারে।
:) শরীরে পানি আসা :- হাত-পা, মুখ ও সারা শরীর পানিতে ফুলে যাওয়া হৃদরোগের একটি প্রধান লক্ষণ। তবে অন্যান্য কারণেও এ ধরনের উপসর্গ দেখা দিতে পারে। যেমন : লিভার ফেইলুর, কিডনি ফেইলুর, খুব বেশি রক্তশূন্যতা, গর্ভকালীন সময়ে, অপুষ্টিজনিত কারণে, থাইরয়েড গ্রন্থির অসুখে এবং কখনো কখনো বিভিন্ন ওষুধের পাশর্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে এ উপসর্গ দেখা দিতে পারে।
:) বুকের ব্যথা :- হৃদরোগ জনিত বুকের ব্যথা সাধারণত তীব্র ধরনের হয়ে থাকে। পরিশ্রম কালীন সময় ব্যথা শুরু হয় এবং বিশ্রাম গ্রহণ করলে খুব অল্প সময়েই ব্যথা নিরাময় হয়ে যায়। এ ধরনের বুকের ব্যথার সঙ্গে বুক ধড়ফড় করা, শ্বাস-প্রশ্বাস ঘন হতে পারে। ব্যথা বুকের চারপাশে ছড়িয়ে যেতে পারে যেমন : গলা, চোয়াল, বাহু, হাত, পেটের উপরিভাগে। কখনো কখনো পিঠের দিকেও ব্যথা ছড়িয়ে পরতে পারে। কারও কারও বুকে ব্যথা অনুভূত না হয়ে বুকে প্রচণ্ড চাপ, জ্বালা-জ্বালা ভাব, বুক খুব বেশি ভারী মনে হতে পারে। আপনি খুব বেশি উত্তেজিত হলে এ ধরনের বুকের ব্যথা হতে পারে।
খুব বেশি দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হলে, কোনো দুঃস্বপ্ন দেখার পর, কোনো হৃদয়বিদারক ঘটনা অবলোকন করা বা জানার পর, ভরা পেটে অথবা খুব ঠাণ্ডা আবহাওয়ায় হাঁটার সময় কিংবা পাহাড় বেয়ে উপরে উঠার সময়, সিঁড়িতে উঠার সময়, খুব বেশি তাড়াহুড়া করে স্বাভাবিক কার্যসম্পাদন করার সময়ও এ জাতীয় ব্যথা অনুভূত হতে পারে। তীব্র বুকের ব্যথার সঙ্গে শরীর অত্যধিক ঘেমে যাওয়া, শ্বাসকষ্ট হওয়া, বুক ধড়ফড় করা, বমি বমি ভাব হওয়া বা বমি হওয়া ইত্যাদি হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ। এক্ষেত্রে খুব তাড়াতাড়ি অভিজ্ঞ চিকিৎসক অথবা হাসপাতালের শরণাপন্ন হওয়া উচিত।
:) শ্বাসকষ্ট হওয়া :- অল্প পরিশ্রমে হাঁপিয়ে যাওয়া, শ্বাসকষ্টের সঙ্গে বুকে ব্যথা অনুভূত হওয়া বা বুক ধড়ফড় করা হৃদরোগের লক্ষণ। শ্বাসকষ্টের সঙ্গে শুকনো কাশি থাকতে পারে। বিছানায় শুতে গেলে শ্বাসকষ্ট ও কাশি হওয়া, মধ্যরাতে শ্বাসকষ্টের জন্য ঘুম ভেঙে যাওয়া, শ্বাসকষ্টের সঙ্গে বুকের ভেতর চাপ অনুভব করা, পরিশ্রমের সময় শ্বাসকষ্ট হওয়া এবং বিশ্রাম গ্রহণ করলে তা কমে যাওয়া। শয়ন অবস্থায় শ্বাসকষ্ট হওয়া এবং উঠে বসে গেলে শ্বাসকষ্ট কমে যাওয়া হৃদরোগ জনিত শ্বাসকষ্টের ধরন। এসব ধরনের শ্বাসকষ্ট হলে বুঝতে হবে আপনার হৃদরোগের মাত্রা অনেক বেড়ে গেছে। তার জন্য আপনার সুচিকিৎসা গ্রহণ করা অত্যাবশ্যক।
:) বুক ধড়ফড় করা :- আমরা সাধারণত হার্টবিট বা হৃদস্পন্দন অনুভব করি না। আমাদের অজান্তেই প্রতি মিনিটে ৬০ থেকে ১০০ বার আমাদের হার্টবিট হচ্ছে কিন্তু যদি কখনো আমরা বুকের হার্টবিট অনুভব করি, এ অবস্থায় হার্টবিট বুঝতে পারাকেই চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় প্যালপিটিশন বা বুক ধড়ফড় করা বলা হয়। প্যালপিটিশনের সঙ্গে হৃদরোগের অন্যান্য লক্ষণ একসঙ্গে থাকতে পারে।
:) শরীরে পানি আসা :- হাত-পা, মুখ ও সারা শরীর পানিতে ফুলে যাওয়া হৃদরোগের একটি প্রধান লক্ষণ। তবে অন্যান্য কারণেও এ ধরনের উপসর্গ দেখা দিতে পারে। যেমন : লিভার ফেইলুর, কিডনি ফেইলুর, খুব বেশি রক্তশূন্যতা, গর্ভকালীন সময়ে, অপুষ্টিজনিত কারণে, থাইরয়েড গ্রন্থির অসুখে এবং কখনো কখনো বিভিন্ন ওষুধের পাশর্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে এ উপসর্গ দেখা দিতে পারে।
কালোজিরার যত গুনাগুণ
^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^
কালোজিরা। খুব পরিচিত একটি নাম। ছোট ছোট কালো
দানাগুলোর মধ্যে সৃষ্টিকর্তা যে কী বিশাল ক্ষমতা নিহিত
রেখেছেন তা সত্যি বিস্ময়কর। নিচের প্রতিবেদন
থেকে তা পাঠকরা বেশ উপলব্ধি করতে পারবেন-
প্রাচীনকাল থেকে কালোজিরা মানবদেহের নানা
রোগের প্রতিষেধক এবং প্রতিরোধক হিসেবে ব্যবহার
হয়ে আসছে। প্রায় ১৪শ’ বছর আগে মহানবী হজরত
মুহাম্মদ সাঃ বলেছিলেন, ‘কালোজিরা রোগ নিরাময়ের এক
গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। তোমরা কালোজিরা ব্যবহার কর, নিশ্চয়ই
প্রায় সব রোগের নিরাময় ক্ষমতা এর মধ্যে নিহিত
রয়েছে।’ সে জন্য যুগ যুগ ধরে পয়গম্বরীয় ওষুধ
হিসেবে সুনাম অর্জন করে আসছে।
তৎকালীন সর্বশ্রেষ্ঠ মুসলিম চিকিৎসা বিজ্ঞানী ইবনে
সিনা তার বিখ্যাত গ্রন্থ ‘ক্যানন অব মেডিসিন’-এ বলেছেন,
‘কালোজিরা দেহের প্রাণশক্তি বাড়ায় এবং ক্লান্তি দূর করে।’
কালোজিরা তে প্রায় শতাধিক পুষ্টি উপাদান রয়েছে। এর
প্রধান উপাদানের মধ্যে প্রোটিন ২১ শতাংশ, শর্করা ৩৮ শতাংশ,
স্নেহ ৩৫ শতাংশ। এ ছাড়াও রয়েছে ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ।
^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^
কালোজিরা। খুব পরিচিত একটি নাম। ছোট ছোট কালো
দানাগুলোর মধ্যে সৃষ্টিকর্তা যে কী বিশাল ক্ষমতা নিহিত
রেখেছেন তা সত্যি বিস্ময়কর। নিচের প্রতিবেদন
থেকে তা পাঠকরা বেশ উপলব্ধি করতে পারবেন-
প্রাচীনকাল থেকে কালোজিরা মানবদেহের নানা
রোগের প্রতিষেধক এবং প্রতিরোধক হিসেবে ব্যবহার
হয়ে আসছে। প্রায় ১৪শ’ বছর আগে মহানবী হজরত
মুহাম্মদ সাঃ বলেছিলেন, ‘কালোজিরা রোগ নিরাময়ের এক
গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। তোমরা কালোজিরা ব্যবহার কর, নিশ্চয়ই
প্রায় সব রোগের নিরাময় ক্ষমতা এর মধ্যে নিহিত
রয়েছে।’ সে জন্য যুগ যুগ ধরে পয়গম্বরীয় ওষুধ
হিসেবে সুনাম অর্জন করে আসছে।
তৎকালীন সর্বশ্রেষ্ঠ মুসলিম চিকিৎসা বিজ্ঞানী ইবনে
সিনা তার বিখ্যাত গ্রন্থ ‘ক্যানন অব মেডিসিন’-এ বলেছেন,
‘কালোজিরা দেহের প্রাণশক্তি বাড়ায় এবং ক্লান্তি দূর করে।’
কালোজিরা তে প্রায় শতাধিক পুষ্টি উপাদান রয়েছে। এর
প্রধান উপাদানের মধ্যে প্রোটিন ২১ শতাংশ, শর্করা ৩৮ শতাংশ,
স্নেহ ৩৫ শতাংশ। এ ছাড়াও রয়েছে ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ।
১৮৯১ সালের এই দিনে জন্ম নিয়েছিলেন বিজ্ঞানী ফ্রেডরিক বেনটিং এবং তিনি বিজ্ঞানী চার্লস বেস্টের সঙ্গে একত্রে ইনসুলিন আবিষ্কার করেছিলেন।আর তাই প্রতি বছর ১৪ নভেম্বর বিশ্ব ডায়াবেটিস ফেডারেশন (আইডিএফ) ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এর আয়োজনে পালিত হয় বিশ্ব ডায়বেটিস দিবস। বাংলাদেশে ডায়বেটিক রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলছে।
আইডিএফ এর তথ্যানুযায়ী, ২০১৫ তে এ সংখ্যা দাড়িয়েছে ৭১ লক্ষ যা গত বছর ছিল ৫৯ লক্ষ। বিশ্বব্যাপী প্রতি দশজনের মধ্যে একজন ডায়বেটিসে আক্রান্ত হচ্ছে। তাই প্রতিবছর নির্দিষ্ট একটি উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে বিশ্বব্যাপী দিবসটি উদযাপন করা হয়। ২০১৫ সালের প্রতিপাদ্য বিষয়বস্তু হচ্ছে- Healthy living starts at breakfast অর্থাৎ ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখার প্রধান পদক্ষেপ হচ্ছে স্বাস্থ্যকর ও পরিকল্পিত সকালের নাশতা। এছাড়াও কিছু নিয়ম মেনে চলে ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।
ডায়বেটিস সম্বন্ধে জানুন
ডায়বেটিস ধরা পড়ার পর সর্বপ্রথম আপনার কাজ হবে ডায়বেটিস সম্বন্ধে যতটুকু সম্ভব ধারণা নেওয়া। যত বেশি জানবেন তত সহজে আপনি এর প্রতিরোধ করতে পারবেন।
জীবন যাত্রায় কী ধরণের পরিবর্তন আনতে হবে?
কী ধরণের চিকিৎসা নিতে হবে?
ইত্যাদি প্রশ্নের উপযুক্ত উত্তর জেনে রাখুন। চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। পরিবারের মধ্যে, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু বা আশেপাশের অন্য কারো ডায়বেটিস হয়ে থাকলে তার সাথে কথা বলুন।
ডায়বেটিসের চিকিৎসা নিন
আপনার ডাক্তারের কথা মেনে চলা এক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তিনি যা বলবেন তা মেনে চলুন। সাধারণত ডাক্তার কিছু ঔষধ, জীবনযাত্রার কিছু পরিবর্তন এবং রক্তে সুগারের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণের কিছু উপদেশ দিয়ে থাকেন।
নিয়ন্ত্রণ করুন এ বি সি
ডায়বেটিস চোখ, দাঁত, হৃৎপিণ্ড, স্নায়ুসহ আরও অনেক অঙ্গে প্রভাব ফেলে। তাই এ বি সি নিয়ন্ত্রণে রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
এ হলো এইচবি এওয়ানসি, বি হলো ব্লাডপ্রেশার বা উচ্চ রক্তচাপ, সি হলো কোলেস্টেরল বা চর্বি।
ডায়বেটিক রোগীরা প্রায়ই রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা পরিমাপ করার জন্যে যে পরীক্ষাটি তারা বেশি করেন তা র্যানডম ব্লাড সুগার বা আরবিএস টেস্ট। তবে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা গত দু-তিন মাসে কেমন ছিল তা সঠিকভাবে এ পরীক্ষায় আসে না। সে ক্ষেত্রে প্রয়োজন এইচবি এওয়ানসি পরীক্ষা। এটি রক্তের একটি টেস্ট, যা গত দু-তিন মাসের রক্তে গ্লুকোজের মাত্রার গড় পরিমাণ নির্দেশ করে। গত কয়েক মাসে একজন ডায়াবেটিক রোগী কতটা সফলতার সঙ্গে নিজের রক্তের গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণ করেছেন এই টেস্ট তাই নির্ণয় করে। এওয়ানসি ৭ শতাংশের নিচে থাকা মানে আপনার ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণে আছে।
ডায়বেটিস হলে সাধারণত ব্লাড প্রেশার বা উচ্চ রক্তচাপ দেখা দেয় যা শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর। বছরে অন্তত দুই থেকে চার বার রক্তচাপ পরীক্ষা করুন।
ডায়বেটিসের কারণে শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি যার ফলে বিভিন্ন হৃদরোগ এবং স্ট্রোক হওয়ার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়।বছরে অন্তত একবার রক্তে কোলেস্টেরল পরীক্ষা করুন।
নিয়মানুবর্তিতা
বছরে ২-৪ বার ডাক্তার দেখান।
স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলুন।
নিয়মিত অন্তত ৩০ মিনিট ব্যায়াম করুন।
ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
বছরে অন্তত ২ বার দাঁত, চোখ এবং পায়ের পরীক্ষা করুন।
ধূমপান ত্যাগ করুন।
আগে থেকেই প্রস্তুত থাকুন
ডায়বেটিক রোগীদের বিভিন্ন জটিলতা দেখা দেয়, যেমন- নার্ভ বা স্নায়ুর ক্ষতি হওয়া (পা অবশ, পায়ে জ্বালা-পোড়া করা, ক্ষত স্থান সারতে বেশি সময় লাগা ইত্যাদি), চোখের সমস্যা (দৃষ্টি শক্তি কমে যাওয়া, ঝাপসা দেখা, চোখে ব্যথা ইত্যাদি), কিডনির সমস্যা, হৃদরোগ এবং স্ট্রোক। ডায়বেটিস হওয়ার সাথে সাথেই এগুলো সৃষ্টি হয় না। শরীরের নিয়মিত যত্ন নিয়ে এগুলো প্রতিরোধ করা সম্ভব।
দৈনন্দিন জীবনের প্রয়োজনীয় কিছু
টিপসঃ
১. যাদের রাতে ঘুম হয় না তারা ঘুমুতে
যাবার আগে চিনিসহ এক গ্লাস দুধ খান।
এমনিতেই ঘুম পাবে।
২. তাজা ফুল অনেকেই পছন্দ করেন। কিন্তু তা বেশিদিন ঘরে রাখা যায় না।
নেতিয়ে যায়। ফুল বেশিদিন তাজা রাখতে
হলে ফুলদানির পানিতে একটু কর্পূর
মিশিয়ে দিন। ফূল অনেকদিন তাজা থাকবে।
৩. ঘরে বিভিন্ন ফলফলাদি থাকলে মাছির
উৎপাত হয়। মাছির উৎপাত এড়াতে চাইলে ঘরে একটি হালকা ভেজা দড়ি ঝুলিয়ে রাখুন।
মাছি সব দড়িতে বসবে।
৪. বৃষ্টির দিনে পিপঁড়ার উৎপাত হলে
ব্লিচিং পাউডার পানিতে মিশিয়ে ঘর মুছুন।
পিপঁড়ার উৎপাত কমে যাবে।
৫. সিল্ক এবং জরির কাজ করা শাড়ি, জামা, ওড়না ইত্যাদিতে সহজেই
ছত্রাক পড়ে। টিস্যু পেপার দিয়ে মুড়ে রাখুন,
ছত্রাক পড়বে না।
৬. পেয়াজ কাটলে হাতে গন্ধ হয়। তাই কাটার
পর হাতে সরিষার তেল মেখে নিবেন। গন্ধ
হবে না। ৭. পারলে প্রতিদিন একবার করে মুখে বরফ
ঘষুন। এটি ত্বকের জন্য ভালো।
৮. মুখে ব্রণ উঠলে বেশি বেশি পানি পান
করুন ।
টিপসঃ
১. যাদের রাতে ঘুম হয় না তারা ঘুমুতে
যাবার আগে চিনিসহ এক গ্লাস দুধ খান।
এমনিতেই ঘুম পাবে।
২. তাজা ফুল অনেকেই পছন্দ করেন। কিন্তু তা বেশিদিন ঘরে রাখা যায় না।
নেতিয়ে যায়। ফুল বেশিদিন তাজা রাখতে
হলে ফুলদানির পানিতে একটু কর্পূর
মিশিয়ে দিন। ফূল অনেকদিন তাজা থাকবে।
৩. ঘরে বিভিন্ন ফলফলাদি থাকলে মাছির
উৎপাত হয়। মাছির উৎপাত এড়াতে চাইলে ঘরে একটি হালকা ভেজা দড়ি ঝুলিয়ে রাখুন।
মাছি সব দড়িতে বসবে।
৪. বৃষ্টির দিনে পিপঁড়ার উৎপাত হলে
ব্লিচিং পাউডার পানিতে মিশিয়ে ঘর মুছুন।
পিপঁড়ার উৎপাত কমে যাবে।
৫. সিল্ক এবং জরির কাজ করা শাড়ি, জামা, ওড়না ইত্যাদিতে সহজেই
ছত্রাক পড়ে। টিস্যু পেপার দিয়ে মুড়ে রাখুন,
ছত্রাক পড়বে না।
৬. পেয়াজ কাটলে হাতে গন্ধ হয়। তাই কাটার
পর হাতে সরিষার তেল মেখে নিবেন। গন্ধ
হবে না। ৭. পারলে প্রতিদিন একবার করে মুখে বরফ
ঘষুন। এটি ত্বকের জন্য ভালো।
৮. মুখে ব্রণ উঠলে বেশি বেশি পানি পান
করুন ।
|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
- গরম পানিতে গোসল ত্যাগ করা উচিত।
- প্রচুর পানি পান করুন।
- নিয়মিত ব্যায়াম করুন।
- চুল ট্রিম করুন।
- হেয়ার ম্যাসাজ করুন।
- জেনেটিক, হরমোন পরিবর্তন বা মা হওয়ার পর চুল পড়লে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। ভেজা চুলে চিরুনি দেবেন না।
- গোড়া শক্ত করে সব সময় চুল বাঁধবেন না।
- চুল পড়তে থাকলে চুলে তেল দেয়া বন্ধ করুন।
- আয়রন ট্যাবলেট গ্রহণ করুন, সবুজ এবং হলুদ সবজি ও ফল বেশি করে খান।
- প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার যেমন ডিমের সাদা অংশ, ভেড়ার মাংস, সয়াবিন, পনির, দুধ এবং দই চুলের জন্য উপকারী।
- চুলে হিট দিলে তা চুলের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। তাই হিট বন্ধ করুন।
- সূর্যের তাপ পরিহার করুন।
- মাথার চামড়ার ওপর নরম ম্যাসাজ চুলের গোড়ায় রক্ত চলাচল বাড়ায়, যা চুলের জন্য ভালো।
- চুল অতিরিক্ত আঁচড়াবেন না।
- চিকন হওয়ার জন্য অতিরিক্ত ডায়েট কন্ট্রোল চুলের জন্য ক্ষতিকর।
- ধূমপান চুলের জন্যও ক্ষতিকর।
- ভিটামিন সি, ই এবং বিটা ক্যারোটিন চুলের জন্য ভালো।
- মেডিটেশন এবং যোগব্যায়াম মানসিক চাপ কমায়, যা চুলের জন্যও ভালো।
- কুমড়োর বিচি ফাইটোস্ট্রোজেনের উৎস, যা চুল পড়া বন্ধ করতে সাহায্য করে। এক চা-চামচ করে সপ্তাহে তিন চামচ বেটে চুলে দিলে এক্ষেত্রে কার্যকর হবে।
- কন্ডিশনার কেবল ত্বকের ওপর নয়, চুলের আগা থেকে গোড়া পর্যন্ত লাগিয়ে ১ থেকে ২ মিনিট রেখে পর্যাপ্ত পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
- চিরুনির ফাঁক হওয়া উচিত বড়। ঘন দাঁতওয়ালা চিরুনি ব্যবহার করা উচিত নয়।
- কালারিং, সোজাকরণ ইত্যাদি একসঙ্গে করা উচিত নয়।
- উচ্চ ক্যালোরিযুক্ত জাঙ্ক ফুডে চুল শক্ত হলেও ভঙ্গুর হয়ে যায়।
- চুলকে কিছু বিশ্রাম দেয়া উচিত। তাকে হাওয়ায় উড়তে দিন ইচ্ছামতো।
জেনে রাখুন বাচ্চাদের মাথাব্যথা সম্পর্কে
.
বড়দের ক্ষেত্রে মাথাব্যথার যে কারণগুলো প্রযোজ্য, বাচ্চাদের ক্ষেত্রেও মোটামুটি একই কারণ থাকে। অনেক আবার পরিবারে কারও মাথাব্যথার সমস্যা থাকলে, বাচ্চার মধ্যে এই সমস্যা দেখা দিয়ে পারে।
বিশেষজ্ঞরা মনে করেন যে কেমিক্যাল বা ব্লাড ভেসেলে কোনও পরিবর্তন হলে, ব্রেনের কাছে তা ‘পেইন সিগনাল’ হিসেবে পৌঁছে যায় এবং মাথাব্যথার মাধ্যমে প্রকাশ পায়।
.
মাথাব্যথার কারণ
১। ভাইরাল ইনফেকশন, সাইনুসাইটিস থেকেও মাথায় ব্যথা হয়। ঠাণ্ডা লাগলে, প্রচণ্ড সর্দি-কাশি হলেও মাথায় ব্যথা হতে পারে।
২। সাইকোলজিকাল সমস্যা থেকেও মাথা ব্যথা হয়। স্ট্রেস, পড়াশোনার অত্যাধিক চাপ থেকেও বাচ্চার মাথাব্যথা হয়। এরকমও দেখা গিয়েছে যে বাড়িতে নতুন বাচ্চার জন্ম হলে বা পরীক্ষার ভয় বাচ্চাদের মনের ওপর গভীর প্রভাব বিস্তার করে।
তারা এই মানসিক সমস্যার কথা বলতে পারেনা এবং এই সমস্যাগুলো শারীরিক উপসর্গ হিসেবে প্রকাশ পায়। মাথাব্যথা তেমনই এক উপসর্গ হতে পারে। তাছাড়া চোখের সমস্যা তো আছেই।
সাধারণত প্রথম প্রথম বই পড়তে, ক্লাসে বোর্ড দেখতে অসুবিধা হয়। এর থেকেও মাথাব্যথা শুরু হতে পারে। এছাড়াও আরও কয়েকটি কারণে মাথাব্যথা হতে পারে।
৩। কোন বিশেষ ওষুধ খেলে, ঘুম কম হলে।
৪। ঠিকমতো খাওয়া দাওয়া না করলে।
৫। মাথায় ছোট খাটো চোট লাগলে।
৬। দীর্ঘক্ষণ কম্পিউটারে কাজ করলে বা টিভি দেখলে।
৭। অতিরিক্ত মাত্রায় কফি, চা, সোডা, খেলে।
.
মাইগ্রেন –
বড়দের মতো, বাচ্চাদের মধ্যে মাইগ্রেন হওয়ার সম্ভবনা অতটা না হলেও, একেবারেই অবহেলা করা ঠিক নয়। মাইগ্রেনের মাথাব্যথা সাধারণত মাথার একপাশে হয়।
পরিবারে কারও মাইগ্রেন থাকলে বাচ্চার মাইগ্রেন হওয়ার সম্ভবনা বেড়ে যায়। মাথাব্যথার সঙ্গে বমি বমি ভাব, মাথা ঝিম ঝিম করা, তীব্র আলো, আওয়াজ, গন্ধ সহ্য করতে না পারার মতো উপসর্গ দেখা যায়।
.
চিকিৎসা –
সাধারণ মাথাব্যথায় তাৎক্ষনিক আরামের জন্যে পেনকিলার বা অ্যানালজেসিক দেওয়া হয়। বাম মালিশ করা যেতে পারে তবে সব থেকে জরুরি মাথাব্যথার কারণটা অনুধাবন করা। সেই বুঝেই সঠিক চিকিৎসা করা হয়।
ডাক্তারেরা অনেক সময় বাবা-মায়েদের বাচ্চাদের একটা ‘হেডেক ডায়েরি’ মেইনটেন করতে বলেন, যাতে ফলো আপ করতে সুবিধা হয়।
.
বড়দের ক্ষেত্রে মাথাব্যথার যে কারণগুলো প্রযোজ্য, বাচ্চাদের ক্ষেত্রেও মোটামুটি একই কারণ থাকে। অনেক আবার পরিবারে কারও মাথাব্যথার সমস্যা থাকলে, বাচ্চার মধ্যে এই সমস্যা দেখা দিয়ে পারে।
বিশেষজ্ঞরা মনে করেন যে কেমিক্যাল বা ব্লাড ভেসেলে কোনও পরিবর্তন হলে, ব্রেনের কাছে তা ‘পেইন সিগনাল’ হিসেবে পৌঁছে যায় এবং মাথাব্যথার মাধ্যমে প্রকাশ পায়।
.
মাথাব্যথার কারণ
১। ভাইরাল ইনফেকশন, সাইনুসাইটিস থেকেও মাথায় ব্যথা হয়। ঠাণ্ডা লাগলে, প্রচণ্ড সর্দি-কাশি হলেও মাথায় ব্যথা হতে পারে।
২। সাইকোলজিকাল সমস্যা থেকেও মাথা ব্যথা হয়। স্ট্রেস, পড়াশোনার অত্যাধিক চাপ থেকেও বাচ্চার মাথাব্যথা হয়। এরকমও দেখা গিয়েছে যে বাড়িতে নতুন বাচ্চার জন্ম হলে বা পরীক্ষার ভয় বাচ্চাদের মনের ওপর গভীর প্রভাব বিস্তার করে।
তারা এই মানসিক সমস্যার কথা বলতে পারেনা এবং এই সমস্যাগুলো শারীরিক উপসর্গ হিসেবে প্রকাশ পায়। মাথাব্যথা তেমনই এক উপসর্গ হতে পারে। তাছাড়া চোখের সমস্যা তো আছেই।
সাধারণত প্রথম প্রথম বই পড়তে, ক্লাসে বোর্ড দেখতে অসুবিধা হয়। এর থেকেও মাথাব্যথা শুরু হতে পারে। এছাড়াও আরও কয়েকটি কারণে মাথাব্যথা হতে পারে।
৩। কোন বিশেষ ওষুধ খেলে, ঘুম কম হলে।
৪। ঠিকমতো খাওয়া দাওয়া না করলে।
৫। মাথায় ছোট খাটো চোট লাগলে।
৬। দীর্ঘক্ষণ কম্পিউটারে কাজ করলে বা টিভি দেখলে।
৭। অতিরিক্ত মাত্রায় কফি, চা, সোডা, খেলে।
.
মাইগ্রেন –
বড়দের মতো, বাচ্চাদের মধ্যে মাইগ্রেন হওয়ার সম্ভবনা অতটা না হলেও, একেবারেই অবহেলা করা ঠিক নয়। মাইগ্রেনের মাথাব্যথা সাধারণত মাথার একপাশে হয়।
পরিবারে কারও মাইগ্রেন থাকলে বাচ্চার মাইগ্রেন হওয়ার সম্ভবনা বেড়ে যায়। মাথাব্যথার সঙ্গে বমি বমি ভাব, মাথা ঝিম ঝিম করা, তীব্র আলো, আওয়াজ, গন্ধ সহ্য করতে না পারার মতো উপসর্গ দেখা যায়।
.
চিকিৎসা –
সাধারণ মাথাব্যথায় তাৎক্ষনিক আরামের জন্যে পেনকিলার বা অ্যানালজেসিক দেওয়া হয়। বাম মালিশ করা যেতে পারে তবে সব থেকে জরুরি মাথাব্যথার কারণটা অনুধাবন করা। সেই বুঝেই সঠিক চিকিৎসা করা হয়।
ডাক্তারেরা অনেক সময় বাবা-মায়েদের বাচ্চাদের একটা ‘হেডেক ডায়েরি’ মেইনটেন করতে বলেন, যাতে ফলো আপ করতে সুবিধা হয়।
১০ মিনিট ঘরে তেজপাতা পোড়ালে কী হয়? জানলে আপনিও
প্রতিদিন করবেন!
শিরোনাম পড়ে নিশ্চয়ই মনে হচ্ছে, এ কী আজব কথা! স্বাস্থ্য ভালো রাখতে আবার তেজপাতাও পোড়াতে হবে নাকি? আরো কত কী যে শুনব? মজার বিষয়ই বটে! তবে আপনি কি জানেন, শতাব্দী ধরে তেজপাতা নিরাময়কারী এবং স্বাস্থ্যকর ভেষজ পাতা হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে?
কেবল তেজপাতা খেলে বা ব্যবহার করলেই নয়, পোড়ালেও কিন্তু অনেক উপকার পাওয়া যায়। স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট হেলদি ফুড ট্রিকসে জানা গেল এই তথ্য।
একটি ছাইদানিতে কয়েকটি তেজপাতা নিয়ে ১০ মিনিট ধরে পোড়ান। এতে পাতা পুড়বে, পুড়বে এর মধ্যে থাকা এসেনশিয়াল অয়েলও। ধীরে ধীরে দেখবেন ঘরে সুগন্ধ ছড়াচ্ছে। ফলে গন্ধ মনকে সজীব করে দেবে। এটি মন ও শরীরকে প্রশমিত করতে সাহায্য করবে। এতে মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমবে।
প্রাচীন গ্রিক ও রোমানরা তেজপাতাকে পবিত্র ওষুধ বলত। বিভিন্ন সমস্যার সমাধানে একে ব্যবহার করা হতো। সারা পৃথিবীতে অনেকেই এই পাতাকে মসলা হিসেবে ব্যবহার করেন। রান্নার স্বাদ বাড়াতে এবং সুগন্ধ আনতে এর ব্যবহার করা হয়।
তেজপাতার মধ্যে রয়েছে পিনেনে ও সাইনিয়ল নামে দুটি উপাদান। রয়েছে এসেনশিয়াল অয়েল। এর মধ্যে রয়েছে সাইকোঅ্যাকটিভ পদার্থ। তেজপাতা চিবালে এসব পদার্থ পাওয়া যায়।
এ ছাড়া এতে রয়েছে অ্যান্টিসেপটিক, ডিওরেটিক, স্যাডেটিভ ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান। এগুলো স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। এটি মেজাজকে ভালো করে। তেজপাতা পাকস্থলীর ফ্লু নিরাময়েও সাহায্য করে।
তেজপাতার মধ্যে আরো রয়েছে অ্যান্টিরিউম্যাটিক উপাদান। তেজপাতার এসেনশিয়াল অয়েল দিয়ে ম্যাসাজ করলে মাথাব্যথা কমে।
শিরোনাম পড়ে নিশ্চয়ই মনে হচ্ছে, এ কী আজব কথা! স্বাস্থ্য ভালো রাখতে আবার তেজপাতাও পোড়াতে হবে নাকি? আরো কত কী যে শুনব? মজার বিষয়ই বটে! তবে আপনি কি জানেন, শতাব্দী ধরে তেজপাতা নিরাময়কারী এবং স্বাস্থ্যকর ভেষজ পাতা হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে?
কেবল তেজপাতা খেলে বা ব্যবহার করলেই নয়, পোড়ালেও কিন্তু অনেক উপকার পাওয়া যায়। স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট হেলদি ফুড ট্রিকসে জানা গেল এই তথ্য।
একটি ছাইদানিতে কয়েকটি তেজপাতা নিয়ে ১০ মিনিট ধরে পোড়ান। এতে পাতা পুড়বে, পুড়বে এর মধ্যে থাকা এসেনশিয়াল অয়েলও। ধীরে ধীরে দেখবেন ঘরে সুগন্ধ ছড়াচ্ছে। ফলে গন্ধ মনকে সজীব করে দেবে। এটি মন ও শরীরকে প্রশমিত করতে সাহায্য করবে। এতে মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমবে।
প্রাচীন গ্রিক ও রোমানরা তেজপাতাকে পবিত্র ওষুধ বলত। বিভিন্ন সমস্যার সমাধানে একে ব্যবহার করা হতো। সারা পৃথিবীতে অনেকেই এই পাতাকে মসলা হিসেবে ব্যবহার করেন। রান্নার স্বাদ বাড়াতে এবং সুগন্ধ আনতে এর ব্যবহার করা হয়।
তেজপাতার মধ্যে রয়েছে পিনেনে ও সাইনিয়ল নামে দুটি উপাদান। রয়েছে এসেনশিয়াল অয়েল। এর মধ্যে রয়েছে সাইকোঅ্যাকটিভ পদার্থ। তেজপাতা চিবালে এসব পদার্থ পাওয়া যায়।
এ ছাড়া এতে রয়েছে অ্যান্টিসেপটিক, ডিওরেটিক, স্যাডেটিভ ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান। এগুলো স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। এটি মেজাজকে ভালো করে। তেজপাতা পাকস্থলীর ফ্লু নিরাময়েও সাহায্য করে।
তেজপাতার মধ্যে আরো রয়েছে অ্যান্টিরিউম্যাটিক উপাদান। তেজপাতার এসেনশিয়াল অয়েল দিয়ে ম্যাসাজ করলে মাথাব্যথা কমে।
ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে জলপাই এর ব্যবহার!
**-**-**-**-**-**-**-**-**-**-**-**-**-**-**-**-**-**-**
জলপাই একটি টকজাতীয় ফল। খোসাসহ খেতে হয়। খোসায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আঁশ। এই আঁশ নিয়মিত খাবার হজমে সাহায্য করে। আর পাকস্থলী ক্ষুদ্রান্ত্র, বৃহদান্ত্র, কোলনের ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
শুধু ফল হিসেবে নয়, এর তেল খুব স্বাস্থ্যকর। রান্না ও আচারের কাঁচা জলপাইয়ে পুষ্টি এতে বেশি। বারডেম হাসপাতালের প্রধান পুষ্টিবিদ বলেন, ১০০ গ্রাম জলপাইয়ে থাকে ৭০ ক্যালোরি। এতে শর্করা ১৬.২ গ্রাম, খনিজ ৩.১ মিলিগ্রাম ও ভিটামিন সি থাকে ৩৯ মিলিগ্রাম। যে কোনো বয়সের জন্য বিশেষ করে হৃদরোগী ও অস্ত্রোপচারের পর জলপাই খেলে উপকার পাওয়া যায়।
জলপাইয়ের ভিটামিন ‘সি’ ও ভিটামিন ‘এ’ ত্বক, চুল, দাঁতের উজ্জ্বলতা ও পুষ্টি জোগায়। সংক্রামক ও ছোঁয়াচে রোগগুলোকে রাখে অনেক দূরে। এ ছাড়া জীবাণুর আক্রমণ, চোখ ওঠা, চোখের পাতায় লালচে ফোঁড়া এ সমস্যাগুলোর বিরুদ্ধে কাজ করে।
রক্ত চলাচল ঠিক রেখে হৃৎপিণ্ডকে সঠিকভাবে কাজ করতে অবদান রাখে জলপাই। পরিমাণে কমে যায় লাইপোপ্রোটিন। এ ফলে অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল এজেন্ট আছে, যা দেহের ক্ষতিকর জীবাণুকে ধ্বংস করে। নিয়মিত জলপাই খেলে পিত্তথলির পিত্তরসের কাজ করতে সুবিধা হয়। পরিণামে পিত্তথলিতে পাথরের প্রবণতা কমে যায়।
জলপাইয়ের তেল রান্না করে খাওয়া এবং ত্বক দুটোর জন্যই খুবই উপযোগী। এই তেলে চর্বি বা কলেস্টেরল থাকে না। তাই ওজন কমাতে কার্যকর। যে কোনো কাটা-ছেঁড়া ভালো করতে অবদান রাখে। জ্বর, হাঁচি-কাশি, সর্দি ভালো করার জন্য জলপাই খুবই উপকারী ।
**-**-**-**-**-**-**-**-**-**-**-**-**-**-**-**-**-**-**
জলপাই একটি টকজাতীয় ফল। খোসাসহ খেতে হয়। খোসায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আঁশ। এই আঁশ নিয়মিত খাবার হজমে সাহায্য করে। আর পাকস্থলী ক্ষুদ্রান্ত্র, বৃহদান্ত্র, কোলনের ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
শুধু ফল হিসেবে নয়, এর তেল খুব স্বাস্থ্যকর। রান্না ও আচারের কাঁচা জলপাইয়ে পুষ্টি এতে বেশি। বারডেম হাসপাতালের প্রধান পুষ্টিবিদ বলেন, ১০০ গ্রাম জলপাইয়ে থাকে ৭০ ক্যালোরি। এতে শর্করা ১৬.২ গ্রাম, খনিজ ৩.১ মিলিগ্রাম ও ভিটামিন সি থাকে ৩৯ মিলিগ্রাম। যে কোনো বয়সের জন্য বিশেষ করে হৃদরোগী ও অস্ত্রোপচারের পর জলপাই খেলে উপকার পাওয়া যায়।
জলপাইয়ের ভিটামিন ‘সি’ ও ভিটামিন ‘এ’ ত্বক, চুল, দাঁতের উজ্জ্বলতা ও পুষ্টি জোগায়। সংক্রামক ও ছোঁয়াচে রোগগুলোকে রাখে অনেক দূরে। এ ছাড়া জীবাণুর আক্রমণ, চোখ ওঠা, চোখের পাতায় লালচে ফোঁড়া এ সমস্যাগুলোর বিরুদ্ধে কাজ করে।
রক্ত চলাচল ঠিক রেখে হৃৎপিণ্ডকে সঠিকভাবে কাজ করতে অবদান রাখে জলপাই। পরিমাণে কমে যায় লাইপোপ্রোটিন। এ ফলে অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল এজেন্ট আছে, যা দেহের ক্ষতিকর জীবাণুকে ধ্বংস করে। নিয়মিত জলপাই খেলে পিত্তথলির পিত্তরসের কাজ করতে সুবিধা হয়। পরিণামে পিত্তথলিতে পাথরের প্রবণতা কমে যায়।
জলপাইয়ের তেল রান্না করে খাওয়া এবং ত্বক দুটোর জন্যই খুবই উপযোগী। এই তেলে চর্বি বা কলেস্টেরল থাকে না। তাই ওজন কমাতে কার্যকর। যে কোনো কাটা-ছেঁড়া ভালো করতে অবদান রাখে। জ্বর, হাঁচি-কাশি, সর্দি ভালো করার জন্য জলপাই খুবই উপকারী ।
শীতে শিশুর টনসিল সমস্যা
.
শিশুরা সাধারণত টনসিল ও এডিনয়েডের প্রদাহ ছাড়াও টনসিলের অস্বাভাবিক বৃদ্ধির জন্য নানা জটিল রোগে ভুগে থাকে। তাই টনসিল ও এডিনয়েডের অসুখ অবহেলা না করে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিৎ।
.
রোগের কারণ –
শিশুর দুর্বল স্বাস্থ্য, অপুষ্টি, এলার্জি জনিত অসুখ কারণে টনসিল প্রদাহ বাড়তে পারে। দাঁত, নাক ও সাইনাসের প্রদাহ এবং ঠাণ্ডার প্রতি খুব বেশি সংবেদনশীলতা রোগ সৃষ্টিতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখে।
ভাইরাস ও বিভিন্ন ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণেও এই রোগ জটিল রূপ ধারণ করে। সাধারণত স্কুল থেকে এ রোগ শিশুদের মধ্যে সংক্রমিত হয়। তাছাড়া অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে বসবাস এবং সর্দি, ইনফ্লুয়েঞ্জা ও শ্বাসতন্ত্রের উপরিভাগের বিভিন্ন রোগের চিকিৎসায় অবহেলা ইত্যাদি এ রোগের কারণ।
.
রোগের লক্ষণ –
গলায় তীব্র ব্যথা এবং ঢোক গিলতে কষ্ট হয়। শিশু সাধারণত কিছু খেতে চায় না। ঢোক গেলার সময় কানের ভেতর ব্যথা লাগতে পারে। মাঝে মাঝে শরীরের তাপমাত্রা অস্বাভাবিক বৃদ্ধি প্রায় ১০৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট পর্যন্ত হয়ে থাকে। জ্বরের সঙ্গে অনেক সময় কাঁপুনি, খিচুনি, মাথাব্যথা ও সারা শরীরে ব্যথাও থাকে।
তাছাড়া গলার উপরিভাগের লসিকাগ্রন্থি ফুলে যায় ও ব্যথা থাকে। সর্দি থাকা, নাক বন্ধ থাকা, নাকের নিঃসরণ, মুখে দুর্গন্ধ, খাওয়া-দাওয়ায় অরুচি এবং গলার উপরিভাগের লসিকাগ্রন্থি সব সময় ফুলে থাকে। তাছাড়া টনসিল ও এডিনয়েডের অস্বাভাবিক বৃদ্ধির জন্য নানা উপসর্গ দেখা দেয়।
এ রোগের সবচেয়ে মারাত্মক দিক হলো, এসব শিশুর শ্বাস-প্রশ্বাসের প্রতিবন্ধকতা দীর্ঘদিন ধরে চলতে থাকলে তাদের শ্বাস ও হৃদযন্ত্রের বিভিন্ন রোগ হতে পারে। যেমন- পালমোনারি হাইপারটেনশন, হৃদরোগ এবং হঠাৎ হৃদযন্ত্রে ক্রিয়া বন্ধ হয়ে গিয়ে ঘুমের মধ্যে মৃত্যুও ঘটতে পারে।
.
চিকিৎসা –
রোগের প্রাথমিক পর্যায়ে ঠাণ্ডা খাওয়া পরিহার করতে হবে। দাঁত ও মুখের সঠিক পরিচর্যা, স্বাস্থ্যকর পরিবেশে বসবাস, হালকা শরীরচর্চা করতে হবে। এরপরও উপশম না হলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ খেতে হবে। দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহ ও প্রতিবন্ধকতা জনিত সমস্যায়-টনসিল ও এডিনয়েড অপারেশনের মাধ্যমে ফেলে দেওয়া ভালো।
.
শিশুরা সাধারণত টনসিল ও এডিনয়েডের প্রদাহ ছাড়াও টনসিলের অস্বাভাবিক বৃদ্ধির জন্য নানা জটিল রোগে ভুগে থাকে। তাই টনসিল ও এডিনয়েডের অসুখ অবহেলা না করে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিৎ।
.
রোগের কারণ –
শিশুর দুর্বল স্বাস্থ্য, অপুষ্টি, এলার্জি জনিত অসুখ কারণে টনসিল প্রদাহ বাড়তে পারে। দাঁত, নাক ও সাইনাসের প্রদাহ এবং ঠাণ্ডার প্রতি খুব বেশি সংবেদনশীলতা রোগ সৃষ্টিতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখে।
ভাইরাস ও বিভিন্ন ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণেও এই রোগ জটিল রূপ ধারণ করে। সাধারণত স্কুল থেকে এ রোগ শিশুদের মধ্যে সংক্রমিত হয়। তাছাড়া অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে বসবাস এবং সর্দি, ইনফ্লুয়েঞ্জা ও শ্বাসতন্ত্রের উপরিভাগের বিভিন্ন রোগের চিকিৎসায় অবহেলা ইত্যাদি এ রোগের কারণ।
.
রোগের লক্ষণ –
গলায় তীব্র ব্যথা এবং ঢোক গিলতে কষ্ট হয়। শিশু সাধারণত কিছু খেতে চায় না। ঢোক গেলার সময় কানের ভেতর ব্যথা লাগতে পারে। মাঝে মাঝে শরীরের তাপমাত্রা অস্বাভাবিক বৃদ্ধি প্রায় ১০৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট পর্যন্ত হয়ে থাকে। জ্বরের সঙ্গে অনেক সময় কাঁপুনি, খিচুনি, মাথাব্যথা ও সারা শরীরে ব্যথাও থাকে।
তাছাড়া গলার উপরিভাগের লসিকাগ্রন্থি ফুলে যায় ও ব্যথা থাকে। সর্দি থাকা, নাক বন্ধ থাকা, নাকের নিঃসরণ, মুখে দুর্গন্ধ, খাওয়া-দাওয়ায় অরুচি এবং গলার উপরিভাগের লসিকাগ্রন্থি সব সময় ফুলে থাকে। তাছাড়া টনসিল ও এডিনয়েডের অস্বাভাবিক বৃদ্ধির জন্য নানা উপসর্গ দেখা দেয়।
এ রোগের সবচেয়ে মারাত্মক দিক হলো, এসব শিশুর শ্বাস-প্রশ্বাসের প্রতিবন্ধকতা দীর্ঘদিন ধরে চলতে থাকলে তাদের শ্বাস ও হৃদযন্ত্রের বিভিন্ন রোগ হতে পারে। যেমন- পালমোনারি হাইপারটেনশন, হৃদরোগ এবং হঠাৎ হৃদযন্ত্রে ক্রিয়া বন্ধ হয়ে গিয়ে ঘুমের মধ্যে মৃত্যুও ঘটতে পারে।
.
চিকিৎসা –
রোগের প্রাথমিক পর্যায়ে ঠাণ্ডা খাওয়া পরিহার করতে হবে। দাঁত ও মুখের সঠিক পরিচর্যা, স্বাস্থ্যকর পরিবেশে বসবাস, হালকা শরীরচর্চা করতে হবে। এরপরও উপশম না হলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ খেতে হবে। দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহ ও প্রতিবন্ধকতা জনিত সমস্যায়-টনসিল ও এডিনয়েড অপারেশনের মাধ্যমে ফেলে দেওয়া ভালো।
পেঁপের উপকারিতাঃ
১). ত্বকে পুষ্টি যোগায়ঃ মিষ্টি পাকা পেঁপেতে ভিটামিন এ এবং পাপেইন এনজাইম রয়েছে যা ত্বকের চামড়া মরে যাওয়া রোধে করে এবং প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন প্রদান করে থাকে। এর ফলে ত্বকের আয়ুস্কাল তুলানামূলকভাবে বাড়িয়ে দেয়। এটি ত্বকের পানির চাহিদাও পূরণ করে। এর জন্য এক ফালি পাকা পেঁপের সাথে ৩ টেবিল চামচ মধু মিশিয়ে মুখে মাখুন এবং ২০ মিনিট পরে ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।
২). ব্রণের দাগ কমিয়ে দেয়ঃ ব্রণের সমস্যা প্রায় সবারই থাকে। এসব ব্রণের কারণে মুখে খুব বাে ধরনের দাগ তৈরি হয়। এই বাজে দাগগুলো নিরাময় করতে পারে সুমিষ্ট এই ফলটি। মুখের অন্যান্য যেকোনো দাগ যেমন মেছতা, ফুস্কুরির দাগও খুব সহজেই দূর করে দিতে পারে।
৩). উজ্জ্বলতা আনেঃ মুখের বিভিন্ন দাগ দূর করার পাশাপাশি পেঁপে ফলটি মুখের উজ্জ্বলতাও ফিরিয়ে আনতে সহায়তা করে।
১). ত্বকে পুষ্টি যোগায়ঃ মিষ্টি পাকা পেঁপেতে ভিটামিন এ এবং পাপেইন এনজাইম রয়েছে যা ত্বকের চামড়া মরে যাওয়া রোধে করে এবং প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন প্রদান করে থাকে। এর ফলে ত্বকের আয়ুস্কাল তুলানামূলকভাবে বাড়িয়ে দেয়। এটি ত্বকের পানির চাহিদাও পূরণ করে। এর জন্য এক ফালি পাকা পেঁপের সাথে ৩ টেবিল চামচ মধু মিশিয়ে মুখে মাখুন এবং ২০ মিনিট পরে ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।
২). ব্রণের দাগ কমিয়ে দেয়ঃ ব্রণের সমস্যা প্রায় সবারই থাকে। এসব ব্রণের কারণে মুখে খুব বাে ধরনের দাগ তৈরি হয়। এই বাজে দাগগুলো নিরাময় করতে পারে সুমিষ্ট এই ফলটি। মুখের অন্যান্য যেকোনো দাগ যেমন মেছতা, ফুস্কুরির দাগও খুব সহজেই দূর করে দিতে পারে।
৩). উজ্জ্বলতা আনেঃ মুখের বিভিন্ন দাগ দূর করার পাশাপাশি পেঁপে ফলটি মুখের উজ্জ্বলতাও ফিরিয়ে আনতে সহায়তা করে।
.
সাম্প্রতিক একটি গবেষণায় উদ্ভাবিত হয়েছে যে পেপে পাতা ডেঙ্গুর জন্য বেশ কার্যকরী প্রতিষেধক। গবেষণায় দেখা
গিয়েছে যে পেপে পাতার রসে থ্রম্বোসাইটিস (প্লাটিলেট) উৎপাদনে সাহায্যকারী উপাদান রয়েছে।
গবেষণাটির প্রধান গবেষক ছিলেন AIMST ভার্সিটির প্রফেসর ডক্টর এস. কাঠিরেসান।
ডক্টর এস. কাঠিরেসান এর মতে ডেঙ্গুর ভাইরাস মূলত আমাদের রক্তের প্লাটিলেট কমিয়ে দেয়। সাধারণত প্লাটিলেটের জীবনকাল ৫ থেকে ১০ দিন পর্যন্ত। এরপরে আবার প্রয়োজন অনুসারে নতুন প্লাটিলেট উৎপাদন হয়।
ডেঙ্গুর ভাইরাস শরীরে যতদিন কার্যকর থাকে ততদিন পর্যন্ত নতুন শরীরে নতুন প্লাটিলেট উৎপাদনের ক্ষমতা নষ্ট করে দিতে ভূমিকা রাখে। সাধারণত একজন সুস্থ মানুষের রক্তের স্বাভাবিক প্লাটিলেটের পরিমাণ হলো প্রতি মাইক্রো লিটারে ১৫০,০০০ থেকে ২৫০,০০০ পর্যন্ত। ডেঙ্গু হলে এই প্লাটিলেটের সংখ্যা খুব দ্রুত কমে যেতে থাকে।
তার মতে, ১০০,০০০ এর নিচে প্লাটিলেটের লেভেল চলে আসলে তা মারাত্মক ক্ষতির কারণ হতে পারেন। প্লাটিলেট লেভেল যদি ৫০০০০ এ নেমে আসে তাহলে থ্রমবোসাইটোপেনিয়া হয়ে যায়। ফলে অনেক সময় রোগীর মৃত্যু হতে পারে। তাই ডেঙ্গু হলে প্লাটিলেট পরীক্ষা করে দেখা হয়। প্লাটিলেট খুব কমে গেলে জরুরী ভিত্তিতে হাসপাতালে ভর্তি করানো উচিত।
প্লাটিলেটের পরিমাণ যখন অস্বাভাবিক কমে যায় তখন রক্ত জমাট বাধতে শুরু করে এবং হ্যামোরেজিং হতে পারে। এর ফলে শরীরের অভ্যন্তরীন রক্তক্ষরণ হয় এবং রোগীর মৃত্যু ঘটে।
.
মাছ ও ডিম ভাজা, ভর্তার বা ঝালমুড়ির জন্য সরিষার তেল ছাড়া চিন্তাই করতে পারেন না অনেকে। কেবল স্বাদের জন্য নয়। বহুকাল ধরে এই তেল ব্যবহারের পেছনে আরো অনেক কারণ রয়েছে। বলা হয়, সরিষার তেল হলো এ অঞ্চলের অলিভ অয়েল। কেবল খাবার রান্নাতেই নয়, ত্বকের যত্ন থেকে শুরু করে চুলেও সরিষার তেল ব্যবহার করা হয়।এখানে বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন সরিষার তেলের কিছু বিসম্ময়কর গুণের কথা।
.
১. এই তেলের স্বাদ অনন্য। সরিষা থেকে তৈরি করা হয়। সরিষা সেই শস্যের প্রজাতির অংশ যা থেকে ক্যানোলা তেল তৈরি করা হয়।
২. তিসির পাউডারের সঙ্গে সরিষার তেলের ব্যবহারের খুশকি দূর হয়।
৩. ত্বকে ছত্রাকের সংক্রমণ প্রতিরোধে সরিষার তেল দারুণ কাজের। বলা হয়, এতে আছে ছত্রাক প্রতিরোধী উপাদান। তেলটিকে এই গুণ দিয়েছে অ্যাললি আইসোথিয়োসায়ানেট।
৪. অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল উপাদান থাকার কারণে সরিষার তেল আচার তৈরিতে অনন্য।
৫. এই তেলে ঝাঁঝালো গন্ধ রয়েছে যার কারণে কীট-পতঙ্গ দূরে থাকে। তাই অনেক সময় পিঁপড়া এবং মশা তাড়াতে সরিষার তেল মিশ্রিত তরল স্প্রে করা হয়।
৬. এই তেলে আছি দুটো গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাটি এসিড- ওয়েলিক এসিড এবং লিনোলিক এসিড। এগুলো চুলের দারুণ টনিক। মাথায় মেসেজ করা হলে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পায়। চুলের বৃদ্ধিও গত পায়।
৭. একে উষ্ণ তেল হিসাবে বিবেচনা করা হয়। তাই শীতের মৌসুমে বেশ কাজে লাগে।
৮. আয়ুর্বেদে সর্দি ও কাশি দূর করতে সরিষার তেলের ব্যবহার রয়েছে।
৯. দেহের বিষাক্ত উপাদান ঝেড়ে ফেলতে সরিষার তেলের ব্যবহার বহুল প্রচলিত। খাওয়া হলে বা ত্বকে লাগানো হলে ঘাম বের হয়। এর মাধ্যমেই দেহের বাজে উপাদান বের হয়ে যায়।
১০. রিউমাটিজম এবং আরথ্রাইটিসের চিকিৎসায় ওষুধের সঙ্গে সরিষার তেলের ব্যবহার রয়েছে।
১১. দাঁতের যত্নে সরিষার তেলের সঙ্গে লবণ মিশিয়ে দাঁত মাজতে বলেন অনেক বিশেষজ্ঞ।
১২. বিভিন্ন তেলের উপাদান নিয়ে গবেষণা চালায় অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অব মেডিক্যাল সায়েন্সেস (অলএমএস) এবং স্যার গঙ্গারনাম হসপিটাল। তাতে বলা হয়, সরিষার তেল কার্ডিওভাসকুলার ডিজিসের ঝুঁকি কমায় ৭০ শতাংশ। এটা অলিভ অয়েলের চেয়ে ভালো। কারণ অলিভ অয়েলে ওমেগা ৬ (এস৬) এবং ওমেগা ৩ (এন৩) ফ্যাটি এসিডের সুষম ভারসাম্য নেই।
যে কাজটি করলে আর কখনোই আপনার
গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থাকবে না!
.
আমাদের দেশে গ্যাস্টিকের সমস্যা নেই
এমন মানুষ হয়তো খুঁজে পাওয়াই যাবে না।
এই সমস্যাটি মূলত ভাজাপোড়া খাবার খেলেই বেশি হয়ে থাকে।
অনেকেরই এ সব খাবার খাওয়ার পরে
পেট ব্যথা বা বুকে ব্যথা কিংবা বদ হজম হয়।
অথচ এই সমস্যা দূর করার জন্য ওষুধ না খেয়ে
রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে নিচের যেকোন
একটি নিয়ম মানলেই চলবে।
.
১। আধা ইঞ্চি পরিমাণ কাঁচা আদা নিন।
তারপর অল্প একটু লবন মাখিয়ে খেয়ে ফেলুন।
আদা খাওয়ার কিছুক্ষণ পর এক কাপ কুসুম গরম পানি খান।
গভীর রাতে আর গ্যস্ট্রিকের সমস্যা হবে না।
.
২। এক গ্লাস পানি একটি হাড়িতে নিয়ে চুলায় বসান।
এর আগে এক ইঞ্চি পরিমাণ কাঁচা হলুদ পানিতে দিয়ে দিন।
পানি অন্তত পাঁচ মিনিট ফুটতে দিন। তারপর নামিয়ে আনুন।
পানি ঠাণ্ডা হলে হলুদসহ খেয়ে ফেলুন। গ্যাস্ট্রিক দৌঁড়ে পালাবে।
.
৩। ওপরের সমস্ত পদ্ধতি ঝামেলার মনে হলে শুধুমাত্র
এক গ্লাস পানিতে এক চা চামচ মধু মিশিয়ে রাতে ঘুমাতে
যাওয়ার আগে পান করুন। কখনোই রাতে
পেট বা বুক ব্যথা করবে না।
গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থাকবে না!
.
আমাদের দেশে গ্যাস্টিকের সমস্যা নেই
এমন মানুষ হয়তো খুঁজে পাওয়াই যাবে না।
এই সমস্যাটি মূলত ভাজাপোড়া খাবার খেলেই বেশি হয়ে থাকে।
অনেকেরই এ সব খাবার খাওয়ার পরে
পেট ব্যথা বা বুকে ব্যথা কিংবা বদ হজম হয়।
অথচ এই সমস্যা দূর করার জন্য ওষুধ না খেয়ে
রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে নিচের যেকোন
একটি নিয়ম মানলেই চলবে।
.
১। আধা ইঞ্চি পরিমাণ কাঁচা আদা নিন।
তারপর অল্প একটু লবন মাখিয়ে খেয়ে ফেলুন।
আদা খাওয়ার কিছুক্ষণ পর এক কাপ কুসুম গরম পানি খান।
গভীর রাতে আর গ্যস্ট্রিকের সমস্যা হবে না।
.
২। এক গ্লাস পানি একটি হাড়িতে নিয়ে চুলায় বসান।
এর আগে এক ইঞ্চি পরিমাণ কাঁচা হলুদ পানিতে দিয়ে দিন।
পানি অন্তত পাঁচ মিনিট ফুটতে দিন। তারপর নামিয়ে আনুন।
পানি ঠাণ্ডা হলে হলুদসহ খেয়ে ফেলুন। গ্যাস্ট্রিক দৌঁড়ে পালাবে।
.
৩। ওপরের সমস্ত পদ্ধতি ঝামেলার মনে হলে শুধুমাত্র
এক গ্লাস পানিতে এক চা চামচ মধু মিশিয়ে রাতে ঘুমাতে
যাওয়ার আগে পান করুন। কখনোই রাতে
পেট বা বুক ব্যথা করবে না।
প্রায়ই আমাদের আশপাশের অনেকের গায়ে ছোপ ছোপ সাদা রঙের দাগ হতে দেখি। অনেক ডাক্তার দেখিয়েও ত্বকের এই সাদা দাগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় না। এই দাগগুলি শরীরের বিভিন্ন অংশে যেমন, হাতে, ঘাড়ে, গলায়, কনুইতে এমনকি সারা শরীরেও এরকম সাদা দাগ হয়ে যেতে দেখা যায়।
এই অসুখ যে একেবারেই সারে না তা নয়। ঘরোয়া এমন কিছু উপায় রয়েছে, যা নিয়মিত অভ্যাস করলে এই দাগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। দেখে নিন ঘরোয়া সেই উপায়গুলি।
নারকেল তেল
এই দাগ সারানোর জন্য নারকেল তেল খুবই উপকারী একটি উপাদান। প্রতিদিন ওই স্থানে নারকেল তেল লাগালে ধীরে ধীরে সাদা দাগগুলি মিলিয়ে যায়।
আদা
আদা আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী একটি উপাদান। আদার অনেক গুণ রয়েছে। ত্বকে সাদা দাগ হওয়ার এই সমস্যা থেকে প্রতিকার পাওয়ার জন্য আদার রস খেতে পারেন। অথবা দাগ হয়ে যাওয়া জায়গায় আদার রস লাগাতেও পারেন। আদার রস রক্ত সঞ্চালনে সাহায্য করে।
কপার
ত্বকের এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে কপারের পাত্রে পানি রেখে খালি পেটে সেই পানি খান। তবে মনে রাখবেন, এই পানি কপারের পাত্রে সারারাত রেখে তবেই খাবেন।
লাল মাটি
ত্বকের সাদা দাগ কমাতে লাল মাটি খুবই উপকারী। এতে প্রচুর পরিমাণে কপার থাকে। আদার রসের সঙ্গে এই লাল মাটি ভালো করে মেশান। তারপর সেই মিশ্রন ক্ষতিগ্রস্ত জায়গায় লাগান।
চিরতরে বাড়ি থেকে দূর করুন, ইদুর,তেলাপোকা,মাছি,ছারপোকা,টিকটিকি ও মশা!!
নানা কারণে ঘর বাড়িতে পোকামাকড়ের উপদ্রব হয়। আর একবার কোন পোকা ঘরে বসবাস শুরু করলে তা আর
সহজে যেতে চায় না। বিশেষ করে মশা, তেলাপোকা, ছারপোকা ইত্যাদি। আর বেশীরভাগ বাড়িতেই তো একেবারে ঘাঁটি গেড়ে বসে আছে প্রচুর পরিমাণে ইঁদুর এবং টিকটিকি। কিছু উপায় আছে যার মাধ্যমে খুব সহজে এবং ঘরোয়া উপায়ে এদের দূর করা সম্ভব। আসুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক এসব উপদ্রব থেকে রক্ষার কিছু উপায়।
১। ইঁদুর
ঘর বাড়ির খুব সাধারণ একটি সমস্যা হল ইঁদুর। এই ইঁদুর দূর করবে পেপারমেণ্ট। ইঁদুর পেপারমেণ্টের গন্ধ সহ্য করতে পারে না। একটি তুলোর বলে পেপারমেন্ট অয়েল ডুবিয়ে নিন। এবার তুলোর বলটি ইদুরের বাসার কাছে রেখে দিন। পেপারমেণ্টের গন্ধ শ্বাসযন্ত্রে প্রবেশ করে তাদের নিঃশ্বাস নেওয়া বন্ধ করে দিবে এবং তারা মারা যাবে।
২। তেলাপোকা
তেলাপোকা নেই এমন বাড়ি খুঁজে পাওয়া ভার! রান্নার মশলা দিয়ে দূর করুন এই তেলাপোকা। কিভাবে? গোলমরিচ গুঁড়া, পেঁয়াজ, রসূন এবং পানি দিয়ে পেষ্ট তৈরি করে নিন। পেষ্ট কিছুটা তরল করে তৈরি করবেন। এবার এটি স্প্রের বোতলে ভরে রাখুন। যেখানে তেলাপোকা দেখবেন সেখানে স্প্রে করুন। দেখবেন তেলাপোকা পালিয়ে গেছে। শুধু তেলাপোকা না অন্যান্য পোকা মাকড়ের হাত থেকে আপনার ঘরকে রক্ষা করবে।
৩। মাছি
মাছি তাড়ানোর অনেক উপায় আছে। কিন্তু সবচেয়ে সহজ এবং কার্যকরী উপায় হল তুলসী পাতা। বারান্দায় বা জানলার কাছে একটি তুলসী গাছ রাখুন। দেখবেন মাছি আপনার বাসায় আসছে না। এছাড়া বিভিন্ন এ্যাসেন্সিয়াল অয়েল যেমন ল্যাভেন্ডার এবং ইউক্যালিপ্টাস অয়েল মাছি তাড়াতে অনেক বেশি কার্যকর।
৪। ছারপোকা
ছারপোকা দূর করতে পেঁয়াজের রস অনেক বেশি কার্যকরী। একটি স্প্রে বোতলে পেঁয়াজের রস ভরে নিন। তারপর এটি স্প্রে করে দিন বিছানা, সোফার চারপাশে যেখানে ছারপোকা রয়েছে।
৫। টিকটিকি
ঘরের আরেকটি উপদ্রব হল টিকটিকি। এই টিকটিকি হাত থেকে বাঁচার জন্য ঘরে কোণে বিশেষ করে ভেন্টিলেটরের কাছে ডিমের খালি খোসা ঝুলিয়ে রাখুন। ডিমের গন্ধ টিকটিকিকে দূরে রাখবে। তবে সেদ্ধ নয়, অবশ্যই কাঁচা ডিমের খোসা ঝোলাবেন। এছাড়াও ঘরে ময়ূরের পালক রাখতে পারেন। টিকটিকি ঘরের ত্রিসীমানায় ঘেঁষবে না।
৬। মশা
মশা তাড়ানোর জন্য কত রকমের স্প্রে ব্যবহার করা হয়। কিন্তু মশা তাড়ানোর সবচেয়ে সহজ আর কার্যকরী উপায় হল নিমের তেলের ব্যবহার। প্রতিদিন শরীরে নিমের তেল ব্যবহার করুন। এটি আপনাকে মশা থেকে দূরে রাখবে এবং তার সাথে সাথে ত্বকও সুস্থ এবং ভালো রাখবে।
নানা কারণে ঘর বাড়িতে পোকামাকড়ের উপদ্রব হয়। আর একবার কোন পোকা ঘরে বসবাস শুরু করলে তা আর
সহজে যেতে চায় না। বিশেষ করে মশা, তেলাপোকা, ছারপোকা ইত্যাদি। আর বেশীরভাগ বাড়িতেই তো একেবারে ঘাঁটি গেড়ে বসে আছে প্রচুর পরিমাণে ইঁদুর এবং টিকটিকি। কিছু উপায় আছে যার মাধ্যমে খুব সহজে এবং ঘরোয়া উপায়ে এদের দূর করা সম্ভব। আসুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক এসব উপদ্রব থেকে রক্ষার কিছু উপায়।
১। ইঁদুর
ঘর বাড়ির খুব সাধারণ একটি সমস্যা হল ইঁদুর। এই ইঁদুর দূর করবে পেপারমেণ্ট। ইঁদুর পেপারমেণ্টের গন্ধ সহ্য করতে পারে না। একটি তুলোর বলে পেপারমেন্ট অয়েল ডুবিয়ে নিন। এবার তুলোর বলটি ইদুরের বাসার কাছে রেখে দিন। পেপারমেণ্টের গন্ধ শ্বাসযন্ত্রে প্রবেশ করে তাদের নিঃশ্বাস নেওয়া বন্ধ করে দিবে এবং তারা মারা যাবে।
২। তেলাপোকা
তেলাপোকা নেই এমন বাড়ি খুঁজে পাওয়া ভার! রান্নার মশলা দিয়ে দূর করুন এই তেলাপোকা। কিভাবে? গোলমরিচ গুঁড়া, পেঁয়াজ, রসূন এবং পানি দিয়ে পেষ্ট তৈরি করে নিন। পেষ্ট কিছুটা তরল করে তৈরি করবেন। এবার এটি স্প্রের বোতলে ভরে রাখুন। যেখানে তেলাপোকা দেখবেন সেখানে স্প্রে করুন। দেখবেন তেলাপোকা পালিয়ে গেছে। শুধু তেলাপোকা না অন্যান্য পোকা মাকড়ের হাত থেকে আপনার ঘরকে রক্ষা করবে।
৩। মাছি
মাছি তাড়ানোর অনেক উপায় আছে। কিন্তু সবচেয়ে সহজ এবং কার্যকরী উপায় হল তুলসী পাতা। বারান্দায় বা জানলার কাছে একটি তুলসী গাছ রাখুন। দেখবেন মাছি আপনার বাসায় আসছে না। এছাড়া বিভিন্ন এ্যাসেন্সিয়াল অয়েল যেমন ল্যাভেন্ডার এবং ইউক্যালিপ্টাস অয়েল মাছি তাড়াতে অনেক বেশি কার্যকর।
৪। ছারপোকা
ছারপোকা দূর করতে পেঁয়াজের রস অনেক বেশি কার্যকরী। একটি স্প্রে বোতলে পেঁয়াজের রস ভরে নিন। তারপর এটি স্প্রে করে দিন বিছানা, সোফার চারপাশে যেখানে ছারপোকা রয়েছে।
৫। টিকটিকি
ঘরের আরেকটি উপদ্রব হল টিকটিকি। এই টিকটিকি হাত থেকে বাঁচার জন্য ঘরে কোণে বিশেষ করে ভেন্টিলেটরের কাছে ডিমের খালি খোসা ঝুলিয়ে রাখুন। ডিমের গন্ধ টিকটিকিকে দূরে রাখবে। তবে সেদ্ধ নয়, অবশ্যই কাঁচা ডিমের খোসা ঝোলাবেন। এছাড়াও ঘরে ময়ূরের পালক রাখতে পারেন। টিকটিকি ঘরের ত্রিসীমানায় ঘেঁষবে না।
৬। মশা
মশা তাড়ানোর জন্য কত রকমের স্প্রে ব্যবহার করা হয়। কিন্তু মশা তাড়ানোর সবচেয়ে সহজ আর কার্যকরী উপায় হল নিমের তেলের ব্যবহার। প্রতিদিন শরীরে নিমের তেল ব্যবহার করুন। এটি আপনাকে মশা থেকে দূরে রাখবে এবং তার সাথে সাথে ত্বকও সুস্থ এবং ভালো রাখবে।
আবার এইধরনের ব্যথার পেছনে এই ব্যস্ত যুগে ব্যয় করার মতো সময়ও হয়ে উঠে না। অনেকেই ব্যথানাশক ওষুধ খেয়ে এই ব্যথা কমিয়ে থাকেন। কিন্তু ব্যথানাশক ওষুধের রয়েছে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া যা দেহের জন্য অনেক খারাপ।
তাই এই সকল শারীরিক ব্যথা দূর করতে প্রাকৃতিক উপায় অবলম্বন করাই ভালো। ভাবছেন এই ব্যথা দূর করতে কী করা যায়? চলুন তবে দেখে নেয়া যাক এক ধরনের ব্যথানাশক চা তৈরির পদ্ধতি যা দূর করবে শারীরিক দীর্ঘমেয়াদী ব্যথা।
যা যা লাগবে:
২ কাপ পানি
২ চা চামচ চা পাতা
১ চা চামচ তাজা আদা কুচি
২ টি এলাচি (ছেঁচে নেয়া)
১/৪ চা চামচ দারুচিনি গুঁড়ো
১/২ কাপ বাদাম দুধ (বাদাম দুধ না পেলে সাধারণ গরুর দুধ নিতে পারেন)
১/৪ চা চামচ হলুদ গুঁড়ো বা সামান্য কাঁচা হলুদ বাটা
২ চা চামচ মধু
চা তৈরির পদ্ধতি: চুলায় একটি পাত্রে দুই কাপ পানি গরম হতে দিন। পানি গরম হলে এতে আদা কুচি, হলুদ গুঁড়ো/বাটা, দারুচিনি ও এলাচি দিয়ে হালকা আঁচে ১০ মিনিট ফুটতে দিন। ১০ মিনিট ফুটে পানির রঙ হলদেটে হয়ে এলে এতে চা পাতা ছেড়ে দিয়ে ২ মিনিট ফুটিয়ে নিন।অপর একটি পাত্রে দুধ ফুটিয়ে নিন।এবার চুলা থেকে নামিয়ে গরম গরম দুধ ঢেলে ঘন ঘন নেড়ে চায়ে মিশিয়ে নিন। কাপে চা ছেঁকে নিয়ে এতে মধু মেশান। গরম গরম পান করুন এই ব্যথানাশক চা প্রতিদিন ১ কাপ। এতে দীর্ঘমেয়াদী ব্যথা দূর হবে।
চুল পরা রোধে ২৪ টি উপদেশ!
- গরম পানিতে গোসল ত্যাগ করা উচিত।
- প্রচুর পানি পান করুন।
- নিয়মিত ব্যায়াম করুন।
- চুল ট্রিম করুন।
- হেয়ার ম্যাসাজ করুন।
- জেনেটিক, হরমোন পরিবর্তন বা মা হওয়ার পর চুল পড়লে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। ভেজা চুলে চিরুনি দেবেন না।
- গোড়া শক্ত করে সব সময় চুল বাঁধবেন না।
- চুল পড়তে থাকলে চুলে তেল দেয়া বন্ধ করুন।
- আয়রন ট্যাবলেট গ্রহণ করুন, সবুজ এবং হলুদ সবজি ও ফল বেশি করে খান।
- প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার যেমন ডিমের সাদা অংশ, ভেড়ার মাংস, সয়াবিন, পনির, দুধ এবং দই চুলের জন্য উপকারী।
- চুলে হিট দিলে তা চুলের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। তাই হিট বন্ধ করুন।
- সূর্যের তাপ পরিহার করুন।
- মাথার চামড়ার ওপর নরম ম্যাসাজ চুলের গোড়ায় রক্ত চলাচল বাড়ায়, যা চুলের জন্য ভালো।
- চুল অতিরিক্ত আঁচড়াবেন না।
- চিকন হওয়ার জন্য অতিরিক্ত ডায়েট কন্ট্রোল চুলের জন্য ক্ষতিকর।
- ধূমপান চুলের জন্যও ক্ষতিকর।
- ভিটামিন সি, ই এবং বিটা ক্যারোটিন চুলের জন্য ভালো।
- মেডিটেশন এবং যোগব্যায়াম মানসিক চাপ কমায়, যা চুলের জন্যও ভালো।
- কুমড়োর বিচি ফাইটোস্ট্রোজেনের উৎস, যা চুল পড়া বন্ধ করতে সাহায্য করে। এক চা-চামচ করে সপ্তাহে তিন চামচ বেটে চুলে দিলে এক্ষেত্রে কার্যকর হবে।
- কন্ডিশনার কেবল ত্বকের ওপর নয়, চুলের আগা থেকে গোড়া পর্যন্ত লাগিয়ে ১ থেকে ২ মিনিট রেখে পর্যাপ্ত পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
- চিরুনির ফাঁক হওয়া উচিত বড়। ঘন দাঁতওয়ালা চিরুনি ব্যবহার করা উচিত নয়।
- কালারিং, সোজাকরণ ইত্যাদি একসঙ্গে করা উচিত নয়।
- উচ্চ ক্যালোরিযুক্ত জাঙ্ক ফুডে চুল শক্ত হলেও ভঙ্গুর হয়ে যায়।
- চুলকে কিছু বিশ্রাম দেয়া উচিত। তাকে হাওয়ায় উড়তে দিন ইচ্ছামতো।
- গরম পানিতে গোসল ত্যাগ করা উচিত।
- প্রচুর পানি পান করুন।
- নিয়মিত ব্যায়াম করুন।
- চুল ট্রিম করুন।
- হেয়ার ম্যাসাজ করুন।
- জেনেটিক, হরমোন পরিবর্তন বা মা হওয়ার পর চুল পড়লে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। ভেজা চুলে চিরুনি দেবেন না।
- গোড়া শক্ত করে সব সময় চুল বাঁধবেন না।
- চুল পড়তে থাকলে চুলে তেল দেয়া বন্ধ করুন।
- আয়রন ট্যাবলেট গ্রহণ করুন, সবুজ এবং হলুদ সবজি ও ফল বেশি করে খান।
- প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার যেমন ডিমের সাদা অংশ, ভেড়ার মাংস, সয়াবিন, পনির, দুধ এবং দই চুলের জন্য উপকারী।
- চুলে হিট দিলে তা চুলের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। তাই হিট বন্ধ করুন।
- সূর্যের তাপ পরিহার করুন।
- মাথার চামড়ার ওপর নরম ম্যাসাজ চুলের গোড়ায় রক্ত চলাচল বাড়ায়, যা চুলের জন্য ভালো।
- চুল অতিরিক্ত আঁচড়াবেন না।
- চিকন হওয়ার জন্য অতিরিক্ত ডায়েট কন্ট্রোল চুলের জন্য ক্ষতিকর।
- ধূমপান চুলের জন্যও ক্ষতিকর।
- ভিটামিন সি, ই এবং বিটা ক্যারোটিন চুলের জন্য ভালো।
- মেডিটেশন এবং যোগব্যায়াম মানসিক চাপ কমায়, যা চুলের জন্যও ভালো।
- কুমড়োর বিচি ফাইটোস্ট্রোজেনের উৎস, যা চুল পড়া বন্ধ করতে সাহায্য করে। এক চা-চামচ করে সপ্তাহে তিন চামচ বেটে চুলে দিলে এক্ষেত্রে কার্যকর হবে।
- কন্ডিশনার কেবল ত্বকের ওপর নয়, চুলের আগা থেকে গোড়া পর্যন্ত লাগিয়ে ১ থেকে ২ মিনিট রেখে পর্যাপ্ত পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
- চিরুনির ফাঁক হওয়া উচিত বড়। ঘন দাঁতওয়ালা চিরুনি ব্যবহার করা উচিত নয়।
- কালারিং, সোজাকরণ ইত্যাদি একসঙ্গে করা উচিত নয়।
- উচ্চ ক্যালোরিযুক্ত জাঙ্ক ফুডে চুল শক্ত হলেও ভঙ্গুর হয়ে যায়।
- চুলকে কিছু বিশ্রাম দেয়া উচিত। তাকে হাওয়ায় উড়তে দিন ইচ্ছামতো।
আপেলের গুনাগুন সম্পর্কে আমরা সবাই জানি। এই সুস্বাদু ফল আমাদের সবারই খেতে কমবেশি ভালো লাগে এবং
নারী-পুরুষ সবার জন্যই আপেল খাওয়ার উপকারিতা অনেক বেশি।ডাক্তারদের মতামত অনুযায়ী প্রতিদিন একটি করে আপেল খেলে আপনাকে ডাক্তারের কাছে যেতে হবে না খুব একটা। আপেল সাধারণত দুই প্রকারের হয়ে থাকে, লাল ও সবুজ।
লাল আপেলের গুণাবলি সম্পর্কে আমরা সবাই জানি। কিন্তু সবুজ আপেলের বিশেষ গুণগুলো সম্পর্কে হয়তো অনেকেরই ধারনা নেই। তাই চলুন আজ জেনে নিই আমাদের দেহের সুস্থতায় সবুজ আপেলের গুনাবলি সম্পর্কে কিছু তথ্য।
সবুজ আপেলে আছে প্রচুর পরিমানে ফাইবার
সবুজ আপেলের সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ উপদান হল ফাইবার, যা সবুজ আপেলে আছে প্রচুর পরিমাণে। সবুজ আপেলের এই ফাইবার উপাদান আমাদের পেটের যে কোন সমস্যা রোধ করতে সাহায্য করে ও পরিপাক প্রক্রিয়া সঠিক ভাবে হতে সহায়তা করে।
কোলন ক্যানসার রোধ করে
সবুজ আপেলের ফাইবার উপদান আমাদের দেহকে কোলন ক্যানসার রোগ হওয়া থেকে রক্ষা করে।
ক্ষতিকর কোলেস্টেরল নেই
সবুজ আপেল আমাদের পেটের সুস্থতায় অনেক সাহায্য করে থাকে। তাছাড়া সবুজ আপেলের মধ্যে কোন ক্ষতিকর কোলেস্টেরল নেই যা আমাদের দেহের জন্য খারাপ। তাই আপনি নিশ্চিন্তে ডায়েট করতে পারেন সবুজ আপেল খেয়ে।
কোলেস্টেরল মাত্রা খুব কম
বলাই হয়েছে কে সবুজ আপেলে কোন ক্ষতিকর কোলেস্টেরল নেই এবং যতটুকু আছে তাও মাত্রায় খুব কম। যেহেতু সবুজ আপেলে প্রচুর পরিমানে ফাইবার উপাদান আছে তা দেহের কোলেস্টেরল মাত্রার ভারসাম্য বজায় রাখে।
সহজেই হজম হয়
আপনি খুব ভারী কোন খাবার খেয়েছেন। চিন্তা করছেন হজম হবে কিনা ঠিকমত। কিন্তু চিন্তার কোন কারণ নেই ,আপনি একটি সবুজ আপেল খেয়ে নিন। কারণ সবুজ আপেলে আছে এনজাইম উপাদান যা খুব দ্রুত খাদ্য হজম করতে সাহায্য করে।
লিভার ও নালীর সমস্যা রোধ করে
সবুজ আপেল আমাদের দেহের লিভারের যে কোন সমস্যা দূর করে ও পাশাপাশি খাদ্য নালী, পরিপাক নালী ও অন্যান্য নালীর সমস্যা দূর করে।
রোগ প্রতিরোধ করে
সবুজ আপেল ডায়রিয়ার সমস্যা রোধ করে ও পাশাপাশি কোষ্ঠকাঠিন্য ও বাতের সমস্যা দূর করে এবং বদ হজমের সমস্যাও দূর করে।
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমূহ
সবুজ আপেলে আছে ফ্লেভনয়েড ও পলিফেনল যা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান। আর এই উপদান দুটি আমাদের দেহের DNA এর ক্ষতি রোধ করে এবং ক্যানসারও রোধ করে।
ক্ষুধা নিয়ন্ত্রন করে
সবুজ আপেলের জৈব এসিড উপাদান আমাদের ক্ষুধা নিয়ন্ত্রনে রাখে। তাই যদি আপনার বার বার ক্ষুধা লেগে থাকার সমস্যা থেকে থাকে তাহলে সবুজ আপেল খেয়ে ক্ষুধা নিয়ন্ত্রনে রাখতে পারবেন।
দেহে শক্তি বৃদ্ধি করে
সবুজ আপেল আমাদের দেহে শক্তি যোগায়। সবুজ আপেলের অন্যতম উপদান কার্বোহাইড্রেট যা আমাদের দেহের জন্য খুব উপকারি। বিশেষ করে যারা খেলাধুলা করেন, কঠোর পরিশ্রম করেন তারা প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় সবুজ আপেল অবশ্যই রাখুন।
•• ৬ টি স্বাস্থ্য বিষয়ক টিপস,
জেনে রাখা ভালো ••
• সর্বদা বাম কানে ফোন রিসিভ করুন।
• ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ঔষধ খাবেন না ।
• বিকেল ৫টার পর ভারী খাবারখাবেন
না (বিশেষ করে দুপরের খাবার) ।
• পানি সকালে বেশি পান করুন,
রাতে তুলনামূলক কম ।
• ঔষধ খাওয়ার সাথে সাথেই
শুয়ে পড়বেন না।
• ফোনের ব্যাটারি যখন এক দাগ
তখন ফোন রিসিভ না করাই
ভালো, কারন তখন ফোনের
রেডিয়শন ১০০০ গুন বেশি শক্তিশালী হয় !!
জেনে রাখা ভালো ••
• সর্বদা বাম কানে ফোন রিসিভ করুন।
• ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ঔষধ খাবেন না ।
• বিকেল ৫টার পর ভারী খাবারখাবেন
না (বিশেষ করে দুপরের খাবার) ।
• পানি সকালে বেশি পান করুন,
রাতে তুলনামূলক কম ।
• ঔষধ খাওয়ার সাথে সাথেই
শুয়ে পড়বেন না।
• ফোনের ব্যাটারি যখন এক দাগ
তখন ফোন রিসিভ না করাই
ভালো, কারন তখন ফোনের
রেডিয়শন ১০০০ গুন বেশি শক্তিশালী হয় !!
যে শিশুরা টিভিতে মুখে জল আসা জাঙ্ক ফুড গুলোর বিজ্ঞাপন দেখে তাদেরকে স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে উদ্বুদ্ধ করাটা বেশ কঠিন। স্কুলের ক্যান্টিনে ও কলেজের পাশের রেস্টুরেন্টে মজাদার পিজা ও বার্গার পাওয়া গেলে শিশু-কিশোররা সেগুলোই খেতে চাইবে এটাই স্বাভাবিক। ছোটকাল থেকেই শিশুর স্বাস্থ্যকর খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তোলার দায়িত্ব বাবা-মা ও সমাজের। শিশুর স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তোলার জন্য বাবা-মা কীভাবে সাহায্য করতে পারেন সে বিষয়ে কিছু টিপস জেনে নেব এই ফিচারে।
১। ঘরে তৈরি খাবার খেতে দিন
স্বাস্থ্যের জন্য সবচেয়ে ভালো হচ্ছে ঘরে তৈরি খাবার খাওয়া। শিশুকে যদি ঘরে রান্না করা খাবার খেতে অভ্যস্ত করান তাহলেই তাকে জাংক ফুড থেকে বিরত রাখাটা সহজ হবে। কিন্তু সব সময় শিশুকে বাহিরের খাবার খাওয়া থেকে বিরত রাখাও সম্ভব নয়। শিশু যে খাবারগুলো খেতে পছন্দ করে সেগুলো ঘরেই তৈরি করে দিন। উদাহরণস্বরূপ বলা যায় যদি আপনার সন্তান পাস্তা পছন্দ করে তাহলে মাখন ও বেশি সবজি দিয়ে রান্না করে দিন পাস্তা।
২। বাচ্চাদের জন্য আপনি রোল মডেল হন
আপনি নিজেই যদি প্রতিদিন বাহিরে খেয়ে আসেন আর বাচ্চাদের বলেন ঘরের খাবার খেতে তাহলে তা মোটেই ঠিক হবেনা। আপনি নিজেই যেন আপনার বাচ্চার জন্য রোল মডেল হতে পারেন সে দায়িত্ব আপনার। আপনি যদি স্বাস্থ্যকর খাবার খান তাহলে আপনার বাচ্চারাও স্বাস্থ্যকর খাবার খাবে। আপনি যদি চান আপনার সন্তান কোন নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে চলুক তাহলে প্রথমে আপনাকে সেই নিয়ম অনুসরণ করতে হবে।
৩। ঘরে স্বাস্থ্যকর পরিবেশ গড়ে তুলুন
যদি আপনি আপনার ফ্রিজে চকলেট বোঝাই করে রাখেন অথবা বাড়ি ফেরার সময় প্রায়ই মিষ্টি নিয়ে আসেন তাহলে আপনার শিশু এই খাবারগুলোর প্রতি আকৃষ্ট হয়ে উঠবে। বাড়িতে স্বাস্থ্যকর খাবার রাখুন এতেও শিশু স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে অভ্যস্ত হয়ে উঠবে। আপনি খাবার কিনতে যাওয়ার সময় আপনার বাচ্চাকেও সাথে নিতে পারেন এবং তাকে নিয়ে ফল ও সবজি কিনুন চিপস, চকলেট বা প্যাকেটজাত খাবার কেনার বদলে।
৪। বাহিরে খাওয়ার সময় ও স্বাস্থ্যকর খাবার নির্বাচন করুন
পরিবারের সবাই মিলে বাহিরে খেতে গেলেও স্বাস্থ্যকর খাদ্য খান। শিশু যদি ভিন্ন কিছু খাওয়ার বায়না করে তাহলে শেফকে বলুন তেল বা পনির কম দিয়ে সবজি বেশি দিয়ে তৈরি করে দিতে। শিশুকে সালাদ খেতে উদ্বুদ্ধ করুন, এজন্য তাকে ফল ও সবজির স্বাস্থ্য উপকারিতার কথা বুঝিয়ে বলুন।
৫। টিফিনে স্বাস্থ্যকর খাবার দিন
স্বাস্থ্যকর ও সুস্বাদু টিফিনের পরিকল্পনা করে রাখুন সপ্তাহের প্রথমেই। বাচ্চার টিফিনের জন্য সব সময় একই খাবার না দিয়ে একেক দিন একেক ধরণের স্বাস্থ্যকর খাবার দিন। এতে বাচ্চার টিফিন খাওয়ার প্রতি আগ্রহ বৃদ্ধি পাবে এবং স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার প্রতিও আগ্রহ জন্মাবে। ফাস্ট ফুডগুলোকে স্বাস্থ্যকর ভাবে তৈরি করে বাচ্চার সামনে উপস্থাপন করুন।
হাঁটাহাঁটি করা শরীরের জন্য ভালো। আরও ভালো হয় যদি নিয়ম মেনে হাঁটেন। এতে মেদ কমল, ওজন কমল, কিন্তু
শরীরের কোন ক্ষতি হলো না। তাছাড়া দীর্ঘক্ষণ হাঁটাহাঁটি করার সময় না থাকলে নিয়ম মেনে ধাপে ধাপে হাঁটতে পারেন। একই কাজ দেবে।
জেনে নিন নিয়ম মেনে কীভাবে হাঁটবেন—
**সকালে হাঁটুন
ভোরে ঘুম থেকে উঠেই হাঁটতে বের হোন।
প্রথম দিন ১০ মিনিট হাঁটুন। আস্তে আস্তে সময় বাড়াবেন।
প্রথম প্রথম সমস্যা হবে, ধীরে ধীরে অভ্যাস হয়ে যাবে।
তখন আর পেশীতে চাপ পড়বে না।
**খাওয়া দাওয়ার পর হাঁটুন
খাওয়া দাওয়ার পর বসে বা শুয়ে না থেকে
অত্যন্ত ৫ মিনিট হাঁটুন। এতে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
শরীরও ভালো থাকবে।
**সিঁড়ি দিয়ে উপরে উঠুন
সিঁড়ি দিয়ে উপরের দিকে ওঠার চেষ্টা করুন।
পাহাড়ে বা সিঁড়ি দিয়ে উঠতে গিয়ে লক্ষ্য করেছেন
যে আপনার হৃৎকম্পন বেড়ে গিয়েছে।
কারণ তখন আপনাকে আরও বেশি পেশীর ব্যবহার করতে হয়।
আরও পরিশ্রম হয়। উপরে ওঠার সময়
সামনের দিকে কিছুটা ঝুঁকে হাঁটুন।
তাতে পেশীতে অপ্রয়োজনীয় চাপ কম পড়বে।
**হাঁটার আগে গ্রিন টি পান করুন
এটা কিছুটা অনুঘটকের কাজ করবে।
শরীরের মেদ ঝড়াতে হাঁটার পাশাপাশি
গ্রিন টি অনেক বেশি কাজ দেবে।
**চিনি দেওয়া পানীয় খাবেন না
চিনি দেওয়া পানীয় খাওয়ার অভ্যাস থাকলে তা ত্যাগ করুন।
যেমন— চা, কফি। কারণ অন্য খাবারের থেকে এই ধরনের খাবারে অনেক বেশি ক্যালোরি থাকে।
**সুযোগ করে হাঁটুন
অল্প হাঁটাও কিন্তু মন্দ নয়। তাই নির্দিষ্ট বাস স্টপে না নেমে
আগের স্টপে নামুন, বাকিটা পথ হেঁটে যাবেন।
উপরে উঠতে লিফট নয়, সিঁড়ি ব্যবহার করুন।
**পর্যাপ্ত পানি খান
পরীক্ষায় দেখা গেছে প্রতিদিন দেড় লিটার পানি খেলে
১৭ হাজার ৪০০ ক্যালরি শক্তি খরচ হয়।
অনেকেই রাতে বালিশের পাশে মোবাইল ফোন রেখে ঘুমান।
এতে যে মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকি রয়েছে, তা হয়তো অনেকেই জানেন না।
সম্প্রতি ‘ন্যানো এনার্জি’ সাময়িকীতে এক নিবন্ধে গবেষকরা মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীদের সতর্ক করে দিয়েছেন।
তারা বলেছেন, স্মার্টফোন ও ট্যাবলেটের মতো যন্ত্রের
ব্যাটারি থেকে বিভিন্ন ধরনের মারাত্মক গ্যাস বের হয়,
যা স্বাস্থ্যের জন্য হুমকি হয়ে দেখা দিতে পারে।
চেক রিপাবলিক ও চীনের গবেষকরা সম্প্রতি
লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারি থেকে বের হওয়া ১০০টিরও বেশি
মারাত্মক গ্যাস শনাক্ত করেছেন। এগুলোর মধ্যে
কার্বন মনোক্সাইডের মতো বিষাক্ত গ্যাসও রয়েছে।
গবেষকরা বলছেন, বিছানার পাশে মোবাইল ফোন রাখলে
এসব গ্যাসের নিঃসরণজনিত কারণে ত্বক,
চোখ ও নাকে তীব্র চুলকানি দেখা দিতে পারে।
এ ছাড়া পরিবেশের ব্যাপক ক্ষতিরও আশঙ্কা রয়েছে।
এ ছাড়া হঠাৎ আগুন ধরে যাওয়া বা বিস্ফোরিত হওয়ার ঝুঁকি তো রয়েছেই।
গবেষক জি সান বলেন, এখন বিশ্বজুড়েই লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হচ্ছে।
সব পরিবারেই এ ধরনের ব্যাটারিচালিত যন্ত্রের ব্যবহার দেখা যায়।
তাই সবাইকে এ ধরনের ব্যাটারির ঝুঁকি সম্পর্কে জানা উচিত।
তিনি বলেন, কোনো ছোট ও বদ্ধ পরিবেশে কার্বন মনোক্সাইডের মতো ক্ষতিকর গ্যাস নিঃসরণ হতে থাকলে তা খুব কম সময়ের মধ্যেই মারাত্মক প্রভাব ফেলতে পারে।
বিশেষ করে গাড়ি ও বিমানের মতো জায়গায় বেশি ক্ষতি হতে পারে।
সুগার ও কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে
পটলের উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিন-
.
পটোল একটি পুষ্টিকর সবজি। পটোল আমাদের দেশে রান্নায় বহুল ব্যবহৃত একটি সবজি। পটোল ভাজি বা পটোলের
দোলমা খেতে বেশ সুস্বাদু।সবুজ রঙের এ সবজিটি মাছ বা মাংসের সঙ্গে বা অন্য সবজির সঙ্গেও রান্নায় ব্যবহার করা হয়। পটোল কিন্তু স্বাস্থ্যের জন্যও যথেষ্ট উপকারী।
ভিটামিন এ ও সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে বলে পটোল ত্বকের জন্য উপকারী। ফ্রি র্যা ডিকেলের বিস্তার রোধ করে পটোল বয়সের ছাপ ঠেকাতে সাহায্য করে। পটোলে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে যা খাবার হজমে সাহায্য করে।
এছাড়া এটি গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যা সমাধানে এবং লিভারের সঙ্গে সম্পর্কিত সমস্যা সমাধানেও সাহায্য করে। পটোল পেট ভরা রাখতে ও ক্ষুধা কমাতে সাহায্য করে। পটোল রক্তকে পরিশোধিত করে।
পটোলের ছোট গোলাকার বিচিগুলো কোলেস্টেরল ও ব্লাড সুগারের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। আয়ুর্বেদ চিকিৎসায় ঠাণ্ডা, জ্বর ও গলা ব্যথা কমতে ঔষুধ হিসেবে ব্যবহার হয় পটোল।
পটলের উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিন-
.
পটোল একটি পুষ্টিকর সবজি। পটোল আমাদের দেশে রান্নায় বহুল ব্যবহৃত একটি সবজি। পটোল ভাজি বা পটোলের
দোলমা খেতে বেশ সুস্বাদু।সবুজ রঙের এ সবজিটি মাছ বা মাংসের সঙ্গে বা অন্য সবজির সঙ্গেও রান্নায় ব্যবহার করা হয়। পটোল কিন্তু স্বাস্থ্যের জন্যও যথেষ্ট উপকারী।
ভিটামিন এ ও সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে বলে পটোল ত্বকের জন্য উপকারী। ফ্রি র্যা ডিকেলের বিস্তার রোধ করে পটোল বয়সের ছাপ ঠেকাতে সাহায্য করে। পটোলে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে যা খাবার হজমে সাহায্য করে।
এছাড়া এটি গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যা সমাধানে এবং লিভারের সঙ্গে সম্পর্কিত সমস্যা সমাধানেও সাহায্য করে। পটোল পেট ভরা রাখতে ও ক্ষুধা কমাতে সাহায্য করে। পটোল রক্তকে পরিশোধিত করে।
পটোলের ছোট গোলাকার বিচিগুলো কোলেস্টেরল ও ব্লাড সুগারের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। আয়ুর্বেদ চিকিৎসায় ঠাণ্ডা, জ্বর ও গলা ব্যথা কমতে ঔষুধ হিসেবে ব্যবহার হয় পটোল।
স্মৃতিশক্তি বাড়িয়ে নিন ছোট্ট ১টি কৌশলে
.
আমরা খুব সহজেই ছোটোখাটো জিনিস ভুলে যাই। চাবি কোথায় রেখেছি বা কোন জিনিসটি কোথায় ছিল কিংবা পড়ার বিষয়বস্তু।আমরা যতোই মনে করার চেষ্টা করি আমাদের মস্তিষ্ক
যেন তা একেবারেই ধুয়ে মুছে ফেলে দেয়। কিন্তু আপনি জানেন কি, এই ধরণের সমস্যার রয়েছে খুব সহজ সমাধান? ব্যাপারটি ঠিক সমাধানও নয়।
এটি মূলত একটি কৌশল। কোনো বিষয় মনে রাখার এবং মনে করার কৌশল। এই একটি মাত্র কৌশলে আপনি বাড়িয়ে নিতে পারেন আপনার স্মৃতিশক্তি।
শুনতে অবাক শোনালেও এই কৌশলটি শুধুই চোখ বন্ধ করা। অন্য কিছুই নয়। ভাবছেন, শুধুমাত্র চোখ বন্ধ করার সাথে স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর সম্পর্ক কী হতে পারে? তাহলে জেনে নিন মূল কারণ এবং কৌশলটি।
.
যেভাবে কাজ করে এই কৌশলটি
লিগ্যাল অ্যান্ড ক্রিমিনাল সাইকোলজিতে প্রকাশিত একটি গবেষণায় দেখা যায়, চোখ বন্ধ করার বিষয়টি আপনার মনে করার বিষয়টি উন্নত করে।
অর্থাৎ স্বাভাবিকভাবে চোখ খোলা রেখে যদি আপনি মনে করার চেষ্টা করেন তাহলে বিষয়টি আপনার কাছে যতো কঠিন মনে হবে চোখ বন্ধ করে মনে করার চেষ্টার বিষয়টি ঠিক ততোটাই সহজ।
একটি গবেষণায়, গবেষকগণ বেশ কয়েকজনকে প্রথমে একটি শর্টফ্লিম দেখতে দেন। এরপর সেই শর্টফিল্ম থেকে ছোটোখাটো নানা বিষয় প্রশ্ন করা হয় তাদেরকে।
গবেষকগণ দেখতে পান, যারা চোখ বন্ধ করে উত্তর দিচ্ছেন তার প্রায় ২৩% সঠিক উত্তর দিতে পারছেন তাদের তুলনায় যারা চোখ খোলা রেখে উত্তর দিচ্ছেন।
আরও একটি গবেষণায় একইভাবে ১৭৮ জন মানুষকে একটি চুরির ঘটনার উপর তৈরি হওয়া শর্টফিল্ম দেখিয়ে একই ফলাফল দেখতে পাওয়া যায়।
.
যে কারণে চোখ বন্ধ করে মনে করা স্মৃতিশক্তি বাড়ায়
পরিশেষে প্রশ্ন অবশ্যই জাগে, কেন এই জিনিসটি হয়? মূলত আমরা যখন চোখ খুলে থাকি তখন আশেপাশের অন্যান্য অনেক কিছুর প্রতিই আমাদের নজর যায় যা আমাদের মনোযোগ সেদিকে সরিয়ে নেয়।
আমরা চোখ খোলা রেখে কোনো কিছু চিন্তা করলে নির্দিষ্ট একটি ব্যাপারে চিন্তা করতে পারি না। কিন্তু যখন চোখ বন্ধ করে চিন্তা করি।
তখন আমাদের আশেপাশের সকল কিছু বন্ধ হয়ে যায় এবং আমাদের মস্তিষ্ক একাগ্রভাবে শুধু সেটিই চিন্তা করে যা আমরা চিন্তা করতে চাই, যা আমাদের মনে করতে সহায়তা করে।
.
সুতরাং, পরবর্তীতে কোনো কিছু ভুলে গেলে, মনে করার চেষ্টা করতে থাকলে প্রথমে মনে করে নিজের চোখ বন্ধ করে নিন, তারপর ভাবুন। দেখবেন আগের চাইতে সহজেই মনে করতে পারছেন।
.
আমরা খুব সহজেই ছোটোখাটো জিনিস ভুলে যাই। চাবি কোথায় রেখেছি বা কোন জিনিসটি কোথায় ছিল কিংবা পড়ার বিষয়বস্তু।আমরা যতোই মনে করার চেষ্টা করি আমাদের মস্তিষ্ক
যেন তা একেবারেই ধুয়ে মুছে ফেলে দেয়। কিন্তু আপনি জানেন কি, এই ধরণের সমস্যার রয়েছে খুব সহজ সমাধান? ব্যাপারটি ঠিক সমাধানও নয়।
এটি মূলত একটি কৌশল। কোনো বিষয় মনে রাখার এবং মনে করার কৌশল। এই একটি মাত্র কৌশলে আপনি বাড়িয়ে নিতে পারেন আপনার স্মৃতিশক্তি।
শুনতে অবাক শোনালেও এই কৌশলটি শুধুই চোখ বন্ধ করা। অন্য কিছুই নয়। ভাবছেন, শুধুমাত্র চোখ বন্ধ করার সাথে স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর সম্পর্ক কী হতে পারে? তাহলে জেনে নিন মূল কারণ এবং কৌশলটি।
.
যেভাবে কাজ করে এই কৌশলটি
লিগ্যাল অ্যান্ড ক্রিমিনাল সাইকোলজিতে প্রকাশিত একটি গবেষণায় দেখা যায়, চোখ বন্ধ করার বিষয়টি আপনার মনে করার বিষয়টি উন্নত করে।
অর্থাৎ স্বাভাবিকভাবে চোখ খোলা রেখে যদি আপনি মনে করার চেষ্টা করেন তাহলে বিষয়টি আপনার কাছে যতো কঠিন মনে হবে চোখ বন্ধ করে মনে করার চেষ্টার বিষয়টি ঠিক ততোটাই সহজ।
একটি গবেষণায়, গবেষকগণ বেশ কয়েকজনকে প্রথমে একটি শর্টফ্লিম দেখতে দেন। এরপর সেই শর্টফিল্ম থেকে ছোটোখাটো নানা বিষয় প্রশ্ন করা হয় তাদেরকে।
গবেষকগণ দেখতে পান, যারা চোখ বন্ধ করে উত্তর দিচ্ছেন তার প্রায় ২৩% সঠিক উত্তর দিতে পারছেন তাদের তুলনায় যারা চোখ খোলা রেখে উত্তর দিচ্ছেন।
আরও একটি গবেষণায় একইভাবে ১৭৮ জন মানুষকে একটি চুরির ঘটনার উপর তৈরি হওয়া শর্টফিল্ম দেখিয়ে একই ফলাফল দেখতে পাওয়া যায়।
.
যে কারণে চোখ বন্ধ করে মনে করা স্মৃতিশক্তি বাড়ায়
পরিশেষে প্রশ্ন অবশ্যই জাগে, কেন এই জিনিসটি হয়? মূলত আমরা যখন চোখ খুলে থাকি তখন আশেপাশের অন্যান্য অনেক কিছুর প্রতিই আমাদের নজর যায় যা আমাদের মনোযোগ সেদিকে সরিয়ে নেয়।
আমরা চোখ খোলা রেখে কোনো কিছু চিন্তা করলে নির্দিষ্ট একটি ব্যাপারে চিন্তা করতে পারি না। কিন্তু যখন চোখ বন্ধ করে চিন্তা করি।
তখন আমাদের আশেপাশের সকল কিছু বন্ধ হয়ে যায় এবং আমাদের মস্তিষ্ক একাগ্রভাবে শুধু সেটিই চিন্তা করে যা আমরা চিন্তা করতে চাই, যা আমাদের মনে করতে সহায়তা করে।
.
সুতরাং, পরবর্তীতে কোনো কিছু ভুলে গেলে, মনে করার চেষ্টা করতে থাকলে প্রথমে মনে করে নিজের চোখ বন্ধ করে নিন, তারপর ভাবুন। দেখবেন আগের চাইতে সহজেই মনে করতে পারছেন।
উপায়ঃ
☞ ঘুমাতে যাবার আগে প্রস্রাব
করে নিন। যদিও
এটি স্বপ্নদোষের চিকিৎসা নয় -
তবে এটি স্বপ্নদোষের চাপ কমাতে শরীরকে সাহায্য
করে।
☞ ঘুমানোর আগে অতিরিক্ত
পানি পান করবেন না।
যদি সামান্য পরিমান প্রস্রাবের
লক্ষনও থাকে বিছানায় যাবার
আগে প্রস্রাব করে নিন।
☞ রাতের খাবার খাওয়ার পর-পরই
ঘুমাতে যাবেন না।
কিছুক্ষন হাটা-হাটি করুন।
☞ প্রতিদিন সামান্য করে হলেও পুদিনা পাতা অথবা মিছরী খাবার
অভ্যাস করুন।
☞ পবিত্র কোরআনের ৩০ নাম্বার
পারার "সুরা তারিক"
পড়ে শয়ন করুন। হালকা জিকির
এবং অন্যান্য দোয়া পড়ে ঘুমাতে গেলে আল্লাহর
রহমতে স্বপ্নদোষ
থেকে মুক্তি পেতে পারেন
খিটখিটে মেজাজ কমাবে গোলাপ!
ফুলের রাণী গোলাপ সৌন্দর্যের প্রতীক ও ভালোবাসার প্রতীক হিসেবে সমাদৃত। গোলাপ পছন্দ করেন না এমন মানুষ খুব কমই পাওয়া যাবে। আমরা গোলাপের সৌন্দর্যে অনেক বেশি আকৃষ্ট হই। কিন্তু কখনও চিন্তা করে দেখেছেন? সৌন্দর্য ছাড়াও বাহারি রঙের গোলাপের আরও কত গুণ আছে। এ ফুল শুধু ভালোবাসা বাড়ায় না আমাদের খিটখিটে মেজাজও কমিয়ে দেয়। আসুন জেনে নিই গোলাপ কীভাবে আমাদের খিটখিটে মেজাজ কমাতে সাহায্য করে?
* গোলাপের পাপড়ি পেডিকিউর ও মেনিকিউরে ব্যবহার করা হয়। গোলাপের সুবাস মেজাজ ভালো রাখতে সাহায্য করে।
* গোলাপে শুধু স্ট্রেস দূর করতেই সাহায্য করে তা না, এর মাঝে রয়েছে প্লান্ট হরমোন, যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী।
* যাদের প্রায়ই খিটখিটে অন্ত্রের রোগ, পিত্ত থলি এবং লিভারের সমস্যা রয়েছে, তারা গোলাপের পানীয় পান করতে পারেন।
* গোলাপে ব্যথা উপসম হয়। গোলাপের পানি ত্বকের জন্য অনেক উপকারী। এটি ত্বক পরিষ্কারের জন্য ভালো।
* সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে এর জুড়ি নেই। এছাড়াও ফুল প্রাকৃতিকভাবে মেজাজের পরিবর্তন ঘটায়। তাইতো ভালোবাসার মানুষকে লাল গোলাপ দেয়া হয়।
আমড়ার উপকারিতাঃ
*আমড়া ফলে আছে পর্যাপ্ত ভিটামিন সি, যা স্কার্ভি রোগ প্রতিরোধ করে। স্কার্ভি হচ্ছে এমন একটি রোগ, যার কারণে দাঁতের মাড়ি ফুলে যায়, দাঁতের গোড়া থেকে পুঁজ ও রক্ত পড়ে, মাড়িতে প্রচণ্ড ব্যথা হয়।
*কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে ওজন কমাতে সহায়তা করে।
রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়।
*অ্যান্টি-অক্সিডেন্টজাতীয় উপাদান থাকায় আমড়া বার্ধক্যকে প্রতিহত করে
*ক্ষুধামন্দাভাব দূর হয়।
*কফ দূর করে।
*পাকস্থলী সুস্থ রাখে।
*ক্যান্সারের মতো মারাত্মক রোগ প্রতিরোধেও আমড়া কাজ করে।
*আমড়া ফলে আছে পর্যাপ্ত ভিটামিন সি, যা স্কার্ভি রোগ প্রতিরোধ করে। স্কার্ভি হচ্ছে এমন একটি রোগ, যার কারণে দাঁতের মাড়ি ফুলে যায়, দাঁতের গোড়া থেকে পুঁজ ও রক্ত পড়ে, মাড়িতে প্রচণ্ড ব্যথা হয়।
*কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে ওজন কমাতে সহায়তা করে।
রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়।
*অ্যান্টি-অক্সিডেন্টজাতীয় উপাদান থাকায় আমড়া বার্ধক্যকে প্রতিহত করে
*ক্ষুধামন্দাভাব দূর হয়।
*কফ দূর করে।
*পাকস্থলী সুস্থ রাখে।
*ক্যান্সারের মতো মারাত্মক রোগ প্রতিরোধেও আমড়া কাজ করে।
কাঁচা আদার কত
গুণ!
.
এক নজরে দেখে নিই কি
গুন আছে আদায় ...
.
*» আদার রস শরীর শীতল
করে এবং হার্টের জন্য উপকারী।
.
*» কাশি এবং হাঁপানির জন্য আদার
রসের সাথে মধু মিশিয়ে সেবন
করলে বেশ উপশম হয়।
.
*» ঠান্ডায় আদা ভীষণ উপকারী।
এতে রয়েছে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল
এজেন্ট, যা শরীরের রোগ-জীবাণুকে
ধ্বংস করে। জ্বর জ্বর ভাব,
গলাব্যথা ও মাথাব্যথা দূর করতে
সাহায্য করে।
.
*» বমি বমি ভাব দূর করতে এর
ভূমিকা অপরিহার্য। তাই বমি বমি
ভাব হলে কাঁচা আদা চিবিয়ে খেতে পারেন।
এতে মুখের স্বাদ বৃদ্ধি পায়।
.
*» অসটিও আর্থ্রাইটিস, রিউমাটয়েড
আর্থ্রাইটিস-এই অসুখগুলোয় সারা
শরীরের প্রায় প্রতিটি হাড়ের জয়েন্টে
প্রচুর ব্যথা হয়। এই ব্যথা
দূর করে আদা। তবে রান্না করার
চেয়ে কাঁচা আদার পুষ্টিগুণ বেশি।
.
*» মাইগ্রেনের ব্যথা ও ডায়াবেটিসজনিত
কিডনির জটিলতা দূর করে আদা। গর্ভবতী
মায়েদের সকালবেলা, বিশেষ করে
গর্ভধারণের প্রথম দিকে সকালবেলা
শরীর খারাপ লাগে। কাঁচা আদা দূর
করবে এ সমস্যা।
.
*» দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
গবেষণায় দেখা গেছে, আদার রস দাঁতের
মাড়িকে শক্ত করে, দাঁতের ফাঁকে জমে
থাকা জীবাণুকে ধ্বংস করে।
.
এক নজরে দেখে নিই কি
গুন আছে আদায় ...
.
*» আদার রস শরীর শীতল
করে এবং হার্টের জন্য উপকারী।
.
*» কাশি এবং হাঁপানির জন্য আদার
রসের সাথে মধু মিশিয়ে সেবন
করলে বেশ উপশম হয়।
.
*» ঠান্ডায় আদা ভীষণ উপকারী।
এতে রয়েছে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল
এজেন্ট, যা শরীরের রোগ-জীবাণুকে
ধ্বংস করে। জ্বর জ্বর ভাব,
গলাব্যথা ও মাথাব্যথা দূর করতে
সাহায্য করে।
.
*» বমি বমি ভাব দূর করতে এর
ভূমিকা অপরিহার্য। তাই বমি বমি
ভাব হলে কাঁচা আদা চিবিয়ে খেতে পারেন।
এতে মুখের স্বাদ বৃদ্ধি পায়।
.
*» অসটিও আর্থ্রাইটিস, রিউমাটয়েড
আর্থ্রাইটিস-এই অসুখগুলোয় সারা
শরীরের প্রায় প্রতিটি হাড়ের জয়েন্টে
প্রচুর ব্যথা হয়। এই ব্যথা
দূর করে আদা। তবে রান্না করার
চেয়ে কাঁচা আদার পুষ্টিগুণ বেশি।
.
*» মাইগ্রেনের ব্যথা ও ডায়াবেটিসজনিত
কিডনির জটিলতা দূর করে আদা। গর্ভবতী
মায়েদের সকালবেলা, বিশেষ করে
গর্ভধারণের প্রথম দিকে সকালবেলা
শরীর খারাপ লাগে। কাঁচা আদা দূর
করবে এ সমস্যা।
.
*» দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
গবেষণায় দেখা গেছে, আদার রস দাঁতের
মাড়িকে শক্ত করে, দাঁতের ফাঁকে জমে
থাকা জীবাণুকে ধ্বংস করে।
প্রতিদিন একটি
করে কাঁচা মরিচ খান....
.
......কারন,
.
☯ গরম কালে কাঁচা মরিচ খেলে ঘামের
মাধ্যমে শরীর ঠান্ডা থাকে। .
☯ প্রতিদিন একটি করে কাঁচা মরিচ
খেলে রক্ত জমাট বাধার
ঝুঁকি কমে যায়।
.
☯ নিয়মিত কাঁচা মরিচ খেলে হৃদপিণ্ডের বিভিন্ন সমস্যা কমে যায়।
.
☯ কাঁচা মরিচ মেটাবলিসম বাড়িয়ে
ক্যালোরি
পোড়াতে সহায়তা করে।
. ☯ কাঁচা মরিচে প্রচুর পরিমাণে
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বিটা ক্যারোটিন আছে
যা কার্ডোভাস্ক্যুলার সিস্টেম কে কর্মক্ষম
রাখে।
.
☯ নিয়মিত কাঁচা মরিচ খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।
.
☯ কাঁচা মরিচ রক্তের কোলেস্টেরল কমায়।
.
☯ কাঁচা মরিচে আছে ভিটামিন এ যা হাড়,
দাঁত ও মিউকাস মেমব্রেনকে ভালো রাখতে সহায়তা করে।
.
☯ কাঁচা মরিচে প্রচুর পরিমাণে
ভিটামিন সি আছে যা মাড়ি
ও চুলের সুরক্ষা করে।
. ☯ নিয়মিত কাঁচা মরিচ খেলে নার্ভের
বিভিন্ন সমস্যা কমে।
.
☯ প্রতিদিন খাবার তালিকায় অন্তত
একটি করে কাঁচা মরিচ রাখলে
ত্বকে সহজে বলিরেখা পড়ে না। .
☯ কাঁচা মরিচে আছে ভিটামিন সি।
তাই যে কোনো ধরণের কাটা-ছেড়া
কিংবা ঘা শুকানোর জন্য কাঁচা মরিচ
খুবই উপকারী।
. ☯ কাঁচা মরিচের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও
ভিটামিন সি শরীরকে জ্বর, সর্দি,
কাশি ইত্যাদি থেকে রক্ষা করে।
.
......কারন,
.
☯ গরম কালে কাঁচা মরিচ খেলে ঘামের
মাধ্যমে শরীর ঠান্ডা থাকে। .
☯ প্রতিদিন একটি করে কাঁচা মরিচ
খেলে রক্ত জমাট বাধার
ঝুঁকি কমে যায়।
.
☯ নিয়মিত কাঁচা মরিচ খেলে হৃদপিণ্ডের বিভিন্ন সমস্যা কমে যায়।
.
☯ কাঁচা মরিচ মেটাবলিসম বাড়িয়ে
ক্যালোরি
পোড়াতে সহায়তা করে।
. ☯ কাঁচা মরিচে প্রচুর পরিমাণে
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বিটা ক্যারোটিন আছে
যা কার্ডোভাস্ক্যুলার সিস্টেম কে কর্মক্ষম
রাখে।
.
☯ নিয়মিত কাঁচা মরিচ খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।
.
☯ কাঁচা মরিচ রক্তের কোলেস্টেরল কমায়।
.
☯ কাঁচা মরিচে আছে ভিটামিন এ যা হাড়,
দাঁত ও মিউকাস মেমব্রেনকে ভালো রাখতে সহায়তা করে।
.
☯ কাঁচা মরিচে প্রচুর পরিমাণে
ভিটামিন সি আছে যা মাড়ি
ও চুলের সুরক্ষা করে।
. ☯ নিয়মিত কাঁচা মরিচ খেলে নার্ভের
বিভিন্ন সমস্যা কমে।
.
☯ প্রতিদিন খাবার তালিকায় অন্তত
একটি করে কাঁচা মরিচ রাখলে
ত্বকে সহজে বলিরেখা পড়ে না। .
☯ কাঁচা মরিচে আছে ভিটামিন সি।
তাই যে কোনো ধরণের কাটা-ছেড়া
কিংবা ঘা শুকানোর জন্য কাঁচা মরিচ
খুবই উপকারী।
. ☯ কাঁচা মরিচের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও
ভিটামিন সি শরীরকে জ্বর, সর্দি,
কাশি ইত্যাদি থেকে রক্ষা করে।
হৃদরোগ থেকে বাঁচতে জেনে নিন
.
হৃদপিণ্ড বা হার্টের অসুখ। হার্টের অসুখ কিন্তু বিভিন্ন কারণে হয়ে থাকে। হৃদপিণ্ডের রক্তনালি ব্লক হয়ে হার্ট অ্যাটাক হয়। এ রোগে ব্যক্তির জীবনাবসান পর্যন্ত হতে পারে। তবে কিছু প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করলে এই সমস্যা অনেকটাই প্রতিরোধ করা যায়। হৃদরোগ থেকে বাঁচতে
জেনে নিন চমৎকার কিছু পরামর্শ
.
১। খাবারের বিষয়ে সচেতন হতে হবে। শর্করা এবং চর্বিজাত খাবার কম খেতে হবে। আমিষের পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে হবে।
.
২। সপ্তাহে অন্তত পাঁচদিন আধা ঘণ্টা করে হাঁটতে হবে। লিফটে চড়া এড়াতে হবে। একটানা বেশি সময় বসে থাকা যাবে না।
.
৩। ধূমপান ত্যাগ করতে হবে; ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।
.
৪। রক্তচাপ এবং সুগারের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।
.
৫। জীবনের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন করতে হবে। জীবনে সব কিছু নিখুঁত হবে এমন ভাবার কোনো কারণ নেই।
.
৬। জগিং করার চেয়ে হাঁটা ভালো। জগিং করলে মানুষ দ্রুত ক্লান্ত হয়ে যায় এবং জয়েন্টে ব্যথা হয়।
.
৭। নিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভাস, হাঁটাহাঁটি এবং আখরোট খাওয়ার মাধ্যমে ওষুধ ছাড়া কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
.
৮। হৃদযন্ত্রের জন্য ফল এবং সবজি সবচেয়ে ভাল খাবার এবং তৈলাক্ত খাবার সবচেয়ে খারাপ, কারণ যেকোনো তেলই খারাপ।
.
৯। নিয়মিত রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে সুগার এবং কোলেস্টেরলের স্বাভাবিক মাত্রা সম্পর্কে নিশ্চিত হতে হবে। তাছাড়া রক্তচাপ পরিমাপও জরুরি।
.
১০। একটানা দীর্ঘ সময় বসে থাকা, ধূমপান এবং জাঙ্ক ফুড যুবকদের মধ্যে হৃদযন্ত্র সংক্রান্ত সমস্যার আধিক্যের কারণ। তাছাড়া ব্যায়াম না করাও একটি প্রধান কারণ।
.
হৃদপিণ্ড বা হার্টের অসুখ। হার্টের অসুখ কিন্তু বিভিন্ন কারণে হয়ে থাকে। হৃদপিণ্ডের রক্তনালি ব্লক হয়ে হার্ট অ্যাটাক হয়। এ রোগে ব্যক্তির জীবনাবসান পর্যন্ত হতে পারে। তবে কিছু প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করলে এই সমস্যা অনেকটাই প্রতিরোধ করা যায়। হৃদরোগ থেকে বাঁচতে
জেনে নিন চমৎকার কিছু পরামর্শ
.
১। খাবারের বিষয়ে সচেতন হতে হবে। শর্করা এবং চর্বিজাত খাবার কম খেতে হবে। আমিষের পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে হবে।
.
২। সপ্তাহে অন্তত পাঁচদিন আধা ঘণ্টা করে হাঁটতে হবে। লিফটে চড়া এড়াতে হবে। একটানা বেশি সময় বসে থাকা যাবে না।
.
৩। ধূমপান ত্যাগ করতে হবে; ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।
.
৪। রক্তচাপ এবং সুগারের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।
.
৫। জীবনের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন করতে হবে। জীবনে সব কিছু নিখুঁত হবে এমন ভাবার কোনো কারণ নেই।
.
৬। জগিং করার চেয়ে হাঁটা ভালো। জগিং করলে মানুষ দ্রুত ক্লান্ত হয়ে যায় এবং জয়েন্টে ব্যথা হয়।
.
৭। নিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভাস, হাঁটাহাঁটি এবং আখরোট খাওয়ার মাধ্যমে ওষুধ ছাড়া কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
.
৮। হৃদযন্ত্রের জন্য ফল এবং সবজি সবচেয়ে ভাল খাবার এবং তৈলাক্ত খাবার সবচেয়ে খারাপ, কারণ যেকোনো তেলই খারাপ।
.
৯। নিয়মিত রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে সুগার এবং কোলেস্টেরলের স্বাভাবিক মাত্রা সম্পর্কে নিশ্চিত হতে হবে। তাছাড়া রক্তচাপ পরিমাপও জরুরি।
.
১০। একটানা দীর্ঘ সময় বসে থাকা, ধূমপান এবং জাঙ্ক ফুড যুবকদের মধ্যে হৃদযন্ত্র সংক্রান্ত সমস্যার আধিক্যের কারণ। তাছাড়া ব্যায়াম না করাও একটি প্রধান কারণ।
যে ৭টি ক্ষতি
হবে এক রাত কম ঘুমালে :-
প্রতি রাতে আপনার দরকার ৭ থেকে ৯
ঘণ্টার ঘুম। শতকরা ৪০ ভাগ লোক এর
চেয়ে কম ঘুমায়। মাত্র এক রাত ঘুম কম
হলেই আপনার শরীরে এর ক্ষতিকর
প্রভাব পড়তে শুরু করে। যথেষ্ট ঘুম না
হলে চোখ লাল হয়, গায়ের চামড়ার রঙ
নষ্ট হয়। অসুস্থ হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়।
যথেষ্ট ঘুম না ঘুমালে কী কী ক্ষতি হয়
একরাত ঘুম কম হওয়া বা কিছু সময় ধরে ঘুম
কম হওয়ার সমস্যাটি শুরুতে অল্প
থাকলেও পরে তা বড় সমস্যায় রূপ নেয়।
গবেষণায় দেখা গেছে, এ ধরনের ঘুম না
হওয়ার পিছনে অনেক কারণের একটি
হচ্ছে খাবার-দাবার। অতিরিক্ত
ক্যালরি আছে এমন খাবার বা
অতিরিক্ত শর্করার খাবার খেলে বা
অস্বাস্থ্যকর খাবার খেলে এ ধরনের
সমস্যা হতে পারে।
১৫ জন লোকের ওপর গবেষণা চালিয়ে
দেখা গেছে মাত্র এক রাত ঘুম না হলেই
মস্তিষ্কের কোষের ক্ষয় শুরু হয়। ১৭৪১ জন
নারী এবং পুরুষের উপর গবেষণা চালিয়ে
দেখা গেছে যারা ১০ থেকে ১৪ বছর ধরে
ছয় ঘণ্টারও কম ঘুমান তাদের মধ্যে
মারাত্মক ধরনের মৃত্যুহার বেশি থাকে।
তাছাড়া তাদের মধ্যে ডায়াবেটিস,
উচ্চ রক্তচাপ সহ আরো অনেক রোগের
হার বেশি।
এক রাত কম ঘুমালে যে সমস্যা হয়
১) ক্ষুধা বেড়ে যায় এবং আপনি বেশি
খেতে শুরু করেন।
২) যে কোনো সময় দুর্ঘটনা ঘটার ঝুঁকির
মধ্যে থাকেন আপনি।
৩) আপনি দেখতে যেমন আপনাকে তার
চেয়ে খারাপ দেখায়।
৪) ঠাণ্ডা-সর্দি লাগার আশঙ্কা বেড়ে
যায়।
৫) আপনার মস্তিষ্কের টিস্যু নষ্ট হওয়া
শুরু হয়।
৬) আপনি সামান্য কারণে ইমোশোনাল
হয়ে যান।
৭) আপনার স্মৃতিশক্তি হ্রাস পেতে শুরু
করে।
একরাত ঘুম কম হওয়া বা অল্প সময়কাল
ধরে ঘুম কম হওয়ার সমস্যাটি পরে গুরুতর
হয়ে উঠতে পারে। এটি রূপ নিতে পারে
নিয়মিত ঘুম কম হওয়া বা ঘুম না হওয়ার
সমস্যায়।
প্রাথমিক গবেষণায় দেখা গেছে,
নিয়মিত ঘুম না হওয়ার কারণে ব্রেস্ট
ক্যান্সারসহ অন্যান্য ক্যান্সারের ঝুঁকি
বেড়ে যায়। আর নিয়মিত ঘুম কম হলে
আপনার ওজন বেড়ে যেতে থাকে।
নিয়মিত কম ঘুমালে যে সমস্যাগুলি হয়
১) স্ট্রোক করার ঝুঁকি চারগুণ বেড়ে যায়
২) অবেসিটি রিস্ক বেড়ে যায়। ফলে
তাড়াতাড়ি আপনি মোটা হতে থাকেন।
৩) কোনো ক্যান্সারের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
৪) ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
৫) হৃদরোগের আশঙ্কা বেড়ে যায়।
৬) আপনার শরীরে শুক্রাণু কম উৎপন্ন
হতে থাকে।
৭) মৃত্যুর ঝুঁকি বেড়ে যায়।
প্রতি রাতে আপনার দরকার ৭ থেকে ৯
ঘণ্টার ঘুম। শতকরা ৪০ ভাগ লোক এর
চেয়ে কম ঘুমায়। মাত্র এক রাত ঘুম কম
হলেই আপনার শরীরে এর ক্ষতিকর
প্রভাব পড়তে শুরু করে। যথেষ্ট ঘুম না
হলে চোখ লাল হয়, গায়ের চামড়ার রঙ
নষ্ট হয়। অসুস্থ হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়।
যথেষ্ট ঘুম না ঘুমালে কী কী ক্ষতি হয়
একরাত ঘুম কম হওয়া বা কিছু সময় ধরে ঘুম
কম হওয়ার সমস্যাটি শুরুতে অল্প
থাকলেও পরে তা বড় সমস্যায় রূপ নেয়।
গবেষণায় দেখা গেছে, এ ধরনের ঘুম না
হওয়ার পিছনে অনেক কারণের একটি
হচ্ছে খাবার-দাবার। অতিরিক্ত
ক্যালরি আছে এমন খাবার বা
অতিরিক্ত শর্করার খাবার খেলে বা
অস্বাস্থ্যকর খাবার খেলে এ ধরনের
সমস্যা হতে পারে।
১৫ জন লোকের ওপর গবেষণা চালিয়ে
দেখা গেছে মাত্র এক রাত ঘুম না হলেই
মস্তিষ্কের কোষের ক্ষয় শুরু হয়। ১৭৪১ জন
নারী এবং পুরুষের উপর গবেষণা চালিয়ে
দেখা গেছে যারা ১০ থেকে ১৪ বছর ধরে
ছয় ঘণ্টারও কম ঘুমান তাদের মধ্যে
মারাত্মক ধরনের মৃত্যুহার বেশি থাকে।
তাছাড়া তাদের মধ্যে ডায়াবেটিস,
উচ্চ রক্তচাপ সহ আরো অনেক রোগের
হার বেশি।
এক রাত কম ঘুমালে যে সমস্যা হয়
১) ক্ষুধা বেড়ে যায় এবং আপনি বেশি
খেতে শুরু করেন।
২) যে কোনো সময় দুর্ঘটনা ঘটার ঝুঁকির
মধ্যে থাকেন আপনি।
৩) আপনি দেখতে যেমন আপনাকে তার
চেয়ে খারাপ দেখায়।
৪) ঠাণ্ডা-সর্দি লাগার আশঙ্কা বেড়ে
যায়।
৫) আপনার মস্তিষ্কের টিস্যু নষ্ট হওয়া
শুরু হয়।
৬) আপনি সামান্য কারণে ইমোশোনাল
হয়ে যান।
৭) আপনার স্মৃতিশক্তি হ্রাস পেতে শুরু
করে।
একরাত ঘুম কম হওয়া বা অল্প সময়কাল
ধরে ঘুম কম হওয়ার সমস্যাটি পরে গুরুতর
হয়ে উঠতে পারে। এটি রূপ নিতে পারে
নিয়মিত ঘুম কম হওয়া বা ঘুম না হওয়ার
সমস্যায়।
প্রাথমিক গবেষণায় দেখা গেছে,
নিয়মিত ঘুম না হওয়ার কারণে ব্রেস্ট
ক্যান্সারসহ অন্যান্য ক্যান্সারের ঝুঁকি
বেড়ে যায়। আর নিয়মিত ঘুম কম হলে
আপনার ওজন বেড়ে যেতে থাকে।
নিয়মিত কম ঘুমালে যে সমস্যাগুলি হয়
১) স্ট্রোক করার ঝুঁকি চারগুণ বেড়ে যায়
২) অবেসিটি রিস্ক বেড়ে যায়। ফলে
তাড়াতাড়ি আপনি মোটা হতে থাকেন।
৩) কোনো ক্যান্সারের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
৪) ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
৫) হৃদরোগের আশঙ্কা বেড়ে যায়।
৬) আপনার শরীরে শুক্রাণু কম উৎপন্ন
হতে থাকে।
৭) মৃত্যুর ঝুঁকি বেড়ে যায়।
জেনে নিন দাঁতে ব্যথায় ঘরোয়া সমাধান
.
সে সব ঘরোয়া সমাধান আপনার রান্নাঘরে বা বারান্দার টবে থাকতে পারে। তেমন কিছু সমাধান জেনে নিন—
#লবণ_পানি : এক গ্লাস গরম পানিতে বেশি করে লবণ গুলে কুলকুচি করুন যতক্ষণ সম্ভব। জীবাণুর কারণে দাঁতের ব্যথা হলে তা দূর হবে। মাড়িতে রক্ত চলাচল বাড়ার কারণে সাময়িকভাবে ব্যাথা কমে আসে।
#দারুচিনি : এটি ব্যাকটোরিয়া প্রতিরোধী উপাদান হিসেবে বেশ পরিচিত। আরও আছে ব্যথা কমানোর গুণ। এটি দাঁতের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। দাঁত ব্যথা করলে দারুচিনির ছোট একটি টুকরো হালকা চিবিয়ে ব্যথা করা অংশের উপর রাখুন| দারুচিনি থেকে বেরুনো রস কিছুক্ষণ রেখে গিলে ফেলুন|
#আদা : যে দাঁতে ব্যথা করছে সে দাঁত দিয়ে ছোট এক টুকরো আদা চিবাতে থাকুন। যদি বেশি ব্যথা লাগে তাহলে অন্য পাশের দাঁত দিয়ে চিবিয়ে ওই আক্রান্ত দাঁতের উপর জিহ্বা দিয়ে চেপে রাখুন।
#রসুন : রসুনে প্রচুর পরিমাণে সালফার আছে। যা ব্যাকটোরিয়া প্রতিরোধী এবং দাঁতের ব্যথা কমায়। রসুন অল্প একটু থেতলিয়ে ব্যথার স্থানে রাখুন|
#লবঙ্গ : এটি দাঁতের ইনফেকশন ও ব্যথা কমে যায়| ব্যথার স্থানে একটা লবঙ্গ রাখুন| ব্যথা না কমা পর্যন্ত রাখুন| দুই-এক ফোঁটা লবঙ্গের তেল ব্যবহার করতে পারেন। এ ছাড়া লবঙ্গ চূর্ণের সঙ্গে পানি বা অলিভ অয়েল মিশিয়ে পেস্ট বানিয়েও লাগাতে পারেন।
#শসা : এতে আছে ভিটামিন বি-৬, পটাসিয়াম, থাইমাইনসহ অনেক পুষ্টি উপাদান। শসা একটি টুকরো দিয়ে পেস্ট বানিয়ে ব্যথার স্থানে রাখুন। ভাল সমাধান মিলবে।
#পেঁয়াজ : টাটকা ও রসালো এক টুকরো পেঁয়াজ আক্রান্ত দাঁতের উপর চেপে রাখুন।
#মরিচ : শুকনো মরিচ গুঁড়ার পেস্ট তৈরি করে আক্রান্ত স্থানে লাগান। মরিচ দাঁতের ব্যথাকে অবশ করে দেবে। গোলমরিচের গুঁড়োও ব্যবহার করতে পারেন। এ ছাড়া মরিচের সঙ্গে লবণের ব্যবহার করা যেতে পারে।
#পেয়ারা_পাতা : কয়েকটি পেয়ারা পাতা নিন। তারপর এক গ্লাস পানিতে সিদ্ধ করুন। এবার ওই পানি দিয়ে কুলকুচি করুন।
#পুদিনা_চা : এক চামচ পুদিনা চা নিন। এক কাপ গরম পানিতে মিশিয়ে ২০ মিনিট রাখুন। ঠাণ্ডা হয়ে গেলে এ পানি নিয়ে কুলকুচি করুন।
.
সে সব ঘরোয়া সমাধান আপনার রান্নাঘরে বা বারান্দার টবে থাকতে পারে। তেমন কিছু সমাধান জেনে নিন—
#লবণ_পানি : এক গ্লাস গরম পানিতে বেশি করে লবণ গুলে কুলকুচি করুন যতক্ষণ সম্ভব। জীবাণুর কারণে দাঁতের ব্যথা হলে তা দূর হবে। মাড়িতে রক্ত চলাচল বাড়ার কারণে সাময়িকভাবে ব্যাথা কমে আসে।
#দারুচিনি : এটি ব্যাকটোরিয়া প্রতিরোধী উপাদান হিসেবে বেশ পরিচিত। আরও আছে ব্যথা কমানোর গুণ। এটি দাঁতের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। দাঁত ব্যথা করলে দারুচিনির ছোট একটি টুকরো হালকা চিবিয়ে ব্যথা করা অংশের উপর রাখুন| দারুচিনি থেকে বেরুনো রস কিছুক্ষণ রেখে গিলে ফেলুন|
#আদা : যে দাঁতে ব্যথা করছে সে দাঁত দিয়ে ছোট এক টুকরো আদা চিবাতে থাকুন। যদি বেশি ব্যথা লাগে তাহলে অন্য পাশের দাঁত দিয়ে চিবিয়ে ওই আক্রান্ত দাঁতের উপর জিহ্বা দিয়ে চেপে রাখুন।
#রসুন : রসুনে প্রচুর পরিমাণে সালফার আছে। যা ব্যাকটোরিয়া প্রতিরোধী এবং দাঁতের ব্যথা কমায়। রসুন অল্প একটু থেতলিয়ে ব্যথার স্থানে রাখুন|
#লবঙ্গ : এটি দাঁতের ইনফেকশন ও ব্যথা কমে যায়| ব্যথার স্থানে একটা লবঙ্গ রাখুন| ব্যথা না কমা পর্যন্ত রাখুন| দুই-এক ফোঁটা লবঙ্গের তেল ব্যবহার করতে পারেন। এ ছাড়া লবঙ্গ চূর্ণের সঙ্গে পানি বা অলিভ অয়েল মিশিয়ে পেস্ট বানিয়েও লাগাতে পারেন।
#শসা : এতে আছে ভিটামিন বি-৬, পটাসিয়াম, থাইমাইনসহ অনেক পুষ্টি উপাদান। শসা একটি টুকরো দিয়ে পেস্ট বানিয়ে ব্যথার স্থানে রাখুন। ভাল সমাধান মিলবে।
#পেঁয়াজ : টাটকা ও রসালো এক টুকরো পেঁয়াজ আক্রান্ত দাঁতের উপর চেপে রাখুন।
#মরিচ : শুকনো মরিচ গুঁড়ার পেস্ট তৈরি করে আক্রান্ত স্থানে লাগান। মরিচ দাঁতের ব্যথাকে অবশ করে দেবে। গোলমরিচের গুঁড়োও ব্যবহার করতে পারেন। এ ছাড়া মরিচের সঙ্গে লবণের ব্যবহার করা যেতে পারে।
#পেয়ারা_পাতা : কয়েকটি পেয়ারা পাতা নিন। তারপর এক গ্লাস পানিতে সিদ্ধ করুন। এবার ওই পানি দিয়ে কুলকুচি করুন।
#পুদিনা_চা : এক চামচ পুদিনা চা নিন। এক কাপ গরম পানিতে মিশিয়ে ২০ মিনিট রাখুন। ঠাণ্ডা হয়ে গেলে এ পানি নিয়ে কুলকুচি করুন।
কফের নিরাময়ে পুদিনা !
.
কফ-কাশিতে আমরা সাধারণত এক্সপেক্টোরেন্ট জাতীয় ওষুধ খেয়ে থাকি। এক্সপেক্টোরেন্টের কাজ হলো গলা থেকে কফ বের করে দেয়া। কিন্তু এর একটা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও রয়েছে। এসব ওষুধ খেলে ঘুম ঘুম ভাব হয়। তাই এর বিকল্প হিসেবে আপনি পুদিনা পাতার সাহায্য নিতে পারেন। গরম পানিতে সামান্য পরিমাণ পুদিনা পাতা সেদ্ধ করে পান করুন। পুদিনা পাতা এক্সপেক্টোরেন্টের কাজ করবে। বোনাস হিসেবে আপনি পেতে পারেন আরো একটি বড় ধরনের উপকার। আর তা হলো পুদিনা পাতা আপনার উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করবে।
.
কফ-কাশিতে আমরা সাধারণত এক্সপেক্টোরেন্ট জাতীয় ওষুধ খেয়ে থাকি। এক্সপেক্টোরেন্টের কাজ হলো গলা থেকে কফ বের করে দেয়া। কিন্তু এর একটা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও রয়েছে। এসব ওষুধ খেলে ঘুম ঘুম ভাব হয়। তাই এর বিকল্প হিসেবে আপনি পুদিনা পাতার সাহায্য নিতে পারেন। গরম পানিতে সামান্য পরিমাণ পুদিনা পাতা সেদ্ধ করে পান করুন। পুদিনা পাতা এক্সপেক্টোরেন্টের কাজ করবে। বোনাস হিসেবে আপনি পেতে পারেন আরো একটি বড় ধরনের উপকার। আর তা হলো পুদিনা পাতা আপনার উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করবে।
.
বর্তমানে বেশিরভাগ পুরুষই যৌনাকাঙ্খা কম হওয়ার এবং প্রজনন অক্ষমতার সমস্যায় ভোগেন। এর পিছনে প্রধান ভূমিকা নিয়ে থাকে খাদ্যাভ্যাস। খারাপ খাদ্যাভ্যাস পুরুষের শরীরে ও প্রজনন স্বাস্থ্যে মারাত্মক ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। বিশেষ করে বয়স বাড়তে থাকলে এর প্রকোপ আরও বেশি বেড়ে যায়। তাই যে ধরনের খাবার যৌনচাহিদাকে কমিয়ে দেয় সেগুলি এড়িয়ে চলাই শ্রেয়।
পুরুষের ক্ষেত্রে টেস্টোস্টেরন নামক হরমোন কমে গেলে যৌন চাহিদা হ্রাস পায়। তাই যে খাবারের কারণে এই হরমোনের মাত্রা কমে যায় সেগুলি থেকে পুরুষের যৌনইচ্ছাও কমে যেতে পারে, কমতে পারে সন্তান জন্ম দেয়ার সক্ষমতা। যৌন স্বাস্থ্য সুস্থ রাখতে চাইলে যে খাবারগুলি এড়িয়ে চলতে হবে তার একটি তালিকা রইল আপনাদের জন্য।
*অতিরিক্ত সয়াজাতীয় খাবার খেলে পুরুষের যৌন আকাঙ্ক্ষা ও সক্ষমতা কমে যায়। সয়া থেকে যে সমস্ত খাবার তৈরি হয় যেমন সয়াসস, সয়ামিল্ক এগুলি ব্যাপক হারে টেস্টোস্টেরনের মাত্রা কমিয়ে দেয়। ফলে যৌন চাহিদা ও সক্ষমতা।
*গবেষকেরা জানিয়েছেন, যারা দিনে অন্তত ১২০ গ্রাম সয়া খান তাদের শরীরে টেস্টোস্টেরন কমে যায়। আর যেসব পুরুষ সন্তান গ্রহনের কথা ভাবছেন তারা এই খাবার খাদ্যাতালিকা থেকে একেবারে বাদ দিন। সয়া পুরুষের শুক্রাণুর পরিমাণও কমিয়ে দেয়।
*যে কোন ধরনের রিফাইন কার্বোহাইড্রেট বা শর্করা জাতীয় খাবারও যৌনচাহিদা ও সক্ষমতা কমিয়ে দিতে পারে। বিভিন্ন ধরনের ক্র্যাকার্সে শর্করার পরিমাণ সবচেয়ে বেশি থাকে। অতিরিক্ত রিফাইনড কার্বোহাইড্রেট টেস্টোস্টেরনের মাত্রাও কমিয়ে দেয। এছাড়াও এগুলো থেকে ওজন বৃদ্ধি হওয়ার আশঙ্কা থাকে। এগুলো শরীরে ইস্ট্রোজেনের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়।
*অতিরিক্ত মদ যৌন চাহিদা ও সক্ষমতার ক্ষেত্রে সবচেয়ে ক্ষতিকারক। এটি যৌন জীবনেও মারাত্মক প্রভাব ফেলতে পারে। ইরেক্টাইলের সমস্যাসহ অর্গাজম না হওয়া, এমনকি যৌন মিলনে অক্ষমতার জন্য দায়ী অতিরিক্ত অ্যালকোহল সেবন। তাছাড়া অ্যালকোহল ও রিচ ফুড সবসময় মানুষকে তন্দ্রাচ্ছান্ন করে রাখে ফলে যৌন মিলনে উৎসাহ পাওয়া যায়না।
*যে খাবারে অতিরিক্ত হরমোন বা অ্যান্টিবায়োটিক রয়েছে সেগুলি না খাওয়াই ভাল। যেমন কিছু লাল মাংসে প্রচুর হরমোন থাকে। এর ফলে লাল মাংস খেলেই শরীরে হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হয়।
*প্রয়োজনের তুলনায় বেশি খাবার খাওয়ার ফলে স্বাভাবিকভাবেই ওজন বৃদ্ধি হয়। ওজনবৃদ্ধির ফলে যৌনইচ্ছা হ্রাস পায়। যে কোন ধরনের খাবারই অতিরিক্ত খেলে তা যৌন আকাঙ্খা ও সক্ষমতার ক্ষেত্রে বাধা প্রদান করে৷ খাওয়ার পরিমাণের উপর মানুষের বয়স বাড়াও নির্ভর করে।
.
জীবনকে সহজ আর গতিময় করতে নানা রকম প্রযুক্তির ব্যবহার হচ্ছে। ব্যবহৃত হচ্ছে বিভিন্ন ইলেক্ট্রনিক পণ্য। এসব পণ্য থেকে বিচ্ছুরিত নানা রকম রেডিয়েশন, কেমিক্যাল মিশ্রিত খাবার গ্রহণের পাশাপাশি অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাত্রার ফলে কমে যাচ্ছে পুরুষের শুক্রাণু উৎপাদন ক্ষমতা।
কমে যাচ্ছে শুক্রানুর মানও। তাই সন্তানের আশায় অনেক দম্পতিই বছরের পর বছর ডাক্তারের কাছে দৌড়াচ্ছেন। অথচ দৈনন্দিন খাবার তালিকায় কিছু সংযোজনই পারে পুরুষদের শুক্রানুর পরিমাণ এবং গুণগত মান বাড়াতে।
ইতালির তুরিন শহরের এক হাসপাতালে জরিপ চালিয়ে প্রমাণিত হয়েছে দৈনিক মাত্র সাতটি কাঠবাদামে পুরুষের প্রজনন ক্ষমতার উন্নতি সাধন করবে বহুলাংশে! শুধু কাঠবাদামই নয়, যে কোন ধরণের বাদামই শুক্রানুর গুণগত মান বাড়াতে সাহায্য করে বলে ওই জরিপে উঠে এসেছে।
জরিপে অংশগ্রহণ কারীদের দুটি দলে ভাগ করা হয়। এরপর একদলের দৈনিক খাদ্য তালিকায় সাতটি বাদাম যুক্ত করা হয় এবং অপর দলকে বেশি করে সামুদ্রিক মাছ এবং শস্য জাতীয় খাদ্য দেয়া হয়।
দ্বিতীয় দলের খাদ্য তালিকা থেকে প্রক্রিয়াকরণ মাংস ও অন্যান্য খাদ্য বাদ দেয়া হয়। তবে প্রথম দলের স্বাভাবিক খাদ্য তালিকা বজায় থাকে। নির্দিষ্ট সময় পরে দেখা যায়, উভয় দলেরই প্রজনন ক্ষমতা বেড়েছে এবং শারীরিক প্রদাহ কমেছে।
এছাড়াও টমেটোর রয়েছে এব্যাপারে কার্যকরী ভূমিকা। গাঢ় লাল রঙের টমেটো পুরুষের দেহে সন্তান জন্মদানের ক্ষমতা বাড়ায়। টমেটো খেলে পুরুষের শুক্রানুর পরিমাণ ৭০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ে বলে সম্প্রতি ব্রিটেনের ইনফার্টিলিটি নেটওয়ার্কের করা এক গবেষণায় এ তথ্য জানানো হয়।
গবেষণাটি ব্রিটেনের প্রতি ছয়জনের একজন নিঃসন্তান দম্পতির মনে নতুন করে আশা জাগিয়েছে। আশা করা হচ্ছে এতে করে তাদের সন্তান জন্মদানের ক্ষমতা বাড়বে। ইনফাটিলিটি নেটওয়ার্কের মুখপাত্র কারেন ভেনেসেস বলেন, এই গবেষণা প্রতিবেদনে আমরা সত্যিই আশাবাদী।
অপরকে জানানআপনার মধ্যে এই লক্ষন গুলি থাকলেআপনিও ক্যান্সারে আক্রান্ত। আজ না হয় কাল ধরা পরবে আপনার ক্যান্সার। জেনে নিন মরণব্যাধি ক্যান্সারের প্রাথমিক লক্ষণ গুলো । । নিজে জানুন
ক্যান্সার একটি মরণব্যাধি। প্রতিবছর বিশ্বে অসংখ্য মানুষ ক্যান্সারে মারা যায়। ক্যান্সারের কোনো নির্দিষ্ট কারণ নেই। তবে বয়স, খাবার, জীবনযাপনের ধারা, পারিবারিক ইতিহাস, পরিবেশ এবং পেশাগত কারণে ক্যান্সার হতে পারে। সাধারণত বয়স যত বাড়তে থাকে ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিও তত বাড়তে থাকে, কারণ এ সময়ে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ধীরে ধীরে কমতে থাকে। গবেষণায় দেখা যায় যারা ক্যান্সারে আক্রান্ত হয় তাদের প্রায় শতকরা ৭০ ভাগেরই বয়স ৬০ বছরের ওপর। তবে কম বয়সেও বহু মানুষ এই মরন ব্যাধিতে মৃত্যুবরণ করে।
ক্যান্সারের কিছু লক্ষণ আছে যেগুলো দেখা দিলে আগে থেকেই ক্যান্সার সম্পর্কে সচেতন হওয়া যায়। লক্ষণ গুলো থাকলে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা থাকতে পারে, আবার একেবারে নাও থাকতে পারে। কিন্তু সতর্ক থাকতে তো আর সমস্যা নেই। তাই না? তাছাড়া প্রাথমিক ধাপেই ক্যান্সার সনাক্ত করা গেলে অধিকাংশ সময়েই ক্যান্সার আংশিক বা পুরোপুরি নিরাময় করা সম্ভব। তাই প্রাথমিক ধাপেই ক্যান্সার সনাক্ত করার জন্য প্রয়োজন সতর্কতার। তাহলে দেখে নিন ৬টি লক্ষণ যেগুলো থাকলে ক্যান্সার আছে কিনা তা পরীক্ষা করিয়ে নেয়া উচিত।
হঠাৎ অস্বাভাবিক ওজন হ্রাসঃ-
কোনো কারণ ছাড়া হঠাৎ যদি আপনার ওজন অস্বাভাবিক কমে যায় তাহলে অবশ্যই স্বাস্থ্য পরীক্ষা করিয়ে নেয়া উচিত। কারণ ক্যান্সার হলে একটি ধাপে এসে হঠাৎ করেই ওজন কমে যাওয়া শুরু করে। আপনার ওজন যদি কোনো কারণ ছাড়াই খুব দ্রুত ১০ পাউন্ড বা তারও বেশি কমে যায় তাহলে সেটা ফুসফুস বা পাকস্থলীর ক্যান্সারের একটি লক্ষণ হতে পারে। তাই এধরণের সমস্যায় পড়লে অবশ্যই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত।
জ্বরঃ-
ক্যান্সারের সাধারণ একটি লক্ষণ হলো জ্বর। তবে সাধারণত ক্যান্সার ছড়িয়ে পড়ার পর এই লক্ষণ দেখা দেয়। প্রায় সব ধরণের ক্যান্সারের রোগীরাই কোনো না কোনো ধাপে দীর্ঘমেয়াদি জ্বরে ভুগে থাকেন। প্রতিদিন রাতে কাপুনি দিয়ে জ্বর আসা এবং ঘন ঘন জ্বর হলে অবশ্যই স্বাস্থ্য পরীক্ষা করিয়ে নেয়া উচিত।
অতিরিক্ত ক্লান্তি লাগাঃ-
সারাদিনই অতিরিক্ত ক্লান্তি লাগার সমস্যা হলো ক্যান্সারের আরেকটি উপসর্গ। এধরণের ক্লান্তিতে আপনি যতই বিশ্রাম নিন কোনো ভাবেই ক্লান্তি কমবে না। কিছু ক্যান্সারে রক্ত শূন্যতা দেখা দেয় যেমন কোলন ক্যান্সার, লিউকোমিয়া ও পাকস্থলীর ক্যান্সারে। ফলে শরীর অতিরিক্ত দূর্বল লাগে সব সময়। তাই সারাক্ষণ কান্তি লাগার সমস্যা দেখা দিলে অবহেলা করা উচিত নয় কারণ এটা ক্যান্সারের একটি অন্যতম লক্ষণ।
ব্যাথাঃ-
কিছু কিছু ব্যাথা আছে যেগুলো সহজে যায় না এবং ঘন ঘনই দেখা দেয়। এধরণের ব্যাথা ক্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে। যেমন দীর্ঘ মেয়াদী হাটুর ব্যাথা হাড়ের ক্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে। আবার অসহ্য মাথা ব্যাথা যদি যেতে না চায় তাহলে সেটা ব্রেইন টিউমারের লক্ষণ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কোলন, রেকটাম ও ওভারির ক্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে বহুদিন ধরে পিঠে ব্যাথা করা। সাধারণত ক্যান্সার ছড়িয়ে গেলে ব্যাথার উপসর্গ দেখা দেয়।
ত্বকের পরিবর্তনঃ-
কিছু কিছু ক্যান্সারে ত্বকের কিছু পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। সাধাণরত ত্বকে যে ধরণের সমস্যা হলে সতর্ক হওয়া প্রয়োজন সেগুলো হলো-
– ত্বকের নির্দিষ্ট যায়গা কালচে হয়ে যাওয়া
– ত্বক ও চোখ হলদে হয়ে যাওয়া
– ত্বকের নির্দিষ্ট কোনো যায়গায় চুলকানী অনুভূত হওয়া
– হঠাৎ করে লোম বেড়ে যাওয়া
– শরীরের কোনো যায়গা হঠাৎ করে ফুলে যাওয়া
কিছু কিছু ক্যান্সার টিউমার থেকে হয়। দীর্ঘমেয়াদী টিউমার এক সময়ে ছড়িয়ে গিয়ে ক্যান্সারের সৃষ্টি করে। তাই শরীরের যে কোনো যায়গায় উঁচু টিউমারের মত অনুভূত হলে সাথে সাথেই ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। বিশেষ করে স্তনে অথবা এর আশে পাশে টিউমার অনুভব করলে সাথে সাথে ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া উচিত।
যে কারণে পালিয়ে যায় যৌবন
.
অল্প বয়সেই অনেকের চেহারায় বয়সের ছাপ পড়ে। আর এ ছাপ পড়া মানেই যৌবন পালানোর লক্ষণ। কিন্তু কী কারণে অল্প বয়সেই যৌবন পালিয়ে যায়?
আসুন জেনে নেয়া যাক-
.
কম ঘুমানো :
ব্যস্ততা কিংবা অন্যান্য অনেক কারণেই আমাদের পরিমিত ঘুম হয় না। একজন পূর্ণ বয়স্ক মানুষের দিনে ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমের প্রয়োজন। পরিমিত না ঘুমানোর জন্য দেহে অন্যান্য রোগের পাশাপাশি ত্বকেও দেখা যায় বয়সের ছাপ পড়তে। ডার্ক সার্কেল ও চোখের নিচের ফোলা ভাবের জন্য দায়ী পর্যাপ্ত ঘুম না হওয়া। শুধু তাই নয়, অপর্যাপ্ত ঘুমের কারণে দ্রুত মুখের চামড়া ঝুলে পড়তে দেখা যায়। আর হাজারো বাড়তি অসুখ বিসুখ তো সঙ্গে আছেই বোনাস হিসাবে!
.
বেশি মিষ্টি খাওয়া :
বেশি পরিমাণে মিষ্টি খাবার খাওয়া শুধু ওজনই বাড়ায় না, ত্বকেরও অনেক ক্ষতি করে। অতিরিক্ত মিষ্টি খেলে ত্বকের কোলাজেন টিস্যুর ক্ষতি হয়, ফলে ত্বকে রিংকেল দেখা যায়। এদিকে আপনার ওজন বাড়ায়, শরীরের জন্ম দেয় নানা রকম রোগ, খুব কম বয়সেই রীতিমতো বার্ধক্য নিয়ে আসে শরীরে। সুতরাং মিষ্টি খাবার খাওয়া থেকে সাবধান।
.
ধূমপান ও মদ্যপান :
ধূমপান ও মদ্যপানের ফলে শরীরের কী ক্ষতি হয় সেটা নতুন করে বলার প্রয়োজন নেই। একই সঙ্গে চেহারারও ক্ষতি হয় ভীষণ। ত্বকের নিচের শিরা-উপশিরায় রক্ত সঞ্চালনের মাত্রা অতিরিক্ত পরিমাণে বেড়ে যায়। এতে ত্বকের নিচের শিরা-উপশিরা স্থায়ীভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ফলে ত্বকে বিভিন্ন ধরনের বয়সজনিত দাগ দেখা দেয়।
.
অতিরিক্ত ব্যায়াম :
ব্যায়াম করা স্বাস্থ্যের জন্য অনেক ভালো। কিন্তু অতিরিক্ত কোনো কিছুই ঠিক নয়। আপনি যদি ভাবেন যে বেশি ব্যায়াম করলে শরীর সুগঠিত হবে তা হয়তো ঠিক। তবে এটাও ঠিক যে বেশি কায়িক পরিশ্রমও শরীর ও চেহারা থেকে কেড়ে নেয় যৌবন। এর পাশাপাশি ত্বকের যৌবনও হারাচ্ছেন। অতিরিক্ত ব্যায়ামের ফলে ত্বকের কোলাজেন টিস্যু ভেঙে যায়। এর ফলে ত্বকে রিংকেল দেখা দেয়। ত্বক বুড়িয়ে যায়।
.
সানস্ক্রিন ব্যবহার না করা :
অনেকেই রোদের পোড়াকে তেমন গুরুত্ব দেন না। আবার অনেকেই ভুলে কিংবা আলসেমি করে সানস্ক্রিন ব্যবহার করেন না। কিন্তু এতে আপনি আপনার নিজেরই ক্ষতি করে চলেছেন। সূর্যের রশ্মির তেজ আপনার চেহারায় দ্রুত বয়সের ছাপ ফেলে। মেসতা, দাগ, রিংকেল ও চামড়া ঝুলে পড়ার মতো ক্ষতি করে রোদ। তাই প্রতিদিন সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন।
.
অল্প বয়সেই অনেকের চেহারায় বয়সের ছাপ পড়ে। আর এ ছাপ পড়া মানেই যৌবন পালানোর লক্ষণ। কিন্তু কী কারণে অল্প বয়সেই যৌবন পালিয়ে যায়?
আসুন জেনে নেয়া যাক-
.
কম ঘুমানো :
ব্যস্ততা কিংবা অন্যান্য অনেক কারণেই আমাদের পরিমিত ঘুম হয় না। একজন পূর্ণ বয়স্ক মানুষের দিনে ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমের প্রয়োজন। পরিমিত না ঘুমানোর জন্য দেহে অন্যান্য রোগের পাশাপাশি ত্বকেও দেখা যায় বয়সের ছাপ পড়তে। ডার্ক সার্কেল ও চোখের নিচের ফোলা ভাবের জন্য দায়ী পর্যাপ্ত ঘুম না হওয়া। শুধু তাই নয়, অপর্যাপ্ত ঘুমের কারণে দ্রুত মুখের চামড়া ঝুলে পড়তে দেখা যায়। আর হাজারো বাড়তি অসুখ বিসুখ তো সঙ্গে আছেই বোনাস হিসাবে!
.
বেশি মিষ্টি খাওয়া :
বেশি পরিমাণে মিষ্টি খাবার খাওয়া শুধু ওজনই বাড়ায় না, ত্বকেরও অনেক ক্ষতি করে। অতিরিক্ত মিষ্টি খেলে ত্বকের কোলাজেন টিস্যুর ক্ষতি হয়, ফলে ত্বকে রিংকেল দেখা যায়। এদিকে আপনার ওজন বাড়ায়, শরীরের জন্ম দেয় নানা রকম রোগ, খুব কম বয়সেই রীতিমতো বার্ধক্য নিয়ে আসে শরীরে। সুতরাং মিষ্টি খাবার খাওয়া থেকে সাবধান।
.
ধূমপান ও মদ্যপান :
ধূমপান ও মদ্যপানের ফলে শরীরের কী ক্ষতি হয় সেটা নতুন করে বলার প্রয়োজন নেই। একই সঙ্গে চেহারারও ক্ষতি হয় ভীষণ। ত্বকের নিচের শিরা-উপশিরায় রক্ত সঞ্চালনের মাত্রা অতিরিক্ত পরিমাণে বেড়ে যায়। এতে ত্বকের নিচের শিরা-উপশিরা স্থায়ীভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ফলে ত্বকে বিভিন্ন ধরনের বয়সজনিত দাগ দেখা দেয়।
.
অতিরিক্ত ব্যায়াম :
ব্যায়াম করা স্বাস্থ্যের জন্য অনেক ভালো। কিন্তু অতিরিক্ত কোনো কিছুই ঠিক নয়। আপনি যদি ভাবেন যে বেশি ব্যায়াম করলে শরীর সুগঠিত হবে তা হয়তো ঠিক। তবে এটাও ঠিক যে বেশি কায়িক পরিশ্রমও শরীর ও চেহারা থেকে কেড়ে নেয় যৌবন। এর পাশাপাশি ত্বকের যৌবনও হারাচ্ছেন। অতিরিক্ত ব্যায়ামের ফলে ত্বকের কোলাজেন টিস্যু ভেঙে যায়। এর ফলে ত্বকে রিংকেল দেখা দেয়। ত্বক বুড়িয়ে যায়।
.
সানস্ক্রিন ব্যবহার না করা :
অনেকেই রোদের পোড়াকে তেমন গুরুত্ব দেন না। আবার অনেকেই ভুলে কিংবা আলসেমি করে সানস্ক্রিন ব্যবহার করেন না। কিন্তু এতে আপনি আপনার নিজেরই ক্ষতি করে চলেছেন। সূর্যের রশ্মির তেজ আপনার চেহারায় দ্রুত বয়সের ছাপ ফেলে। মেসতা, দাগ, রিংকেল ও চামড়া ঝুলে পড়ার মতো ক্ষতি করে রোদ। তাই প্রতিদিন সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন।
যে ৫ টি লক্ষণে
বুঝে নেবেন নষ্ট হয়েছে দেহের হরমোনের ভারসাম্য
.
প্রতি মাসেরই একটি নির্দিষ্ট সময়ে নারীদের শরীরে হরমোনের ক্রিয়াকলাপ বেড়ে যায়। এ সময়ে হরমোন তাদের শারীরিক এবং মানসিক অবস্থার ওপর বেশ বড় প্রভাব রাখে।
পিরিয়ডের পর শরীর স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে এলেও মাঝে মাঝে দেখা যায় অকারণেই অনেক দিন ধরে রয়ে গেছে এসব উপসর্গ। শরীরে হরমোনের ভারসাম্য এভাবে ব্যহত হবার পেছনে থাকতে পারে গুরুতর কোনো শারীরিক সমস্যা। বিশেষ করে পাঁচটি লক্ষণ দেখতে পেলে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়াটাই ভালো।
.
**অবসাদ
অবসাদের অনেক অনেক কারণ থাকতে পারে। শুধুমাত্র ক্লান্তি মনে করে একে উড়িয়ে দেন অনেকেই। সারা সপ্তাহ কাজ বা পড়াশোনার ধকলের পর ক্লান্ত থাকাটা স্বাভাবিক।
কিন্তু সারাক্ষণই ক্লান্ত থাকা এবং তার পাশাপাশি ওজন বেড়ে যাওয়া, রুচির পরিবর্তন এবং বদহজমের উপসর্গ থাকলে তা হলে পারে আন্ডারঅ্যাকটিভ থাইরয়েডের লক্ষণ। কোনো কারণ ছাড়াই সবসময় ক্লান্ত লাগলে ডাক্তারকে জানান।
.
**ত্বকের অবনতি
ত্বকে ব্রণ ওঠার ব্যাপারটাকে অনেকেই হেলাফেলার দৃষ্টিতে দেখেন। কিন্তু প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের মুখের নিচের অংশে ব্রণ ওঠার সাথে শরীরে উঁচুমাত্রার টেস্টোস্টেরনের সংযোগ থাকতে পারে।
.
**দ্রুত পশম/চুলের উদ্ভব
শরীরের এখানে সেখানে হঠাৎ করে পশম জন্মাতে শুরু করতে পারে টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বেড়ে যাবার কারণে। আর টেস্টোস্টেরন এভাবে বেড়ে যেতে পারে যদি শরীরে এক ধরণের টিউমার থেকে থাকে।
.
**অনিয়মিত পিরিয়ড
অবসাদের মতই অনিয়মিত পিরিয়ডের পেছনেও থাকতে পারে অনেক কারণ। যেমন স্ট্রেস, থাইরয়েডের সমস্যা, ইস্ট্রোজেনের অভাব অথবা PCOS (polycystic ovary syndrome)।
PCOS এর লক্ষণ হলো অনিয়মিত পিরিয়ড, অনিয়ন্ত্রিত ওজন বাড়া অথবা শরীরে পশমের আধিক্য। তবে পিরিয়ড অনিয়মিত হবার পেছনে এটাই কি কারণ কিনা তা জেনে নিতে হবে, এরপর বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসা পদ্ধতির মাধ্যমে এর প্রতিকার করা যায়।
.
**ঘুমের মাঝে ঘেমে যাওয়া
ইলেক্ট্রিসিটি যদি চলে না যায় বা আপনার বেডরুম যদি কোনো কারণে অতিরিক্ত গরম না হয়, তাহলে ঘেমে-নেয়ে ঘুম ভেঙ্গে যাবার কারণ হতে পারে ইস্ট্রোজেনের অভাব এবং অনিয়মিত ডিম্বপাত।
এই জটিলতাকে বলা হয় পেরিমেনোপজ। মেনোপজ হবার মতো বয়স হবার আরও বছর দশেক আগেই দেখা দিতে পারে পেরিমেনোপজ। এসব উপসর্গ দেখা দিলে ডাক্তার দেখিয়ে নিশ্চিত হয়ে নিন সমস্যাটি আরও গুরুতর কি না।
.
প্রতি মাসেরই একটি নির্দিষ্ট সময়ে নারীদের শরীরে হরমোনের ক্রিয়াকলাপ বেড়ে যায়। এ সময়ে হরমোন তাদের শারীরিক এবং মানসিক অবস্থার ওপর বেশ বড় প্রভাব রাখে।
পিরিয়ডের পর শরীর স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে এলেও মাঝে মাঝে দেখা যায় অকারণেই অনেক দিন ধরে রয়ে গেছে এসব উপসর্গ। শরীরে হরমোনের ভারসাম্য এভাবে ব্যহত হবার পেছনে থাকতে পারে গুরুতর কোনো শারীরিক সমস্যা। বিশেষ করে পাঁচটি লক্ষণ দেখতে পেলে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়াটাই ভালো।
.
**অবসাদ
অবসাদের অনেক অনেক কারণ থাকতে পারে। শুধুমাত্র ক্লান্তি মনে করে একে উড়িয়ে দেন অনেকেই। সারা সপ্তাহ কাজ বা পড়াশোনার ধকলের পর ক্লান্ত থাকাটা স্বাভাবিক।
কিন্তু সারাক্ষণই ক্লান্ত থাকা এবং তার পাশাপাশি ওজন বেড়ে যাওয়া, রুচির পরিবর্তন এবং বদহজমের উপসর্গ থাকলে তা হলে পারে আন্ডারঅ্যাকটিভ থাইরয়েডের লক্ষণ। কোনো কারণ ছাড়াই সবসময় ক্লান্ত লাগলে ডাক্তারকে জানান।
.
**ত্বকের অবনতি
ত্বকে ব্রণ ওঠার ব্যাপারটাকে অনেকেই হেলাফেলার দৃষ্টিতে দেখেন। কিন্তু প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের মুখের নিচের অংশে ব্রণ ওঠার সাথে শরীরে উঁচুমাত্রার টেস্টোস্টেরনের সংযোগ থাকতে পারে।
.
**দ্রুত পশম/চুলের উদ্ভব
শরীরের এখানে সেখানে হঠাৎ করে পশম জন্মাতে শুরু করতে পারে টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বেড়ে যাবার কারণে। আর টেস্টোস্টেরন এভাবে বেড়ে যেতে পারে যদি শরীরে এক ধরণের টিউমার থেকে থাকে।
.
**অনিয়মিত পিরিয়ড
অবসাদের মতই অনিয়মিত পিরিয়ডের পেছনেও থাকতে পারে অনেক কারণ। যেমন স্ট্রেস, থাইরয়েডের সমস্যা, ইস্ট্রোজেনের অভাব অথবা PCOS (polycystic ovary syndrome)।
PCOS এর লক্ষণ হলো অনিয়মিত পিরিয়ড, অনিয়ন্ত্রিত ওজন বাড়া অথবা শরীরে পশমের আধিক্য। তবে পিরিয়ড অনিয়মিত হবার পেছনে এটাই কি কারণ কিনা তা জেনে নিতে হবে, এরপর বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসা পদ্ধতির মাধ্যমে এর প্রতিকার করা যায়।
.
**ঘুমের মাঝে ঘেমে যাওয়া
ইলেক্ট্রিসিটি যদি চলে না যায় বা আপনার বেডরুম যদি কোনো কারণে অতিরিক্ত গরম না হয়, তাহলে ঘেমে-নেয়ে ঘুম ভেঙ্গে যাবার কারণ হতে পারে ইস্ট্রোজেনের অভাব এবং অনিয়মিত ডিম্বপাত।
এই জটিলতাকে বলা হয় পেরিমেনোপজ। মেনোপজ হবার মতো বয়স হবার আরও বছর দশেক আগেই দেখা দিতে পারে পেরিমেনোপজ। এসব উপসর্গ দেখা দিলে ডাক্তার দেখিয়ে নিশ্চিত হয়ে নিন সমস্যাটি আরও গুরুতর কি না।
নাক ডাকার সমস্যা থেকে চিরতরে মুক্তি পেতে যা করবেন
.
রাতের বেলায় ঘুমের ঘোরে অনেকেরই নাক দিয়ে অদ্ভূত সব শব্দ বেরিয়ে আসে। যাকে ঠাট্টা করে বলা হয়- নাক ডাকা। খুবই প্রচলিত একটা ব্যাপার এই যে, সবাই মনে করে যে বা যারা নাক ডাকেন, সমস্যাটা তার হয়না। বরং এর ভুক্তভোগী হন আশপাশের মানুষগুলো। ব্যাপারটা পুরোপুরি ঠিক না।
এক্ষেত্রে ব্যক্তি যে কেবল আশপাশের মানুষকেই সমস্যায় ফেলেন তা না, সৃষ্টি করেন নিজের জন্যেও বড়সড় সমস্যা। ঘুমের সময় অনেকেই ওএসএ বা অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ এপনিয়াতে ভোগেন। এসময় ব্যক্তির চোয়াল, গলা ও জিহ্বার পেশীগুলো শ্বাস-প্রশ্বাসের রাস্তায় বাঁধা সৃষ্টি করে সাময়িকভাবে বিশ্রামে চলে যায়।
ফলে তার শ্বাস নিতে কষ্ট হয়, সৃষ্টি হয় অদ্ভুত শব্দের। ঘুমের ঘোরে অনেকেরই নাক দিয়ে এমন বিদঘুটে শব্দ বের হয়। তবে কারো ক্ষেত্রে সেটা বেশী আবার কারো ক্ষেত্রে সেটা একদমই কম। মাঝে-মাঝে হয়ে থাকলে ব্যাপারটা নিয়ে তেমন চিন্তার কিছু নেই। কিন্তু অতিরিক্ত নাক ডাকলে সেটা ফেলতে পারে ব্যক্তির স্বাস্থ্যের ওপর বাজে প্রভাব।
এই অতিরিক্ত নাক ডাকার সাথেই যুক্ত অতিরিক্ত বাথরুম পাওয়া, স্মৃতিশক্তি হারানো, হতাশা, স্ট্রোক, ডায়াবেটিসসহ আরো অনেক ব্যাধি। আর তাই আপাতদৃষ্টিতে দেখতে ছোট্ট অথচ ভয়ংকর এই ব্যাপারটিকে কি করে বন্ধ করা যায় সেটা জেনে রাখা দরকার।
.
চিত হয়ে না শোয়া-
ঘুমের সময় চিত না হয়ে কাত হয়ে শোয়াই ভালো। চিত হয়ে ঘুমালে জিহ্বার মাধ্যমে গলার ওপর চাপ পড়ে। ফলে এক ধরনের কম্পনের সৃষ্টি হয় যা কিনা তৈরী করে অদ্ভুত সব শব্দের।
অনেকে ঘুমের ভেতরেই কাত হওয়া অবস্থা থেকে চিত হওয়া অবস্থায় চলে যান। সেক্ষেত্রে রাতের পোশাকের সাথে একটি ছোট আকৃতির বল আটকে নিন। এতে করে চিত হতে গেলেই আপনার ঘুম ভেঙে যাবে। সমাধান হবে নাক ডাকা সমস্যার।
.
ওজন নিয়ন্ত্রণ-
অতিরিক্ত ওজনের ফলেও অনেকে নাক ডাকেন। অতিরিক্ত মোটা ব্যক্তির গলার চারপাশে থাকা চর্বি তৈরি করে এই শব্দ। আর তাই চেষ্টা করুন ওজন কমাতে।
.
অ্যালকোহল সেবন চলবে না-
নাক ডাকার আরেকটি বড় কারণ হল অ্যালকোহল সেবন। অ্যালকোহল সেবন শরীরের পেশীগুলোকে প্রয়োজনের চাইতে বেশী অবশ করে দেয়। ফলে তৈরি হয় অদ্ভুত সব শব্দের। তাই অ্যালকোহল পান বন্ধ করুন।
.
ধূমপান চলবে না-
ধূমপানের ফলেও সৃষ্টি হয় অতিরিক্ত নাক ডাকার সমস্যা। তাই চেষ্টা করুন এই বাজে অভ্যাসটি যতটা সম্ভব কমাতে।
.
বালিশ বদলে ফেলা-
সব ধরনের বালিশে সবাই আরামবোধ করেনা। আর এই কারণেও তৈরি হয় নাক ডাকার মতন বাজে একটি ব্যাপারের। তাই বালিশ বদলে ফেলুন। আর সবসময় পাশে রাখুন লম্বাকৃতির একটি পাশবালিশ।
.
ঠান্ডা লাগা রোধ করুন-
ঠান্ডা লাগার মতন সাধারণ একটা ব্যাপারও নাক ডাকার জন্য দায়ী হতে পারে। সবার ক্ষেত্রে মাঝা-মাঝে হলেও অনেকের জন্য ঠান্ডা লেগে সর্দি হবার ঝামেলাটা নিত্যদিনের ব্যাপার। আর এক্ষেত্রে তাই আলাপ করুন ডাক্তারের সাথে।
.
পর্যাপ্ত ঘুম-
নির্দিষ্ট সময়ে এবং নির্দিষ্ট পরিমাণে ঘুমান। অপর্যাপ্ত ঘুমের কারণেও সৃষ্টি হতে পারে এই আনাকাঙ্খিত সমস্যার।
.
পানি পান করা-
প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন। অপর্যাপ্ত পানি পান করার ফরেও অনেকের কাছে নাক ডাকা সমস্যায় পরিণত হয়।
.
রাতের বেলায় ঘুমের ঘোরে অনেকেরই নাক দিয়ে অদ্ভূত সব শব্দ বেরিয়ে আসে। যাকে ঠাট্টা করে বলা হয়- নাক ডাকা। খুবই প্রচলিত একটা ব্যাপার এই যে, সবাই মনে করে যে বা যারা নাক ডাকেন, সমস্যাটা তার হয়না। বরং এর ভুক্তভোগী হন আশপাশের মানুষগুলো। ব্যাপারটা পুরোপুরি ঠিক না।
এক্ষেত্রে ব্যক্তি যে কেবল আশপাশের মানুষকেই সমস্যায় ফেলেন তা না, সৃষ্টি করেন নিজের জন্যেও বড়সড় সমস্যা। ঘুমের সময় অনেকেই ওএসএ বা অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ এপনিয়াতে ভোগেন। এসময় ব্যক্তির চোয়াল, গলা ও জিহ্বার পেশীগুলো শ্বাস-প্রশ্বাসের রাস্তায় বাঁধা সৃষ্টি করে সাময়িকভাবে বিশ্রামে চলে যায়।
ফলে তার শ্বাস নিতে কষ্ট হয়, সৃষ্টি হয় অদ্ভুত শব্দের। ঘুমের ঘোরে অনেকেরই নাক দিয়ে এমন বিদঘুটে শব্দ বের হয়। তবে কারো ক্ষেত্রে সেটা বেশী আবার কারো ক্ষেত্রে সেটা একদমই কম। মাঝে-মাঝে হয়ে থাকলে ব্যাপারটা নিয়ে তেমন চিন্তার কিছু নেই। কিন্তু অতিরিক্ত নাক ডাকলে সেটা ফেলতে পারে ব্যক্তির স্বাস্থ্যের ওপর বাজে প্রভাব।
এই অতিরিক্ত নাক ডাকার সাথেই যুক্ত অতিরিক্ত বাথরুম পাওয়া, স্মৃতিশক্তি হারানো, হতাশা, স্ট্রোক, ডায়াবেটিসসহ আরো অনেক ব্যাধি। আর তাই আপাতদৃষ্টিতে দেখতে ছোট্ট অথচ ভয়ংকর এই ব্যাপারটিকে কি করে বন্ধ করা যায় সেটা জেনে রাখা দরকার।
.
চিত হয়ে না শোয়া-
ঘুমের সময় চিত না হয়ে কাত হয়ে শোয়াই ভালো। চিত হয়ে ঘুমালে জিহ্বার মাধ্যমে গলার ওপর চাপ পড়ে। ফলে এক ধরনের কম্পনের সৃষ্টি হয় যা কিনা তৈরী করে অদ্ভুত সব শব্দের।
অনেকে ঘুমের ভেতরেই কাত হওয়া অবস্থা থেকে চিত হওয়া অবস্থায় চলে যান। সেক্ষেত্রে রাতের পোশাকের সাথে একটি ছোট আকৃতির বল আটকে নিন। এতে করে চিত হতে গেলেই আপনার ঘুম ভেঙে যাবে। সমাধান হবে নাক ডাকা সমস্যার।
.
ওজন নিয়ন্ত্রণ-
অতিরিক্ত ওজনের ফলেও অনেকে নাক ডাকেন। অতিরিক্ত মোটা ব্যক্তির গলার চারপাশে থাকা চর্বি তৈরি করে এই শব্দ। আর তাই চেষ্টা করুন ওজন কমাতে।
.
অ্যালকোহল সেবন চলবে না-
নাক ডাকার আরেকটি বড় কারণ হল অ্যালকোহল সেবন। অ্যালকোহল সেবন শরীরের পেশীগুলোকে প্রয়োজনের চাইতে বেশী অবশ করে দেয়। ফলে তৈরি হয় অদ্ভুত সব শব্দের। তাই অ্যালকোহল পান বন্ধ করুন।
.
ধূমপান চলবে না-
ধূমপানের ফলেও সৃষ্টি হয় অতিরিক্ত নাক ডাকার সমস্যা। তাই চেষ্টা করুন এই বাজে অভ্যাসটি যতটা সম্ভব কমাতে।
.
বালিশ বদলে ফেলা-
সব ধরনের বালিশে সবাই আরামবোধ করেনা। আর এই কারণেও তৈরি হয় নাক ডাকার মতন বাজে একটি ব্যাপারের। তাই বালিশ বদলে ফেলুন। আর সবসময় পাশে রাখুন লম্বাকৃতির একটি পাশবালিশ।
.
ঠান্ডা লাগা রোধ করুন-
ঠান্ডা লাগার মতন সাধারণ একটা ব্যাপারও নাক ডাকার জন্য দায়ী হতে পারে। সবার ক্ষেত্রে মাঝা-মাঝে হলেও অনেকের জন্য ঠান্ডা লেগে সর্দি হবার ঝামেলাটা নিত্যদিনের ব্যাপার। আর এক্ষেত্রে তাই আলাপ করুন ডাক্তারের সাথে।
.
পর্যাপ্ত ঘুম-
নির্দিষ্ট সময়ে এবং নির্দিষ্ট পরিমাণে ঘুমান। অপর্যাপ্ত ঘুমের কারণেও সৃষ্টি হতে পারে এই আনাকাঙ্খিত সমস্যার।
.
পানি পান করা-
প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন। অপর্যাপ্ত পানি পান করার ফরেও অনেকের কাছে নাক ডাকা সমস্যায় পরিণত হয়।
.
**জন্ডিসের মাত্রা অনুসারে ইহা সাধারণত ৩ প্রকার।
১. প্রিহেপাটিক
২. হেপাটিক
৩. পোস্ট হেপাটিক
জন্ডিসে অধিকাংশ ক্ষেত্রে লিভার আক্রান্ত হয়। সুতরাং জন্ডিসকে কখনোই হেলাফেলা করা উচিত নয়।
.
**জন্ডিসের কারণঃ
রক্তে বিলিরুবিনের মাত্রা বেড়ে গেলে জন্ডিস দেখা দেয়। এই ঘটনার প্রেক্ষিতে যেসব কারণ জানা গেছে তা জেনে নিই।
১. লিভার প্রদাহঃ লিভার প্রদাহে বিলিরুবিনের উৎপাদন বেড়ে যায়। ফলশ্রুতিতে রক্তে বিলিরুবিনের মাত্রা বেড়ে গিয়ে জন্ডিস সৃষ্টি হয়।
২. পিত্তনালীর প্রদাহঃ পিত্তনালীর প্রদাহে বিলিরুবিন শোষণ ব্যাহত হয়। ফলে বিলিরুবিন বৃদ্ধি পেতে থাকে।
৩. পিত্তনালীর ব্লকঃ পিত্তনালীতে ব্লক হলে লিভার বিলিরুবিন সরাতে ব্যর্থ হয়। বেড়ে যায় জন্ডিসের সম্ভাবনা।
৪. গিলবার্ট’স সিন্ড্রোমঃ এই অবস্থায় এনজাইমের কার্যক্ষমতা কমে যায়। এরফলে পিত্তের রেচনতন্ত্রে সমস্যা হয় এবং বিলিরুবিনের মাত্রা বেড়ে যায়।
৫. ডুবিন –জনসন সিন্ড্রোমঃ এই বংশগত রোগে লিভার থেকে বিলিরুবিন শোষণ হতে বাঁধা দেয়। ফলশ্রুতিতে জন্ডিস হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে।
.
**জন্ডিস প্রতিরোধের উপায়ঃ
চিকিৎসা সাধারণত নির্ভর করে ঠিক কি কারণে জন্ডিস হলো তাঁর উপর। তবে জন্ডিস থেকে বেঁচে থাকতে আমাদের কিছু করণীয় আছে। জন্ডিস প্রতিরোধে সে সম্পর্ক জেনে নেওয়া ভালো।
১. মদ্য পান থেকে বিরত থাকুন। প্রয়োজন হলে দিনে এক পেগ গ্রহণ করতে পারেন।
২. ওষুধ গ্রহনের সময় তরল ড্রাগস নেওয়া থেকে বিরত থাকুন। এইসময় মদ একদম বাদ দিতে হবে।
৩. কল কারখানার রাসায়নিক পদার্থ থেকে দূরে থাকুন।
৪. নেশাদ্রব্য গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকুন।
৫. ব্যবহারকৃত ইনেকশন কিংবা নাক – কান ফোঁড়ানোর সুই ব্যবহার করবেন না।
৬. নিরাপদ যৌনমিলন করুন।
৭. হেপাটাইটিস এ এবং বি হওয়ার আশংকা মুক্ত থাকতে হেপাটাইটিস এ এবং বি এর ভ্যাকসিন গ্রহণ করুন।
জন্ডিস অনেক ক্ষেত্রেই মৃত্যুরও কারণ হতে পারে। তাই এই রোগ থেকে বাঁচতে হলে আমাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে।
কেন পান করবেন শসা মিশ্রিত পানি
.
-দেহের পেশী ও হাড়ের জন্য উপকারী
শসা হচ্ছে সিলিকার খুব ভাল উৎস যা সংযোগ কলাকে শক্তিশালী করে হাড়ের স্বাস্থ্য উন্নত করার জন্য পরিচিত।
-ত্বক ও চুলের জন্য উপকারী
শসাতে থাকা সিলিকা ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বককে পরিস্কার ও নমনীয় রাখতে সাহায্য করে। শসার সিলিকন ও সালফার চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
-শসা মূত্রবর্ধক
দেহে পানি জমে থাকার ফলে ওজন বৃদ্ধি পায়। কিন্তু শশা দেহের জমে থাকা পানি বের করে দেয়ার ক্ষেত্রে ঔষধের মত কাজ করে।অতিরিক্ত জমে থাকা পানি মূত্রের মাধ্যমে দেহ থেকে বের করে দেয়।
-দেহের বিষাক্ততা দূরীকরণে
শসা মিশ্রিত পানি খেলে তা দেহের বিষাক্ততা দূর করতে সাহায্য করে।
-কিডনীর জন্য উপকারী
শশা ইউরিক এসিড এর মাত্রা কমায় যার ফলে কিডনীর স্বাস্থ্য ভাল থাকে।
-খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়
শসাতে থাকে স্টেরল নামক যৌগ যা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।
-ক্যান্সারের বিরুদ্ধে কাজ করে
শসায় থাকে lariciresinol, pinoresinol এবং secoisolariciresinol যা বেশ কয়েক ধরনের ক্যান্সার এর ঝুকি কমাতে সাহায্য করে
-মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে সাহায্য করে
শসায় থাকা ফাইটোক্যামিকেল মুখের দুর্গন্ধ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া দূর করতে সাহায্য করে।
-মস্তিস্ককের স্বাস্থ্য রক্ষা করে
শসাতে রয়েছে প্রদাহ বিরোধী fisetin নামক ফ্ল্যাভোনল যা মস্তিস্কের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখে।
.
-দেহের পেশী ও হাড়ের জন্য উপকারী
শসা হচ্ছে সিলিকার খুব ভাল উৎস যা সংযোগ কলাকে শক্তিশালী করে হাড়ের স্বাস্থ্য উন্নত করার জন্য পরিচিত।
-ত্বক ও চুলের জন্য উপকারী
শসাতে থাকা সিলিকা ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বককে পরিস্কার ও নমনীয় রাখতে সাহায্য করে। শসার সিলিকন ও সালফার চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
-শসা মূত্রবর্ধক
দেহে পানি জমে থাকার ফলে ওজন বৃদ্ধি পায়। কিন্তু শশা দেহের জমে থাকা পানি বের করে দেয়ার ক্ষেত্রে ঔষধের মত কাজ করে।অতিরিক্ত জমে থাকা পানি মূত্রের মাধ্যমে দেহ থেকে বের করে দেয়।
-দেহের বিষাক্ততা দূরীকরণে
শসা মিশ্রিত পানি খেলে তা দেহের বিষাক্ততা দূর করতে সাহায্য করে।
-কিডনীর জন্য উপকারী
শশা ইউরিক এসিড এর মাত্রা কমায় যার ফলে কিডনীর স্বাস্থ্য ভাল থাকে।
-খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়
শসাতে থাকে স্টেরল নামক যৌগ যা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।
-ক্যান্সারের বিরুদ্ধে কাজ করে
শসায় থাকে lariciresinol, pinoresinol এবং secoisolariciresinol যা বেশ কয়েক ধরনের ক্যান্সার এর ঝুকি কমাতে সাহায্য করে
-মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে সাহায্য করে
শসায় থাকা ফাইটোক্যামিকেল মুখের দুর্গন্ধ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া দূর করতে সাহায্য করে।
-মস্তিস্ককের স্বাস্থ্য রক্ষা করে
শসাতে রয়েছে প্রদাহ বিরোধী fisetin নামক ফ্ল্যাভোনল যা মস্তিস্কের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখে।
করে
* খিদে বাড়ায়, রুচীর পরিবর্তণ আনে।
* কৃমি জাতীয় রোগ প্রতিরোধ করে।
* এটা পচনরোধক।
* এটা শরীরে উদ্দীপক হিসেবে কাজ করে।
* গলার সংক্রমণরোধক হিসেবে কাজ করে।
* যৌন রোগে আক্রান্ত মানুষের জন্য খুবই উপকারি।
*. দাতের ব্যাথায় দারুণ কার্যকর।
*. ক্রিয়েটিভিটি এবং সেন্টাল ফোকাস বাড়ায়।
* লবঙ্গ তেলের রয়েছে ব্যকটেরিয়া নামক জিবানু ধ্বংসের ক্ষমতা।
ফেসবুকের নিয়ম অনুযায়ী লাইক না দিলে পরবর্তী পোস্ট আপনার টাইমলাইন এ আসবে না।তাই আমদের পেজ এর সব পোস্ট এ লাইক, কমেন্ট ও শেয়ার দিয়ে আমাদের পাশে থাকুন, তাহলেই আমরা আর ভাল পোস্ট নিয়ে হাজির হবার অনুপ্রেরণা পাব।
* খিদে বাড়ায়, রুচীর পরিবর্তণ আনে।
* কৃমি জাতীয় রোগ প্রতিরোধ করে।
* এটা পচনরোধক।
* এটা শরীরে উদ্দীপক হিসেবে কাজ করে।
* গলার সংক্রমণরোধক হিসেবে কাজ করে।
* যৌন রোগে আক্রান্ত মানুষের জন্য খুবই উপকারি।
*. দাতের ব্যাথায় দারুণ কার্যকর।
*. ক্রিয়েটিভিটি এবং সেন্টাল ফোকাস বাড়ায়।
* লবঙ্গ তেলের রয়েছে ব্যকটেরিয়া নামক জিবানু ধ্বংসের ক্ষমতা।
ফেসবুকের নিয়ম অনুযায়ী লাইক না দিলে পরবর্তী পোস্ট আপনার টাইমলাইন এ আসবে না।তাই আমদের পেজ এর সব পোস্ট এ লাইক, কমেন্ট ও শেয়ার দিয়ে আমাদের পাশে থাকুন, তাহলেই আমরা আর ভাল পোস্ট নিয়ে হাজির হবার অনুপ্রেরণা পাব।
৩ লাখ টাকা তুলে লোকাল বাসে উঠলেন।
কারণ সিএনজিতে উঠলে ছিনতাইয়ের ভয় থাকে। বাস চলা শুরু করলে কিছুদূর যাওয়ার পর এক ব্যক্তি হঠাৎ হা-হুতাশ শুরু করলো, "আমার ব্যাগ চুরি হয়েছে। ব্যাগে তিন লাখ টাকা ছিল" আশে পাশের সবাই তাকে সান্তনা দিবে। একজন হঠাৎ বলবে, "এই বাসের কেউই হয়তো নিয়েছে। সার্চ করে দেখা হোক।" ৮-১০ জন তাকে সাপোর্ট দিবে। এই ৮-১০ জন বাসের সবাইকে সার্চ করা শুরু করবে। অবশেষে আপনার কাছে ব্যাগ পাওয়া যাবে। ব্যাগের রঙ মিলবে, বাহ্যিক বর্ণনা মিলবে, টাকার পরিমাণও মিলবে। আপনাকে চোর সাব্যস্ত করে উত্তম-মধ্যম দেয়া হবে, টাকা নিয়ে তারা চলে যাবে। কমপক্ষে ৮-১০ জন এই কাজ করে একসাথে। ব্যাংক থেকেই ফলো করা শুরু করে এরা।
ব্যাংক থেকে টাকা তোলার সময় সতর্ক থাকা ভালো। সম্ভব হলে একাকী টাকা না তোলা উচিৎ।
২। খুব সকালে অথবা রাতে আপনি রাস্তা দিয়ে হাঁটছেন কিংবা রিকশায়। রাস্তা ফাঁকা। হঠাৎ একটা মোটরসাইকেল এসে টান দিয়ে ব্যাগ নিয়ে যাবে। আপনি খুব শক্ত করে ব্যাগ ধরে রেখেছেন? তাতে ফলাফল আরো মারাত্মক হবে। এক্সিডেন্ট করবেন, জীবনও চলে যেতে পারে। কয়েক মাস আগেই এক মহিলার ব্যাগ টান দিয়েছিলো মাইক্রোবাস থেকে। ব্যাগ মহিলার হাতে প্যাঁচানো ছিল। প্রায় এক কিলোমিটার তারা মহিলাকে ছ্যাচড়িয়ে নিয়ে গেছে, ততক্ষণে মহিলার মৃত্যু হয়ে গিয়েছে। তবুও তারা ব্যাগটা ছাড়েনি। আপনি হয়তো ভাবছেন আপনার কাছে তো টাকা-পয়সা নেই, আপনার ব্যাগ কেউ টান দিবে না। আপনার কাছে টাকা-পয়সা নেই এটা আপনি জানেন, তারা তো জানে না।
রিকশায় বসলে ব্যাগ দুই পায়ের ফাঁকে রাখা ভালো আর হাঁটার সময় রাস্তার পাশে যেই হাত তার বিপরীত পাশের হাতে ব্যাগ রাখবেন।
৩। আপনি গাড়িতে আছেন। মোটামুটি উপরের কোন পদ্ধতি কাজ করবে না তাই রিলাক্সে গাড়ি চালাচ্ছেন। হঠাৎ পাশ থেকে এক গাড়ি এসে ধাক্কা দিবে। রেগেমেগে আপনি গাড়ি থামিয়ে চার্জ করতে যাবেন। অপর গাড়ি থেকে ৪-৫ জন নেমে এসে উলটা আপনাকে চার্জ করবে, ক্ষতিপূরন চাইবে, টাকাপয়সা নিয়ে যাবে। না দিতে চাইলে মারধোর করবে। এই ঘটনাটি বেশী ঘটবে ফ্লাইওভারের উপর, হাইওয়েতে কিংবা ফাঁকা রাস্তায়। এই ধরনের রাস্তায় গ্যাঞ্জাম দেখলে আপনি চিল্লাচিল্লি করলেও কেউ গাড়ি থামাবে না।
এই ক্ষেত্রে গাড়ি না থামানোই ভালো। আর নয়তো আশেপাশে পুলিসের সাহায্য করার চেষ্টা করতে হবে।
তিন ক্ষেত্রেই আপনার টাকা তো যাবেই, সাথে মারধোর কিংবা আহত হওয়ার ভয় থাকে।
৪। আপনি ফ্লাইওভার দিয়ে যাচ্ছেন, সিএনজিতে।
পুলিস সিএনজি থামালো।
আপনার পকেট সার্চ করার সময় ইয়াবা পাওয়া যাবে কিংবা আপনার ব্যাগে জিহাদী বই পাওয়া যাবে। প্রথমেই হালকা মারধোর করে ভয় পাইয়ে দিবে। তারপর বাসায় ফোন দেয়ার ভয় দেখিয়ে টাকা আদায় করে নিবে। সাথে টাকাপয়সা বা দামী কিছু না থাকলে থানায় নিয়ে আটকে রেখে বাবা-মাকে ফোন দিয়ে আনাবে। তারপর টাকা-পয়সা নিবে।
পুলিশ ধরলে বাঁচার উপায় নাই। রাজনৈতিক কিংবা প্রশাসনিক পাওয়ার থাকলে ভালো। আর নয়তো চেষ্টা করবেন গোপনে কথা রেকর্ড কিংবা ভিডিও করতে।
এছাড়াও চলন্ত বাসে পকেটমার সাজিয়ে মারধোর কিংবা ব্যস্ত রাস্তায় ছিনতাইকারী সাজিয়ে মারধোর করারও ঘটনা আছে। বাঁচার জন্য সবসময় নিজের আইডি কার্ড সাথে রাখা ভালো। সব সময় সাবধানে চলা ভালো কারন সাবধানের মার নাই ।
•বেল পেটের নানা অসুখ সারাতে দারুন উপকারি। দীর্ঘমেয়াদি আমাশয়-ডায়রিয়া রোগে কাঁচা বেল নিয়মিত খেলে দ্রুত আরোগ্য লাভ করা সম্ভব ।
•বেল পেট ঠাণ্ডা রাখে। গরমের সময় পরিশ্রম করার পর বেলের সরবত খেলে ক্লান্তি ভাব দূর হয় ।
•বেলের ভিটামিন "এ" চোখের বাহ্যিক ও অভ্যন্তরীণ অঙ্গগুলোর পুষ্টি যোগায়। ফলে চোখের বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
•বেলের শাঁস পিচ্ছিল ধরনের। এমন হওয়ার কারনে এই ফল পাকস্থলীতে উপকারী পরিবেশ সৃষ্টি করে,খাবার সঠিক ভাবে হজম করতে সাহায্য করে। ফলে কোষ্ট কাঠিন্য দূর হয় ।
•বেলে থাকে প্রচুর পরিমানে ফাইবার বা আঁশ, যা মুখের ব্রণ সারাতে সাহায্য করে। যাদের পাইলস আছে, তাদের জন্য নিয়মিত বেল খাওয়া উপকারী।
•বেলে আছে ভিটামিন সি । ভিটামিন সি গ্রীষ্মকালীন বহু রোগ বালাইকে দূরে রাখে।
•জন্ডিসের সময় পাকা বেল গোল মরিচের সাথে শরবত করে খেলে উপকার পাওয়া যায় ।
•শিশুদের কানের ব্যাথা ও ইনফেকশন সারাতে বেল পাতার জুড়ি নেই। বেল পাতা ও তিলের তেল জ্বাল দিয়ে ওই তেল ড্রপার দিয়ে কানে দিলে ব্যাথা সেরে যায় ।
•নিয়মিত বেল খেলে কোলন ক্যানসার হওয়ার আশঙ্কা কমে যায় ।
•সর্দি হলে বেল পাতার রস ১ চামচ খেলে সর্দি আর জ্বর ভাব কেটে যায় ।
•কচি বেল টুকরা করে কেটে রোদে শুকিয়ে নিলে তাকে বেলশুট বলে। যাদের আলসার আছে তারা বেলশুটের সাথে পরিমান মতো বার্লি মিশিয়ে রান্না করে নিয়মিত খেলে আলসার দ্রুত সেরে যায়।
পোষ্ট টা কেমন লেগেছে কমেন্টে জানাবেন ।
✔✔মানুষের জীবনের ৯ টা ভালো মুহূর্তঃ
☞ যখন আপনি কাউকে ভালোবেসে ফেলেন।
☞ যখন আপনি শেষ পরীক্ষাটা দিয়ে আসেন।
☞ যখন আপনি সকালে ঘুম থেকে উঠেন আর
দেখেন আরো কিছুক্ষন ঘুমানোর সময় আছে।
☞ যখন আপনি কারো ফোন পান আর সেই ফোন এ
কেউ বলে- আজকে ক্লাস হবে না।
☞ যখন আপনি আপনার কোনো পুরাতন ফ্রেন্ড কে
খুজে পান আর দেখেন যে তারা একটুও বদলায়
নাই।
☞ যখন আপনি একা থাকেন তখন ভালবাসার
মানুষ টি মেসেজ দিলে।
☞ যখন বৃষ্টির ভিতর রাস্তায় দাড়ায় ভেজেন।
☞ যখন প্রিয় মানুষটির সাথে ফোন এ কথা
বলেন আর আয়নার সামনে দাড়িয়ে নিজেকে
দেখেন।
☞ যখন আপনি এই স্ট্যাটাসটি পড়েন আর
আপনার জীবনের ভালো মুহূর্তের কথা গুলো মনে
পড়ে। ভাল লাগলে লাইক, কমেন্ট ও শেয়ার করে
পরবর্তী পোস্টের জন্য অপেক্ষাতে থাকুন।
☞ যখন আপনি কাউকে ভালোবেসে ফেলেন।
☞ যখন আপনি শেষ পরীক্ষাটা দিয়ে আসেন।
☞ যখন আপনি সকালে ঘুম থেকে উঠেন আর
দেখেন আরো কিছুক্ষন ঘুমানোর সময় আছে।
☞ যখন আপনি কারো ফোন পান আর সেই ফোন এ
কেউ বলে- আজকে ক্লাস হবে না।
☞ যখন আপনি আপনার কোনো পুরাতন ফ্রেন্ড কে
খুজে পান আর দেখেন যে তারা একটুও বদলায়
নাই।
☞ যখন আপনি একা থাকেন তখন ভালবাসার
মানুষ টি মেসেজ দিলে।
☞ যখন বৃষ্টির ভিতর রাস্তায় দাড়ায় ভেজেন।
☞ যখন প্রিয় মানুষটির সাথে ফোন এ কথা
বলেন আর আয়নার সামনে দাড়িয়ে নিজেকে
দেখেন।
☞ যখন আপনি এই স্ট্যাটাসটি পড়েন আর
আপনার জীবনের ভালো মুহূর্তের কথা গুলো মনে
পড়ে। ভাল লাগলে লাইক, কমেন্ট ও শেয়ার করে
পরবর্তী পোস্টের জন্য অপেক্ষাতে থাকুন।
প্রায় প্রত্যেক সকালেই ঘুম ভাঙ্গার পর মনে হয় আরো একটু ঘুমিয়ে নেই। আরেকটু দেরিতে সকাল হলেই পারতো। তবে, সময় তার নিয়মেই বহমান। সকাল হলে বিছানা ছাড়তেই হবে। ঘুম থেকে ওঠার পরও নানা কার্যক্রম চলতে থাকে। জানেন কি, ঘুম থেকে ওঠার পরে কী কী করা উচিত নয়? এখনই জেনে নিন কী কী কাজ না করা ভালো।
১. অ্যালার্ম বন্ধ করে আবার শোবেন না। এতে শরীর আবার গভীর ঘুমের দিকে হেলে পড়ে। তবে, কাজের জন্য পর্যাপ্ত ঘুম অনেক সময় সম্ভব হয় না। এ কারণে, ঘুম থেকে উঠেও ঘুম-ঘুম ভাব যেতে চায় না।
২. ঘুম থেকে উঠে বিছানায় কুঁকড়ে শুয়ে না থেকে শরীরের আড়মোড়া ভাঙুন। এতে শরীরে আনন্দের ভাব সঞ্চারিত হয়।
৩. ঘুম থেকে উঠেই কফি বা চা নেবেন না। যদি খেতেই হয় তাহলে সকাল সাড়ে ৯টার পর খান।
৪. ঘুম থেকে উঠেই নিজের মোবাইলটি ঘাঁটাঘাঁটি করবেন না। এতে জীবনের সমস্যা, অপ্রত্যাশিত উপহার বা প্রিয়জনের প্রত্যাশা- সবকিছুর আবর্তে আচমকা গিয়ে পড়তে হয়।
৫. ঘুম থেকে উঠেই বিছানা, বালিশ, চাদর ঠিকঠাক করে নিন। ফলে পুরো দিনের কাজ গুছিয়ে করবার প্রবণতা বাড়বে।
৬. দিনের কাজের জন্য যখন প্রস্তুত হচ্ছেন তখন অন্ধকারে তৈরি হবেন না। দিনের আলো আমাদের শরীরকে কাজের জন্য প্রস্তুত হতে সাহায্য করে। তাই ঘুম ভাঙার পরে দিনের আলোর মুখোমুখি হওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ।
৭. ঘুম থেকে উঠেই পুরো দিনের কাজের ভাবনায় ডুবে যাবেন না। ঘুম ভাঙার পর মস্তিষ্ককে নিজ ছন্দে চলতে দিন। সে নিজে থেকে যা ভাবার ভাবুক।
থাইরয়েড আমাদের গলায় অবস্থিত ছোট্ট একটি গ্রন্থি যা আমাদের দেহে থাইরয়েড হরমোন তৈরি করে। থাইরয়েড হরমোন দুই ধরণের হয়ে থাকে। একটি হলো T3(০.১%) এবং অপরটি T4(৯৯.৯%)। এই হরমোন দুটি আমাদের শরীরের অনেক গুরত্বপূর্ণ কাজ করে থাকে।
হাইপোথালামাস, পিটুইটারি ও থাইরয়েড গ্রন্থি এই তিনটির যে কোন একটিতে সমস্যা থাকলে, শরীরে থাইরয়েড হরমোনের পরিমাণের তারতম্য ঘটে। এছাড়া আয়োডিন এর অভাব হলেও থাইরয়েড হরমোনের পরিমান কমে যায়।
যদি শরীরে থাইরয়েড হরমোনের পরিমাণ কমে যায় তবে তাকে বলে “হাইপোথাইরয়েডিসম” আর যদি বেড়ে যায়, তাকে বলে “হাইপারথাইরয়েডিসম”। এই দুটোই শরীরের জন্য বেশ ক্ষতিকর। সঠিক সময়ে চিকিৎসা না হলে থাইরয়েডের সমস্যায় মৃত্যু পর্যন্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। চলুন তবে দেখে নেয়া যাক থাইরয়েড সমস্যা প্রকাশ করে যে লক্ষণগুলো।
## হাইপারথাইরয়েডিসম অর্থাৎ থাইরয়েড হরমোনের পরিমাণ কম হলে এর লক্ষন সমূহ
* অতিরিক্ত ঘাম হওয়া শুরু হয়।
* রোগী একেবারেই গরম সহ্য করতে পারেন না।
* হাত ও পায়ে হালকা কাঁপুনি অনুভব করা। অর্থাৎ কোনো কিছু করতে গেলে বা ধরতে গেলে হাত কাঁপা।
* কোনো কাজ বা সিদ্ধান্ত নিতে গেলে অতিরিক্ত নার্ভাস বোধ করা।
* সব সময় মেজাজ প্রচণ্ড খারাপ থাকা এবং খিটখিটে হয়ে যাওয়া।
* সাধারণের তুলনায় হার্টবিট বেশি মাত্রায় বেড়ে যাওয়া।
* হঠাৎ করে কোন কারন ছাড়াই ওজন কমতে শুরু করা।
* অল্প পরিশ্রমে ক্লান্ত হয়ে যাওয়া ও দুর্বলতা অনুভব করা।
* কাজেকর্মে মনোযোগী হতে না পারা বা একদিকে মনোনিবেশ করতে না পারা।
* চোখ বড় বড় হয়ে যাওয়া।
* ঘুম অনেক কম হওয়া ও অনিদ্রার সমসায় ভোগা।
## হাইপোথাইরয়েডিসম অর্থাৎ থাইরয়েড হরমোনের পরিমাণ বেশি হলে এর লক্ষন সমূহ:
* অল্প পরিশ্রমে ক্লান্ত হয়ে যাওয়া ও সব সময় দুর্বলতা অনুভব করা।
* স্মৃতিশক্তি অনেক কমে যাওয়া এবং কোনো কিছু মনে করতে না পারা।
* একেবারেই ঠান্ডা সহ্য করতে না পারা।
* ত্বক একেবারে বিবর্ন ও শুস্ক রুক্ষ হয়ে যাওয়া।
* মাংসপেশি এবং জয়েন্ট গুলোতে জড়তা বা ব্যাথা অনুভব করা।
* বিষণ্ণতায় ভোগা।
* চুল পাতলা হয়ে যাওয়া এবং মাত্রাতিরিক্ত আগা ফাটা ও চুল পরে যাওয়া।
* নখে ফাটা দাগ পরা।
* সাধারণ হাঁটাচলায় কষ্ট হওয়া।
* হঠাৎ করে কোনো কারণ ছাড়াই ওজন বেড়ে যাওয়া।
ব্রণ ত্বকের জন্য একটি মারাত্মক সমস্যা। ব্রণ ত্বক থেকে দূর হলেও তা আবার বারবারই ফিরে আসে। সাধারণত তৈলাক্ত ত্বকে ব্রণ বেশি হয়ে খাকে। আবার যাদের মাথায় খুশকির সমস্যা রয়েছে, তাদেরও ব্রণ সমস্যা হয়। এছাড়া ময়লা-ধুলাবালি, প্রসাধনীর ব্যবহার ও অপর্যাপ্ত ঘুম তো রয়েছেই। এই সমস্যার পুরোপুরি সমাধান চাইলে নিমপাতার বিকল্প নেই। মাত্র সাতদিনে নিমপাতা ব্যবহারে ত্বকের ব্রণ একেবারেই দূর করা যায়।
খুব সহজে ব্রণ দূর করতে কীভাবে ত্বকে নিমপাতা ব্যবহার করবেন সে সম্বন্ধে তিন ধারণা দেওয়া হয়েছে
নিম তেল
একটি ছোট পাত্রে নিমপাতার তেল নিয়ে হালকা গরম করুন। এবার এই তেল দিয়ে রাতে ঘুমানোর আগে প্রতিদিন ম্যাসাজ করুন। পুরো রাত এভাবে রেখে দিন। সকালে ভালো ভাবে মুখ ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন অনেক দ্রুত আপনার মুখের ব্রণ দূর হয়ে যাবে।
নিমপাতা ও দারুচিনি গুঁড়ো
দুই টেবিল চামচ নিমপাতা বাটার সঙ্গে এক চা চামচ দারুচিনি গুঁড়োর মিশিয়ে মুখে লাগান। ১৫ মিনিট পর মুখ ভালো করে ধুয়ে ফেলুন।
নিমপাতা ও হলুদ গুঁড়ো
যদি আপনার মুখে ব্রণ বেশি থাকে, তাহলে নিমপাতা বাটার সঙ্গে হালকা পরিমাণ হলুদ গুঁড়ো মিশিয়ে মুখে লাগান। নিমপাতার মতো হলুদের গুঁড়োও মুখে অ্যান্টিসেপটিকের কাজ করে। এই প্যাক ব্রণের জীবাণু পুরোপুরি ধ্বংস করে।
অনেকেই আছেন যারা নিজের ওজন স্বল্পতা নিয়ে সমস্যায় ভুগছেন। অনেক চেষ্টার পরেও কোন ভাবেই নিজের ওজন বাড়াতে পারছেন না অনেকেই।
বন্ধুবান্ধব ও আত্মীয়স্বজনের পরামর্শে এটা-ওটা খেয়েও কোনো লাভ হচ্ছে না। হাজার চেষ্টার পরেও ওজন যা ছিলো তাই আছে। আসুন জেনে নেয়া যাক ওজন বৃদ্ধি করার কিছু কার্যকরী উপায় সম্পর্কে।
*যারা ওজন স্বল্পতায় ভুগছেন তারা সারাদিনই অল্প অল্প করে খেতে থাকুন। দিনে কমপক্ষে তিনবার পেট ভরে খান এবং সারাদিনই কিছুক্ষন পর পর এটা ওটা খেতে থাকুন।
*ওজন বাড়াতে চাইলে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন জাতীয় খাবার খাওয়া উচিত। প্রতিদিন দুইটা করে ডিম খান সকালের নাস্তায়। এছাড়াও সারাদিন পনির জাতীয় খাবার খেতে পারেন বেশি করে।
*প্রচুর পরিমাণে কলা খান। একটি কলায় প্রায় ১০০ ক্যালোরি থাকে। তাই দিনে অন্তত ৩টি কলা খাওয়ার চেষ্টা করুন।
*ভাত কিংবা অন্য কোনো খাবার খাওয়ার ঠিক পর পরই চা/কফি খাওয়ার অভ্যাস ত্যাগ করুন।
*খাবার ঠিক মত চিবিয়ে খাওয়ার অভ্যাস করুন। তাহলে খাবার ঠিক মত হজম হবে এবং শরীরে পুষ্টি উপাদান পৌঁছাবে ঠিক মত।
*প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটার অভ্যাস করুন।
*প্রচুর পানি পান করুন। দিনে কমপক্ষে ৮ গ্লাস পানি খাবেন।
যে রোগটি আপনাকে তিলে তিলে শেষ করে দেবে সেটি কি মরণঘাতী ক্যান্সার আর এইডসের চেয়ে কম! কিডনি, চোখ থেকে শুরু করে শরীরের কোনো অংশই বাদ থাকে না ডায়াবেটিসের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে। অথচ এই গুপ্তঘাতক রোগটি নিরাময়ের ব্যবস্থা আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানে নেই। তবে কি ডায়াবেটিস মানেই জীবন শেষ? নাহ, প্রকৃতিতে লুকিয়ে আছে সব সমস্যার সমাধান। শুধু চিনে নেওয়ার দায়িত্ব আপনার।
চীনে খুঁজে পাওয়া গেছে গায়নুরা প্রোকম্বেন্স (Gynura Procumbens) নামক একটি গাছ। যার ওষুধিগুণ ইতোমধ্যে সারাবিশ্বে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। গাছটির পাতা ডায়াবেটিস ও ব্লাড প্রেশার সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে রাখে।
আমেরিকা, সিঙ্গাপুর, চীন, মালয়েশিয়া, দুবাই, ইন্ডিয়া, থাইল্যান্ড পেরিয়ে বাংলাদেশেও এসেছে গাছটি। বাণিজ্যিকভাবে গাছটি বাংলাদেশে আমদানি ও বিক্রিতে কাজ করছে অনুভব ফাউন্ডেশন।
গাছ পরিচিতি
বোটানিক্যাল নাম : Gynura Procumbens
উৎপত্তিস্থল : চীন। একে Dibetics, HTN and Elevated levels of cholesterol and triglycerides এর জন্য Wonder Herb বলে মনে করা হয়।
উপকারিতা
গাছটির ২ টি পাতা প্রতিদিন সকালে খালি পেটে সেবনে শুধু সুগার ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণই নয় তরতাজা রাখে কিডনি ও লিভার এবং রোধ করে ব্লাড প্রেশার। এই গাছের রস ও পাতার গুঁড়া চায়ের মতো সেবনে ডায়াবেটিস ও প্রেশার থাকে সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে। সুগার স্বাভাবিক মাত্রার তুলনায় আরো কমিয়ে হাইপোগ্লাইসেমিয়ার বিপদ ডেকে আনে না।
ব্যবহারবিধি
যাদের ডায়াবেটিস, প্রেশার ও কোলেস্টেরল আছে, তাদের প্রতিদিন সকালে খালি পেটে ২টি পাতা ও রাতে শোবার আগে ২টি পাতা সেবন করতে হবে।
এই গাছের পাতা খেয়ে উপকৃত হয়ে মেজর হোসাইন মুহাম্মদ জাকির গণমাধ্যমকে বলেছেন, ‘এটা খুব চমৎকার কাজ করে। সাত বছর আগে আমার ডায়াবেটিস ১১ ধরা পড়ে। সুইজারল্যান্ড থেকে এই গাছটি পাবার পর আমি আর কখনো ওষুধ গ্রহণ করিনি।’
তিনি আরো বলেন, ‘এটা খেয়ে আমার ডায়াবেটিস সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে। আমি এখন কোনো বাধা নিষেধ মানি না, জীবন ভালোভাবে উপভোগ করছি। আমার পরিবারের বয়স্ক সদস্যরাও ইনসুলিন নেওয়া বন্ধ করেছেন। এই গাছের পাতা হার্টের রোগেও ভালো কাজ করে।’
চোখের সমস্যার জন্য যে কাজগুলি দায়ি তা আমাদের জানা থাকা দরকার। কেননা চোখ মানুষের জীবনে অমূল্য সম্পদ। তাই এ অমূ্ল্য সম্পদ তথা চোখের দৃষ্টি ভালো রাখতে চাইলে যে বিষয়গুলো এড়িয়ে চলা ভাল-
১. দীর্ঘ সময় ধরে কম্পিউটার স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকলে চোখজোড়া ক্লান্ত হয়ে পড়ে। তাই কিছুক্ষণ পর পরই চোখের পলক ফেলুন। অন্তত ১০ সেকেন্ড পরপর। চোখের পলক ফেললে চোখ ভেজা থাকে। এ ছাড়া কিছুক্ষণ পরপর স্ক্রিন থেকে চোখ সরিয়ে এদিক-সেদিকেও তাকান।
২. সবুজ শাক-সবজি সার্বিকভাবে স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। বিশেষ করে চোখের জন্য তা খুব দরকারি। শুধু সবুজ পাতাবহুল শাক-সবজিই নয় সাথে গাজর এবং তৈলাক্ত মাছও চোখের জন্য অনেক উপকারী।
৩. ধূমপানের কারণে দেহের অসংখ্য স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি হয়। এর মধ্যে চোখের স্বাস্থ্য একটি। এর ফলে চোখে মাংসপেশির ক্ষয়ের মতো ঘটনাও ঘটতে পারে। এটি যুক্তরাজ্যের মানুষদের চোখ হারানোর কারণগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড় একটি কারণ বলে মনে করা হয়।
৪. অনেকে চোখে সুরমা ব্যবহার করে থাকে। আবার অনেকে চোখে মেকআপও ব্যবহার করে। কিন্তু বিছানায় যাওয়ার আগে যদি আপনি চোখ থেকে সেগুলো তুলে না ফেলেন তাহলে আপনার চোখে গুরুতর অস্বস্তি দেখা দিতে পারে। তাছাড়া রোদে বের হওয়ার সময় চোখকে সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি থেকে রক্ষার জন্য সানগ্লাস করুন। কেননা সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মির ফলে চোখ ছানি পড়ে এবং রেটিনায় রোগ সৃষ্টি হয়।
সাধারণত পুরুষদের অনেক ধরণের রোগই হয়ে থাকে। তবে এর মধ্যে কিছু রোগ আছে, যা পুরুষ স্বাস্থ্যে মারাত্মক ভাবে আঘাত আনে। তবে যত বড় রোগই হোক না কেনো। এর সমাধান অবশ্যই রয়েছে। দীর্ঘ, সুস্থ জীবনের জন্য জানা কয়েকটি স্বাস্থ্য ঝুকি সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।
***হৃদরোগ
পুরুষদের প্রধান ঝুকি সম্পূর্ণ রোগ গুলোর মধ্যে একটি। যার কারনে প্রতি বছর বহু পুরুষ মারা যাছে। হৃদরোগ প্রতীকারের জন্য পুরুষদের সব সময় সচেষ্ট থাকতে হবে। নিম্নে কয়েকটি প্রতিকারকঃ
১. হৃদরোগের বিশেষ একটি কারণ ধূমপান। তাই প্রথমত ধূমপান পরিহার করতে হবে।
২. পুরুষদের খাদ্যের প্রতি বেশি অনীহা থাকে। তাই নিয়মিত সঠিক সময়ে খাদ্য গ্রহণ করতে হবে। সব সময় পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে।
৩. অনেক বেশি পরিমাণের পুরুষদের ডায়াবেটিস সমস্যা থেকে থাকে। তাই অবশ্যই তা নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।
৪. নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম করতে হবে এবং আনন্দপূর্ণ কাজ করতে হবে।
৫. শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। প্রয়োজনে ব্যায়াম করতে হবে।
***ক্যানসার
ক্যানসার পুরুষদের জীবন নাশের প্রধান রোগ গুলোর মধ্যে একটি। পুরুষের মধ্যে ক্যানসারেরকারণে যাদের মৃত্যু হয়, শীর্ষে রয়েছে ফুসফুসের ক্যানসার। আমেরিকান ক্যানসার সোসাইটির অভিমত: এর কারণ হলো ধূমপান। এরপর রয়েছে প্রোস্টেট ক্যানসার ও কোলেস্টেরল ক্যানসার।
**ক্যানসার প্রতিরোধ করতে হলে—
১.ফল ও শাকসবজিসমৃদ্ধ স্বাস্থ্যকর আহার করতে হবে।
২.স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখতে হবে।
৩.মদ্যপান বর্জন করতে হবে।
৪.ধূমপান করা যাবে না। তামাকপাতা, জর্দা, গুল চিবানো যাবে না।
৫.দৈনন্দিন জীবনে শরীরচর্চা থাকতেই হবে।
৬.পাশে কেউ ধূমপান করলে দূরে সরে যেতে হবে।
৭.কড়া রোদে বেশিক্ষণ থাকা ঠিক নয়। ছাতা ও এড়িয়ে যেতে হবে চর্বিবহুল খাবার।
৮.ক্যানসার জনক বস্তু অর্থাৎ কার্সিনোজেন যেমন, রেড়ন, এসবেসটস বিকিরণ ও বায়ুদূষণের মুখোমুখি যাতে না হতে হয়, সে রকম ব্যবস্থা করা।
***কিডনির রোগ
ডায়াবেটিস বা উচ্চরক্তচাপের প্রথম জটিলতা হলো কিডনি বিকল হওয়া। ডায়াবেটিস ও উচ্চরক্তচাপ থাকলে চিকিৎসকের চিকিৎসা ও পরামর্শ নিতে হবে।
১.স্বাস্থ্যকর আহার।
২.নুন কম খেতে হবে।
৩.ওজন বেশি থাকলে ওজন ঝরানো।
৪.প্রতিদিন ব্যায়াম
৫.ব্যবস্থাপত্র অনুযায়ী ওষুধ।
***আত্মহত্যা
পুরুষের স্বাস্থ্যঝুঁকির মধ্যে বড় একটি হলো আত্মহত্যা। অনেক দেশে, সমাজে পুরুষের মধ্যে আত্মহত্যার কারণ হলো বিষণ্ন্নতা। মন বিষণ্ন মনে হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া ভালো। চিকিৎসা তো রয়েছেই। নিজের সর্বনাশ করা কেন? যতই প্রতিকূল অবস্থাই হোক, যত বিপদই হোক, একে অতিক্রম করাই তো মানুষের কাজ ।
আসছে শীত। ঠাণ্ডায় থায়রয়েড গ্রন্থির (টনসিল) ব্যথা বা ফোলা জনিত সমস্যা কারও কাছেই বিশেষ অপরিচিত নয়। প্রতি বাড়িতেই কোনও না কোনও মানুষ থায়রয়েডের বা টনসিলের সমস্যায় ভোগেন। এর থেকেই দেখা দেয় গুরুতর সব অসুখ।
সন্তান ধারণের ক্ষেত্রেও বড় বাঁধা হয়ে দাঁডায় থায়রয়েড। সমস্যা থাকলে খাওয়া দাওয়া, জীবনযাপন কড়া নিয়মে বেঁধে দেন চিকিৎসকরা। তাই শীতের শুরুতে জেনে নিন থায়রয়েড বা টনসিলের সমস্যায় কী খাবেন, কী খাবেন না।
চিকিৎসকদের পরামর্শ মতে, থায়রয়েড গ্রন্থির কার্যকারিতা বাড়াতে শরীরে জিঙ্ক, আয়োডিন, অ্যালগি, কপার ও আয়রনের পরিমাণ বাড়ানো প্রয়োজন।
কোন খাবার এড়িয়ে চলবেন-
বাঁধাকপি, ফুলকপি, ব্রকোলি, ছোলা জাতীয় খবার থায়রয়েড বাড়ায়। এছাড়াও সরিষা, মুলা, মিষ্টি আলু, চিনা বাদাম এড়িয়ে চলাই ভালো। থায়রয়েড বেড়ে গেলে দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার যেমন পনির, চিজ ডায়েট থেকে বাদ দিন। চিনি, রান্না করা গাজর, পাকা কলা, শুকনো ফল, মধু, ময়দার রুটি, সাদা ভাত, আলু, সাদা পাস্ত, মিষ্টি শরীরে কার্বহাইড্রেটের মাত্রা বাড়ায়। থায়রয়েড থাকলে এগুলোও কম খান।
কোন খাবার খাবেন-
কপার এবং আয়রন দুটোই থায়রডের মোকাবিলা করতে জরুরি। টাটকা মাংস, ওয়েস্টার, কাজু, গমের আটা, কোকোতে প্রচুর পরিমাণে কপার রয়েছে। সবুজ শাকসবজি, বিন, আঁশওয়ালা মাছ, সামুদ্রিক মাছ, পোলট্রির ডিমে রয়েছে আয়রন।
সেই সঙ্গেই ভিটামিন সি ব্যালান্স করতে লেবু, টমেটো, ক্যাপসিকাম খান। আগে নারকেল বা নারকেলের দুধ থায়রয়েডের আদর্শ হিসেবে ব্যবহৃত হতো। তবে থায়রয়েড বশে রাখতে স্ট্রেস কমানোর প্রয়োজন রয়েছে। তাই থায়রয়েড কমাতে মাথা ঠান্ডা রাখা জরুরি।
গুণের ভাণ্ডার ধনিয়া পাতা!
– ধনিয়া পাতা দেহের খারাপ কোলেস্টোরল (এলডিএল) এর মাত্রা কমায় এবং দেহের জন্য উপকারী ভালো কলেস্টোরল (এইচডিএল) এর মাত্রা বাড়ায়।
– ধনিয়া পাতা হজম শক্তি বৃদ্ধিতে কাজ করে এবং আমাদের পাকস্থলী পরিষ্কার রাখে।
– ডায়বেটিসের রোগীদের জন্য ধনিয়া পাতা অনেক বেশি কার্যকরী। এটি ইনসুলিনের ভারসাম্য বজায় রাখে এবং রক্তের সুগারের মাত্রা কমায়।
– ধনিয়া পাতার ফ্যাট স্যলুবল ভিটামিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ভিটামিন এ ফুসফুস এবং পাকস্থলীর ক্যান্সার প্রতিরোধে কাজ করে।
– ধনিয়া পাতায় রয়েছে অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান যা বাতের ব্যথা সহ হাড় এবং জয়েন্টের ব্যথা উপশমে কাজ করে।
– স্মৃতিশক্তি প্রখর এবং মস্তিস্কের নার্ভ সচল রাখতে সাহায্য করে ধনিয়া পাতা।
– ধনিয়া পাতায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন যা রক্তস্বল্পতা দূর করতে সহায়তা করে।
– ধনিয়া পাতার ভিটামিন কে অ্যালঝেইমার রোগের চিকিৎসায় বেশ কার্যকরী।
– ধনিয়া পাতা দেহের খারাপ কোলেস্টোরল (এলডিএল) এর মাত্রা কমায় এবং দেহের জন্য উপকারী ভালো কলেস্টোরল (এইচডিএল) এর মাত্রা বাড়ায়।
– ধনিয়া পাতা হজম শক্তি বৃদ্ধিতে কাজ করে এবং আমাদের পাকস্থলী পরিষ্কার রাখে।
– ডায়বেটিসের রোগীদের জন্য ধনিয়া পাতা অনেক বেশি কার্যকরী। এটি ইনসুলিনের ভারসাম্য বজায় রাখে এবং রক্তের সুগারের মাত্রা কমায়।
– ধনিয়া পাতার ফ্যাট স্যলুবল ভিটামিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ভিটামিন এ ফুসফুস এবং পাকস্থলীর ক্যান্সার প্রতিরোধে কাজ করে।
– ধনিয়া পাতায় রয়েছে অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান যা বাতের ব্যথা সহ হাড় এবং জয়েন্টের ব্যথা উপশমে কাজ করে।
– স্মৃতিশক্তি প্রখর এবং মস্তিস্কের নার্ভ সচল রাখতে সাহায্য করে ধনিয়া পাতা।
– ধনিয়া পাতায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন যা রক্তস্বল্পতা দূর করতে সহায়তা করে।
– ধনিয়া পাতার ভিটামিন কে অ্যালঝেইমার রোগের চিকিৎসায় বেশ কার্যকরী।
মস্তিষ্ক সম্পর্কে যে ১০ টি কথা আমরা জানি না
এই যে মস্তিষ্কটা, আপনার সকল জীবন যার উপরে নির্ভরশীল। এই মস্তিষ্কটা সম্পর্কে কতটুকুই বা জানেন আপনি? বেশিরভাগ মানুষই নিজের মস্তিষ্ক সম্পর্কে খুব বেশি জ্ঞান রাখেন না। আসুন, আজ জানা যাক মস্তিষ্ক সম্পর্কে এমন ১০টি চমকপ্রদ তথ্য যা আপনি জানতেন না আগে!
১. প্রতিটি প্রাপ্তবয়ষ্ক মানুষের মস্তিষ্কের ওজন আনুমানিকভাবে ৩ পাউন্ড।
২. প্রতিটি মানুষের মস্তিষ্কে ৭৫ শতাংশই পানি।
৩. প্রতিটি নতুন জন্মগ্রহণ করা শিশুর মস্তিষ্কের ওজন গড়ে ৩৫০-৪০০ গ্রাম।
৪.সাম্প্রতিক এক গবেষণায় জানা যায় প্রতিটি মানুষের মস্তিষ্ক গড়ে ৮৬ বিলিয়ন নিউরন দিয়ে তৈরি।
৫. এছাড়া মস্তিষ্কে নিউরন থাকে ১০ শতাংশ এবং ৯০ শতাংশই রয়েছে গ্লিয়াল কোষ। মস্তিষ্কে গ্লিয়াল কোষ মোটামুটিভাবে নিউরনগুলোকে একসাথে আঠার মত লাগিয়ে রাখতে সহায়তা করে। এছাড়াও এটি বাড়তি নিউরোট্রান্সমিটার পরিশোধনে এবং সাইন্যাপটিক বৃদ্ধিতে সহায়তা করে থাকে।
৬. মস্তিষ্ক নিউরনের সাথে জীবনের সম্পর্ক তৈরি করে থাকে। আগে মনে করা হত যে মস্তিষ্ক মোটামুটিভাবেই ছোটবেলাতেই প্রতিস্থাপিত হয়ে থাকে। কিন্তু বিজ্ঞানীরা এই ভ্রান্ত ধারণার পরিবর্তন করেন। তারা বলেন যে মস্তিষ্ক সবসময় পরিবর্তনশীল এবং কখনই এটি এর পরিবর্তন হওয়া বন্ধ করে দেয় না।
৭. ছোট ছোট ছেলেমেয়ে এবং প্রাপ্তবয়স্করা অর্থাৎ ১-৪৪ বছরের যেকোনো ব্যক্তি যদি মাথায় আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে থাকেন তবে এ থেকে বড় ধরনের অক্ষমতা এমনকি মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।
৮. যেকোনো ধরনের আঘাত যেমন মোটর সাইকেল থেকে পড়ে যাওয়া, বিপর্যয় বা যেকোনো মানসিক নিপীড়ন মস্তিষ্কে বড় ধরনের আঘাত আনতে পারে।
৯. বিগত ৫০০০ বছর থেকে মানুষের মস্তিষ্কের আকারে ৯ কিউবিক ইঞ্চি পর্যন্ত ছোট হয়ে এসেছে।
১০. স্বাভাবিকভাবে মস্তিষ্ক পরিচালনায় পর্যাপ্ত পরিমাণে শক্তির প্রয়োজন। যদিও এটা শরীরের ওজন থেকে শতকরা ২ শতাংশ ব্যবহার করে থাকে তবুও মস্তিষ্ক পরিচালনার জন্য শরীরের ২০ শতাংশ অক্সিজেন এবং ২৫ শতাংশ গ্লুকোজের প্রয়োজন হয়।
এই যে মস্তিষ্কটা, আপনার সকল জীবন যার উপরে নির্ভরশীল। এই মস্তিষ্কটা সম্পর্কে কতটুকুই বা জানেন আপনি? বেশিরভাগ মানুষই নিজের মস্তিষ্ক সম্পর্কে খুব বেশি জ্ঞান রাখেন না। আসুন, আজ জানা যাক মস্তিষ্ক সম্পর্কে এমন ১০টি চমকপ্রদ তথ্য যা আপনি জানতেন না আগে!
১. প্রতিটি প্রাপ্তবয়ষ্ক মানুষের মস্তিষ্কের ওজন আনুমানিকভাবে ৩ পাউন্ড।
২. প্রতিটি মানুষের মস্তিষ্কে ৭৫ শতাংশই পানি।
৩. প্রতিটি নতুন জন্মগ্রহণ করা শিশুর মস্তিষ্কের ওজন গড়ে ৩৫০-৪০০ গ্রাম।
৪.সাম্প্রতিক এক গবেষণায় জানা যায় প্রতিটি মানুষের মস্তিষ্ক গড়ে ৮৬ বিলিয়ন নিউরন দিয়ে তৈরি।
৫. এছাড়া মস্তিষ্কে নিউরন থাকে ১০ শতাংশ এবং ৯০ শতাংশই রয়েছে গ্লিয়াল কোষ। মস্তিষ্কে গ্লিয়াল কোষ মোটামুটিভাবে নিউরনগুলোকে একসাথে আঠার মত লাগিয়ে রাখতে সহায়তা করে। এছাড়াও এটি বাড়তি নিউরোট্রান্সমিটার পরিশোধনে এবং সাইন্যাপটিক বৃদ্ধিতে সহায়তা করে থাকে।
৬. মস্তিষ্ক নিউরনের সাথে জীবনের সম্পর্ক তৈরি করে থাকে। আগে মনে করা হত যে মস্তিষ্ক মোটামুটিভাবেই ছোটবেলাতেই প্রতিস্থাপিত হয়ে থাকে। কিন্তু বিজ্ঞানীরা এই ভ্রান্ত ধারণার পরিবর্তন করেন। তারা বলেন যে মস্তিষ্ক সবসময় পরিবর্তনশীল এবং কখনই এটি এর পরিবর্তন হওয়া বন্ধ করে দেয় না।
৭. ছোট ছোট ছেলেমেয়ে এবং প্রাপ্তবয়স্করা অর্থাৎ ১-৪৪ বছরের যেকোনো ব্যক্তি যদি মাথায় আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে থাকেন তবে এ থেকে বড় ধরনের অক্ষমতা এমনকি মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।
৮. যেকোনো ধরনের আঘাত যেমন মোটর সাইকেল থেকে পড়ে যাওয়া, বিপর্যয় বা যেকোনো মানসিক নিপীড়ন মস্তিষ্কে বড় ধরনের আঘাত আনতে পারে।
৯. বিগত ৫০০০ বছর থেকে মানুষের মস্তিষ্কের আকারে ৯ কিউবিক ইঞ্চি পর্যন্ত ছোট হয়ে এসেছে।
১০. স্বাভাবিকভাবে মস্তিষ্ক পরিচালনায় পর্যাপ্ত পরিমাণে শক্তির প্রয়োজন। যদিও এটা শরীরের ওজন থেকে শতকরা ২ শতাংশ ব্যবহার করে থাকে তবুও মস্তিষ্ক পরিচালনার জন্য শরীরের ২০ শতাংশ অক্সিজেন এবং ২৫ শতাংশ গ্লুকোজের প্রয়োজন হয়।
জেনে নিন দ্রুত চুল বাড়ার পদ্ধতি !
'
চুল বৃদ্ধির জন্য একটি ঘরোয়া তেল ঠিক এই কাজটিই করে। এই ভেষজ তেলের প্রধান উপাদানগুলো হল- জবা ফুল, জবা ফুলের পাতা, নারকেল তেল, কারিপাতা, সর্ষের তেল, জলপাইয়ের তেল, পিয়াজের রস এবং ল্যাভেন্ডারের তেল।
বোল্ডস্কাইয়ে তথ্য মতে, চুল বৃদ্ধির জন্য এই আয়ুর্বেদীয় তেলে যে জবা ফুল আছে তা ভিটামিন এ, সি, অ্যামিনো অ্যাসিড এবং আলফা-হাইড্রক্সি অ্যাসিড এ সমৃদ্ধ যেটা চুল পড়া রোধ করে, চুলের বীজকোষ শক্তিশালী করে, ত্বকের ছিদ্র পরিষ্কার রাখে, রক্ত প্রবাহ উদ্দীপিত করে এবং চুল বৃদ্ধি করে। ফ্যাটি অ্যাসিড ও অত্যাবশ্যক ভিটামিনে সমৃদ্ধ নারকেল তেল মেদ থেকে ক্ষরিত রস গড়তে সাহায্য করে, মাথার ত্বকের পুষ্টি যোগায় এবং চুল পড়া রোধ করে।
চুল বৃদ্ধির এই ঘরোয়া তেলে কারিপাতা হল প্রোটিন ও বিটা ক্যারোটিনের উৎস যা চুল পাকা রোধ করে, চুলের বীজকোষ উদ্দীপিত করে এবং চুলকে তাড়াতাড়ি বাড়তে সাহায্য করে।
ভাবছেন কীভাবে এই উপাদানগুলো সাহায্য করতে পারে স্বাভাবিকভাবে সাত দিনের মধ্যে চুল দুই ইঞ্চি বাড়াতে। আসুন চুল পড়া রোধে ও দ্রত চুল বাড়াতে ওই ভেষজ তেলের রেসিপিটি জেনে নেই।
'
প্রয়োজনীয় উপকরণ
একটি জবা ফুল, তিনটি জবা ফুলের পাতা, এক টেবিল-চামচ নারকেল তেল, কয়েকটি কারি পাতা, এক টেবিল-চামচ সর্ষের তেল, এক টেবিল-চামচ জলপাইয়ের তেল, এক টেবিল-চামচ পেঁয়াজের রস, দশ ফোঁটা ল্যাভেন্ডার তেল, একটি ভিটামিন ই ক্যাপসুল।
'
প্রস্তুত প্রণালী
জবা ফুল ও পাতা মিহি করে পিষে সরিয়ে রাখুন। মিক্সারে পেয়াঁজ পিষে নিয়ে তার রস ছেঁকে নিন। কম আঁচে নারকেল তেল গরম করুন। এতে কারি পাতা যোগ করুন। তাপে কারি পাতা চড়চড় করবে ও রং গাঢ় হবে। জলপাই তেলের মধ্যে পেঁয়াজের রস, সর্ষের তেল এবং ভিটামিন ই জেল যোগ করে নাড়ুন। এটি পাঁচ মিনিট অল্প আঁচে রেখে জবা ফুলের মিশ্রণটি যোগ করুন। রং পরিবর্তন হলে আঁচ নিভিয়ে দিন।
একটি বাটিতে তেলটি ঢালুন ও ঘরের স্বাভাবিক তাপমাত্রায় ঠাণ্ড করুন। একটি তুলোর বলের সাহায্যে আপনার মাথার ত্বকে ও চুলের সর্বত্র লাগিয়ে নিন। আঙুলের ডগা দিয়ে পনেরো মিনিট মালিশ করুন। তিরিশ মিনিটের জন্য একটি গরম তোয়ালে আপনার মাথায় জড়িয়ে নিন। মৃদু শ্যাম্পু দিয়ে মাথা পরিষ্কার করে নিন। এই ভেষজ তেল চুল বৃদ্ধির সঙ্গে আপনার চুলকে নরম ও রেশমি করতে সাহায্য করবে।
'
চুল বৃদ্ধির জন্য একটি ঘরোয়া তেল ঠিক এই কাজটিই করে। এই ভেষজ তেলের প্রধান উপাদানগুলো হল- জবা ফুল, জবা ফুলের পাতা, নারকেল তেল, কারিপাতা, সর্ষের তেল, জলপাইয়ের তেল, পিয়াজের রস এবং ল্যাভেন্ডারের তেল।
বোল্ডস্কাইয়ে তথ্য মতে, চুল বৃদ্ধির জন্য এই আয়ুর্বেদীয় তেলে যে জবা ফুল আছে তা ভিটামিন এ, সি, অ্যামিনো অ্যাসিড এবং আলফা-হাইড্রক্সি অ্যাসিড এ সমৃদ্ধ যেটা চুল পড়া রোধ করে, চুলের বীজকোষ শক্তিশালী করে, ত্বকের ছিদ্র পরিষ্কার রাখে, রক্ত প্রবাহ উদ্দীপিত করে এবং চুল বৃদ্ধি করে। ফ্যাটি অ্যাসিড ও অত্যাবশ্যক ভিটামিনে সমৃদ্ধ নারকেল তেল মেদ থেকে ক্ষরিত রস গড়তে সাহায্য করে, মাথার ত্বকের পুষ্টি যোগায় এবং চুল পড়া রোধ করে।
চুল বৃদ্ধির এই ঘরোয়া তেলে কারিপাতা হল প্রোটিন ও বিটা ক্যারোটিনের উৎস যা চুল পাকা রোধ করে, চুলের বীজকোষ উদ্দীপিত করে এবং চুলকে তাড়াতাড়ি বাড়তে সাহায্য করে।
ভাবছেন কীভাবে এই উপাদানগুলো সাহায্য করতে পারে স্বাভাবিকভাবে সাত দিনের মধ্যে চুল দুই ইঞ্চি বাড়াতে। আসুন চুল পড়া রোধে ও দ্রত চুল বাড়াতে ওই ভেষজ তেলের রেসিপিটি জেনে নেই।
'
প্রয়োজনীয় উপকরণ
একটি জবা ফুল, তিনটি জবা ফুলের পাতা, এক টেবিল-চামচ নারকেল তেল, কয়েকটি কারি পাতা, এক টেবিল-চামচ সর্ষের তেল, এক টেবিল-চামচ জলপাইয়ের তেল, এক টেবিল-চামচ পেঁয়াজের রস, দশ ফোঁটা ল্যাভেন্ডার তেল, একটি ভিটামিন ই ক্যাপসুল।
'
প্রস্তুত প্রণালী
জবা ফুল ও পাতা মিহি করে পিষে সরিয়ে রাখুন। মিক্সারে পেয়াঁজ পিষে নিয়ে তার রস ছেঁকে নিন। কম আঁচে নারকেল তেল গরম করুন। এতে কারি পাতা যোগ করুন। তাপে কারি পাতা চড়চড় করবে ও রং গাঢ় হবে। জলপাই তেলের মধ্যে পেঁয়াজের রস, সর্ষের তেল এবং ভিটামিন ই জেল যোগ করে নাড়ুন। এটি পাঁচ মিনিট অল্প আঁচে রেখে জবা ফুলের মিশ্রণটি যোগ করুন। রং পরিবর্তন হলে আঁচ নিভিয়ে দিন।
একটি বাটিতে তেলটি ঢালুন ও ঘরের স্বাভাবিক তাপমাত্রায় ঠাণ্ড করুন। একটি তুলোর বলের সাহায্যে আপনার মাথার ত্বকে ও চুলের সর্বত্র লাগিয়ে নিন। আঙুলের ডগা দিয়ে পনেরো মিনিট মালিশ করুন। তিরিশ মিনিটের জন্য একটি গরম তোয়ালে আপনার মাথায় জড়িয়ে নিন। মৃদু শ্যাম্পু দিয়ে মাথা পরিষ্কার করে নিন। এই ভেষজ তেল চুল বৃদ্ধির সঙ্গে আপনার চুলকে নরম ও রেশমি করতে সাহায্য করবে।
ব্রণ কেন হয়?
বয়ঃসন্ধিকালে বা বয়ঃসন্ধির পর ব্রণ নিয়ে সমস্যায় পড়তে হয়নি এমন মানুষের দেখা পাওয়া মুশকিল।
ব্রণ অনেক কারনেই হতে পারে তবে সবচেয়ে পরিচিত কারণটি হচ্ছে অপরিষ্কার ত্বক। অপরিচ্ছন্ন ময়লা জমে থাকা ত্বকে ব্রণ হয় বেশি। এছাড়াও তৈলাক্ত ত্বক ব্রণ আক্রান্ত হয়, যাদের ত্বক থেকে অতিমাত্রায় তেল বা সেবাম নিঃসৃত হয় সেসব ত্বকে ব্রণ হতে পারে। মাতৃকালীন সময়ে অনেকর ব্রণ হয় এবং যারা অতিরিক্ত কসমেটিকস বা কম দামি কসমেটিকস ব্যবহার করেন তাদের ত্বকও আক্রান্ত হতে পারে ব্রণে।
.
ব্রণ থেকে মুক্তির উপায়
– ব্রণ থেকে মুক্তির জন্য সহজ উপায়টি হচ্ছে মুখকে তৈলাক্তমুক্ত রাখা। প্রতিদিন অন্তত দু’বার ভালো মানের ক্লিনজার বা ফেস ওয়াশ দিয়ে মুখ ধুতে হবে। মুখে বেশি করে পানির ঝাপটা দিবেন।
– আপনার ত্বক স্বাভাবিক না তৈলাক্ত এটা জানা থাকা জরুরি। ক্লিনজার ব্যবহারের আগে অবশ্যই ত্বকের ধরন সম্পর্কে জেনে নিবেন।
– পানি পান সুস্থ্যতা নিশ্চিত করে। প্রতিদিন অন্তত ৮-১০ গ্লাস পানি পান করলে আপনার ত্বকে ব্রণের প্রকোপ অবশ্যই কমবে।
– ভাজা পোড়া খাবার অভ্যাস থাকলে তা বর্জন করতে হবে। পাশাপাশি তৈলাক্ত ও চর্বি জাতীয় খাবার কম খাবেন, এর পরিবর্তে মৌসুমি ফল ও শাক-সবজি বেশি করে খাবেন।
– মুখে বেশি কসমেটিকস ব্যবহার করবেন না। যদি ব্যবহার করতেই হয়, তাহলে অনুষ্ঠান থেকে ফিরে সাথে সাথে মুখ ধুয়ে ফেলবেন। মুখে কসমেটিকস বেশিক্ষণ না রাখাই ভালো।
– কসমেটিকস কেনার সময় ব্র্যান্ড এবং মেয়াদ দেখে কিনবেন। কম দামি কসমেটিকস ব্যবহারেও মুখে ব্রণ হয়। তাই একটু বেশি দাম দিয়ে হলেও চেষ্টা করবেন ভালো মানের কসমেটিকস ব্যবহার করতে।
– অনিদ্রা ও অতিরিক্ত দুশ্চিন্তার প্রভাব আমাদের শরীরেও পরে। এসময় মুখে ব্রণ হওয়াও অস্বাভাবিক নয়। তাই রাত জেগে থাকা বা অনিয়মিত লাইফ স্টাইল ও খাবার দাবার পরিহার করতে হবে। স্বাভাবিক ঘুম ও নিয়মিত খাবার খেলে ত্বকও তার স্বাভাবিক উজ্জ্বলতা ধরে রাখবে।
– ত্বকে ব্রণ হলে তা খোঁচাখোঁচি না করাই ভালো। এতে মুখে দাগ পরে যায় এবং এর কষ লেগে অন্য জায়গায়ও ব্রণ হতে পারে।
– সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি ত্বকের মারাত্মক ক্ষতি করে। অনেকের ত্বকে র্যাশ হয়ে ত্বকের স্বাভাবিক সৌন্দর্য নষ্ট হয়। তাই রোদে বের হওয়ার আগে অবশ্যই সানস্ক্রিন ক্রিম ব্যবহার করতে হবে।
সবশেষে মনে রাখতে হবে ত্বকে ময়লা জমতে দেয়া যাবে না। ত্বকের কোষগুলো অক্সিজেন গ্রহণ করে, যদি এতে ময়লা জমে তাহলে কোষগুলোতে বন্ধ হয়ে যায়, বাতাস চলাচল বাধাপ্রাপ্ত হয়ে ত্বকে ব্রণ হয়। এজন্য ত্বককে পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। পাশাপাশি দুশ্চিন্তামুক্ত থাকা, পরিমিত খাবার খাওয়া ও পর্যাপ্ত ঘুমের অভ্যাস করতে হবে।
বয়ঃসন্ধিকালে বা বয়ঃসন্ধির পর ব্রণ নিয়ে সমস্যায় পড়তে হয়নি এমন মানুষের দেখা পাওয়া মুশকিল।
ব্রণ অনেক কারনেই হতে পারে তবে সবচেয়ে পরিচিত কারণটি হচ্ছে অপরিষ্কার ত্বক। অপরিচ্ছন্ন ময়লা জমে থাকা ত্বকে ব্রণ হয় বেশি। এছাড়াও তৈলাক্ত ত্বক ব্রণ আক্রান্ত হয়, যাদের ত্বক থেকে অতিমাত্রায় তেল বা সেবাম নিঃসৃত হয় সেসব ত্বকে ব্রণ হতে পারে। মাতৃকালীন সময়ে অনেকর ব্রণ হয় এবং যারা অতিরিক্ত কসমেটিকস বা কম দামি কসমেটিকস ব্যবহার করেন তাদের ত্বকও আক্রান্ত হতে পারে ব্রণে।
.
ব্রণ থেকে মুক্তির উপায়
– ব্রণ থেকে মুক্তির জন্য সহজ উপায়টি হচ্ছে মুখকে তৈলাক্তমুক্ত রাখা। প্রতিদিন অন্তত দু’বার ভালো মানের ক্লিনজার বা ফেস ওয়াশ দিয়ে মুখ ধুতে হবে। মুখে বেশি করে পানির ঝাপটা দিবেন।
– আপনার ত্বক স্বাভাবিক না তৈলাক্ত এটা জানা থাকা জরুরি। ক্লিনজার ব্যবহারের আগে অবশ্যই ত্বকের ধরন সম্পর্কে জেনে নিবেন।
– পানি পান সুস্থ্যতা নিশ্চিত করে। প্রতিদিন অন্তত ৮-১০ গ্লাস পানি পান করলে আপনার ত্বকে ব্রণের প্রকোপ অবশ্যই কমবে।
– ভাজা পোড়া খাবার অভ্যাস থাকলে তা বর্জন করতে হবে। পাশাপাশি তৈলাক্ত ও চর্বি জাতীয় খাবার কম খাবেন, এর পরিবর্তে মৌসুমি ফল ও শাক-সবজি বেশি করে খাবেন।
– মুখে বেশি কসমেটিকস ব্যবহার করবেন না। যদি ব্যবহার করতেই হয়, তাহলে অনুষ্ঠান থেকে ফিরে সাথে সাথে মুখ ধুয়ে ফেলবেন। মুখে কসমেটিকস বেশিক্ষণ না রাখাই ভালো।
– কসমেটিকস কেনার সময় ব্র্যান্ড এবং মেয়াদ দেখে কিনবেন। কম দামি কসমেটিকস ব্যবহারেও মুখে ব্রণ হয়। তাই একটু বেশি দাম দিয়ে হলেও চেষ্টা করবেন ভালো মানের কসমেটিকস ব্যবহার করতে।
– অনিদ্রা ও অতিরিক্ত দুশ্চিন্তার প্রভাব আমাদের শরীরেও পরে। এসময় মুখে ব্রণ হওয়াও অস্বাভাবিক নয়। তাই রাত জেগে থাকা বা অনিয়মিত লাইফ স্টাইল ও খাবার দাবার পরিহার করতে হবে। স্বাভাবিক ঘুম ও নিয়মিত খাবার খেলে ত্বকও তার স্বাভাবিক উজ্জ্বলতা ধরে রাখবে।
– ত্বকে ব্রণ হলে তা খোঁচাখোঁচি না করাই ভালো। এতে মুখে দাগ পরে যায় এবং এর কষ লেগে অন্য জায়গায়ও ব্রণ হতে পারে।
– সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি ত্বকের মারাত্মক ক্ষতি করে। অনেকের ত্বকে র্যাশ হয়ে ত্বকের স্বাভাবিক সৌন্দর্য নষ্ট হয়। তাই রোদে বের হওয়ার আগে অবশ্যই সানস্ক্রিন ক্রিম ব্যবহার করতে হবে।
সবশেষে মনে রাখতে হবে ত্বকে ময়লা জমতে দেয়া যাবে না। ত্বকের কোষগুলো অক্সিজেন গ্রহণ করে, যদি এতে ময়লা জমে তাহলে কোষগুলোতে বন্ধ হয়ে যায়, বাতাস চলাচল বাধাপ্রাপ্ত হয়ে ত্বকে ব্রণ হয়। এজন্য ত্বককে পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। পাশাপাশি দুশ্চিন্তামুক্ত থাকা, পরিমিত খাবার খাওয়া ও পর্যাপ্ত ঘুমের অভ্যাস করতে হবে।
তিন মিনিটেই হলুদ দাঁত মুক্তোর মতো সাদা!
.
হলুদ দাঁত নিয়ে অনেকেই বিব্র্রত হন। এই দাঁতের কারণেই প্রাণ খুলে হাসতেও পারেন না অনেকে। বন্ধুদের সাথে বা অন্য কোথাও লজ্জায় পড়তে হয়।
নানা কারণে দাঁতে এই হলুদ দাগ দেখা দিতে পারে। দাঁতের অযত্ন, তামাক সেবন, নিয়মিত ওষুধ সেবন, পান মশলা কিংবা মদ পানের কারণে চলে যেতে পারে দাঁতের স্বাভাবিক শুভ্রতা।
তবে এমন এক উপায় আছে যে উপায়ে মাত্র ৩ মিনিটে হলুদ দাঁত হয়ে উঠবে ঝকঝকে সাদা। এই কৌশলকে কার্যকর করতে গেলে লাগবে মাত্র দুটি সাধারণ ঘরোয়া জিনিস। প্রথমটি বেকিং সোডা, এবং দ্বিতীয়টি পাতি লেবুর রস।
.
এবার জেনে নিন কী করতে হবে। একটি পাত্রে
এক চা চামচ বেকিং সোডা নিন। এবার তাতে মিশিয়ে
দিন অর্ধেক করে কাটা একটি পাতি লেবুর রস।
এবার চামচে করে মিশিয়ে নিন দুটি উপাদান।
দেখবেন, মিশ্রণটি প্রাথমিকভাবে ফেনা ফেনা আকার ধারণ করছে।
কিন্তু কিছুক্ষণ পরেই দেখবেন মিশ্রণটির
আকার হয়েছে একটি ঘন তরলের মতো।
এবার এই তরল আঙুলে করে তুলে দাঁতের উপরে লাগিয়ে দিন।
মনে রাখবেন, দাঁত মাজার মতো করে দাঁতে মিশ্রণটি ঘষার প্রয়োজন নেই। মিশ্রণটি শুধু লাগিয়ে রাখুন দাঁতের উপরে।
তিন মিনিট পরে কুলকুচি করে মুখ ধুয়ে ফেলুন।
এবার তাকান আয়নার দিকে। দেখবেন, আপনার
হলুদ দাঁত সাদা হয়ে গেছে।
দাঁত সাদা করার এটি একটি পরীক্ষিত ঘরোয়া টোটকা। দাঁতের বা মুখের কোনো ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা এতে নেই। আর এই কৌশলের কার্যকারিতা কতখানি, তা নিজেই যাচাই করে একবার দেখে নিন।
.
হলুদ দাঁত নিয়ে অনেকেই বিব্র্রত হন। এই দাঁতের কারণেই প্রাণ খুলে হাসতেও পারেন না অনেকে। বন্ধুদের সাথে বা অন্য কোথাও লজ্জায় পড়তে হয়।
নানা কারণে দাঁতে এই হলুদ দাগ দেখা দিতে পারে। দাঁতের অযত্ন, তামাক সেবন, নিয়মিত ওষুধ সেবন, পান মশলা কিংবা মদ পানের কারণে চলে যেতে পারে দাঁতের স্বাভাবিক শুভ্রতা।
তবে এমন এক উপায় আছে যে উপায়ে মাত্র ৩ মিনিটে হলুদ দাঁত হয়ে উঠবে ঝকঝকে সাদা। এই কৌশলকে কার্যকর করতে গেলে লাগবে মাত্র দুটি সাধারণ ঘরোয়া জিনিস। প্রথমটি বেকিং সোডা, এবং দ্বিতীয়টি পাতি লেবুর রস।
.
এবার জেনে নিন কী করতে হবে। একটি পাত্রে
এক চা চামচ বেকিং সোডা নিন। এবার তাতে মিশিয়ে
দিন অর্ধেক করে কাটা একটি পাতি লেবুর রস।
এবার চামচে করে মিশিয়ে নিন দুটি উপাদান।
দেখবেন, মিশ্রণটি প্রাথমিকভাবে ফেনা ফেনা আকার ধারণ করছে।
কিন্তু কিছুক্ষণ পরেই দেখবেন মিশ্রণটির
আকার হয়েছে একটি ঘন তরলের মতো।
এবার এই তরল আঙুলে করে তুলে দাঁতের উপরে লাগিয়ে দিন।
মনে রাখবেন, দাঁত মাজার মতো করে দাঁতে মিশ্রণটি ঘষার প্রয়োজন নেই। মিশ্রণটি শুধু লাগিয়ে রাখুন দাঁতের উপরে।
তিন মিনিট পরে কুলকুচি করে মুখ ধুয়ে ফেলুন।
এবার তাকান আয়নার দিকে। দেখবেন, আপনার
হলুদ দাঁত সাদা হয়ে গেছে।
দাঁত সাদা করার এটি একটি পরীক্ষিত ঘরোয়া টোটকা। দাঁতের বা মুখের কোনো ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা এতে নেই। আর এই কৌশলের কার্যকারিতা কতখানি, তা নিজেই যাচাই করে একবার দেখে নিন।
ফিটকিরির এত গুণ! যা হয়ত আপনি জানেন না , দেখুন জেনে অবাক
হবেন
.
তখন তো আর এখনকার মতো ফিল্টার ছিল না। বাড়ির বয়স্ক মানুষটিকে দেখা যেত, জলে এক টুকরো ফিটকিরি ফেলে নিশ্চিন্ত হতেন। জল পরিস্রুত হয়ে, নোংরা থিতিয়ে পড়ত নীচে। বা, দাড়ি কাটতে গিয়ে ব্লেডে গালটা আচমকা কেটে গেলে, স্যাভলন বা কোনও আফটারসেভের খোঁজ পড়ত না। হাতের কাছে থাকা ফিটকিরির ডেলা গালে ঘষে নিতেন। ব্যস, রক্ত বন্ধ। এমন প্রচুর গুণ কিন্তু রয়েছে ফটকিরির।
.
সর্বঘটের কাঁঠালি কলা:
তা আপনি বলতেই পারেন। আগে তো বাড়ির মেয়েরা রূপচর্চা করতেও ফটকিরি ব্যবহার করতেন। তার কারণ, বলিরেখা পড়তে দেয় না। তা ছাড়া, যেহেতু অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, তাই দাঁতের রোগেও কিন্তু ফিটকিরি ভালো কাজ দেয়।
.
আঙুলে হাজা:
অতিরিক্ত জল ঘাঁটার কারণে হাতে হাজা হলে, বা, পায়ের পাতা ফুললে, এক টুকরো ফটকিরি জলে ফেলে, জলটা ভালো করে গরম করে নিন। ঠান্ডা হয়ে গেলে, পা চুবিয়ে রাখুন। দুরন্ত আরাম পাবেন।
.
হঠাৎ রক্ত:
যে কোনও আঘাতে রক্তপাত হলে, সেখানে ফটকিরি চূর্ণ করে দিয়ে দিন। কিছুক্ষণের মধ্যেই রক্ত বেরোনো বন্ধ হবে।
.
টনসিলে আরাম:
ঠান্ডা লেগে গলায় ব্যথা হলে বা গ্ল্যান্ড ফুললে, গরম জলে এক চিমটে নুন ও ফটকিরি চূর্ণ মিশিয়ে, দিনে কয়েকবার গার্গেল করুন। স্বস্তি পাবেন।
.
ব্রন-ফুসকুড়ি:
ভালো করে মুখ ধুয়ে নিয়ে, সারা মুখে অনেকক্ষণ ধরে ফটকিরি ঘষুন। বা ফটকিরি চূর্ণ জলে গুলে, মুখে মাখুন। শুকিয়ে গেলে, কিছুক্ষণ পর মুখটা ধুয়ে ফেলুন। এ ভাবে কিছু দিন করলে, মুখে ঊজ্জ্বলতা ফিরবে। ব্রন-ফুসকুড়ির হাত থেকেও মুক্তি পাবেন।
.
দাঁতে যন্ত্রণা:
গরম জলে ফটকিরি গুলে নিয়ে, কুলকুচি করুন। আপনি দাঁতের যন্ত্রণার হাত থেকে নিশ্চিতভাবেই মুক্তি পাবেন। মুখের দুর্গন্ধ নিয়ে লজ্জায় পড়তে হবে না
.
ঘেমে চান:
গরমে ঘাম তো হবেই। কিন্তু, যাঁরা খুব বেশই ঘামেন, পরনের জামা চুপচুপে হয়ে ভিজে যায়, তাঁদের এই বিরক্তিকর অবস্থার হাত থেকে স্বস্তি দিতে পারে এক টুকরো ফটকিরি। চানের সময় এক টুকরো ফটকিরি জলে ভালো করে মিশিয়ে, গায়ে ঢেলে দিন। কিছু দিন এ ভাবেই স্নান করুন। স্বস্তি মিলবে।
.
তখন তো আর এখনকার মতো ফিল্টার ছিল না। বাড়ির বয়স্ক মানুষটিকে দেখা যেত, জলে এক টুকরো ফিটকিরি ফেলে নিশ্চিন্ত হতেন। জল পরিস্রুত হয়ে, নোংরা থিতিয়ে পড়ত নীচে। বা, দাড়ি কাটতে গিয়ে ব্লেডে গালটা আচমকা কেটে গেলে, স্যাভলন বা কোনও আফটারসেভের খোঁজ পড়ত না। হাতের কাছে থাকা ফিটকিরির ডেলা গালে ঘষে নিতেন। ব্যস, রক্ত বন্ধ। এমন প্রচুর গুণ কিন্তু রয়েছে ফটকিরির।
.
সর্বঘটের কাঁঠালি কলা:
তা আপনি বলতেই পারেন। আগে তো বাড়ির মেয়েরা রূপচর্চা করতেও ফটকিরি ব্যবহার করতেন। তার কারণ, বলিরেখা পড়তে দেয় না। তা ছাড়া, যেহেতু অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, তাই দাঁতের রোগেও কিন্তু ফিটকিরি ভালো কাজ দেয়।
.
আঙুলে হাজা:
অতিরিক্ত জল ঘাঁটার কারণে হাতে হাজা হলে, বা, পায়ের পাতা ফুললে, এক টুকরো ফটকিরি জলে ফেলে, জলটা ভালো করে গরম করে নিন। ঠান্ডা হয়ে গেলে, পা চুবিয়ে রাখুন। দুরন্ত আরাম পাবেন।
.
হঠাৎ রক্ত:
যে কোনও আঘাতে রক্তপাত হলে, সেখানে ফটকিরি চূর্ণ করে দিয়ে দিন। কিছুক্ষণের মধ্যেই রক্ত বেরোনো বন্ধ হবে।
.
টনসিলে আরাম:
ঠান্ডা লেগে গলায় ব্যথা হলে বা গ্ল্যান্ড ফুললে, গরম জলে এক চিমটে নুন ও ফটকিরি চূর্ণ মিশিয়ে, দিনে কয়েকবার গার্গেল করুন। স্বস্তি পাবেন।
.
ব্রন-ফুসকুড়ি:
ভালো করে মুখ ধুয়ে নিয়ে, সারা মুখে অনেকক্ষণ ধরে ফটকিরি ঘষুন। বা ফটকিরি চূর্ণ জলে গুলে, মুখে মাখুন। শুকিয়ে গেলে, কিছুক্ষণ পর মুখটা ধুয়ে ফেলুন। এ ভাবে কিছু দিন করলে, মুখে ঊজ্জ্বলতা ফিরবে। ব্রন-ফুসকুড়ির হাত থেকেও মুক্তি পাবেন।
.
দাঁতে যন্ত্রণা:
গরম জলে ফটকিরি গুলে নিয়ে, কুলকুচি করুন। আপনি দাঁতের যন্ত্রণার হাত থেকে নিশ্চিতভাবেই মুক্তি পাবেন। মুখের দুর্গন্ধ নিয়ে লজ্জায় পড়তে হবে না
.
ঘেমে চান:
গরমে ঘাম তো হবেই। কিন্তু, যাঁরা খুব বেশই ঘামেন, পরনের জামা চুপচুপে হয়ে ভিজে যায়, তাঁদের এই বিরক্তিকর অবস্থার হাত থেকে স্বস্তি দিতে পারে এক টুকরো ফটকিরি। চানের সময় এক টুকরো ফটকিরি জলে ভালো করে মিশিয়ে, গায়ে ঢেলে দিন। কিছু দিন এ ভাবেই স্নান করুন। স্বস্তি মিলবে।
v###
চুলের
বৃদ্ধি বাড়াবে ডিম ও মধু
.
নারীর লম্বা চুলের সৌন্দর্য চিরন্তন।
যাদের চুল দ্রুত বাড়ে না তারা ব্যবহার করতে পারেন
ডিম ও মধুর হেয়ার প্যাক।
ডিমে রয়েছে প্রোটিন ও জিঙ্ক।
মধু ও অলিভ অয়েল প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজারের কাজ করে।
এই হেয়ার প্যাক নিয়মিত ব্যবহার করলে চুলের বৃদ্ধি বাড়বে।
পাশাপাশি চুলে আসবে বাড়তি জৌলুস।
জেনে নিন কীভাবে তৈরি করবেন ডিম ও মধুর হেয়ার প্যাক-
.
১টি ডিমের সাদা অংশের সঙ্গে
১ টেবিল চামচ মধু ও ১ টেবিল চামচ অলিভ অয়েল মেশান।
মিশ্রণটি ভালো করে নেড়ে নিন।
মাথার তালু ও চুলে লাগান পেস্ট।
২০ মিনিট পর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন চুল।
চুলের দ্রুত বৃদ্ধির জন্য সপ্তাহে দুই দিন লাগাতে পারেন এই হেয়ার প্যাক।
.
নারীর লম্বা চুলের সৌন্দর্য চিরন্তন।
যাদের চুল দ্রুত বাড়ে না তারা ব্যবহার করতে পারেন
ডিম ও মধুর হেয়ার প্যাক।
ডিমে রয়েছে প্রোটিন ও জিঙ্ক।
মধু ও অলিভ অয়েল প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজারের কাজ করে।
এই হেয়ার প্যাক নিয়মিত ব্যবহার করলে চুলের বৃদ্ধি বাড়বে।
পাশাপাশি চুলে আসবে বাড়তি জৌলুস।
জেনে নিন কীভাবে তৈরি করবেন ডিম ও মধুর হেয়ার প্যাক-
.
১টি ডিমের সাদা অংশের সঙ্গে
১ টেবিল চামচ মধু ও ১ টেবিল চামচ অলিভ অয়েল মেশান।
মিশ্রণটি ভালো করে নেড়ে নিন।
মাথার তালু ও চুলে লাগান পেস্ট।
২০ মিনিট পর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন চুল।
চুলের দ্রুত বৃদ্ধির জন্য সপ্তাহে দুই দিন লাগাতে পারেন এই হেয়ার প্যাক।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন